এম. কে. দোলন বিশ্বাস, ইসলামপুর (জামালপুর)
স্বামীর দিনমজুরির আয় দিয়ে সংসার চালাতেই যখন হিমশিম খাওয়ার অবস্থা, তখন ইট-সিমেন্টের ঘরে বসবাস করা আকাশকুসুম কল্পনা ছিল মালেনছা বেগমের। তবে ছাপরা ঘর-জীবনের ইতি টেনে এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘরে আনন্দে বসবাস করছেন ভূমি ও গৃহহীন মালেনছা বেগম। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার নাপিতেরচর নতুন শাহপাড়া মরাবন গ্রামের ফারুক মিয়ার স্ত্রী।
ফারুক মিয়ার ভাই তারা মিয়া, অমির আলী ও শবুকুল মিয়াও প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের মালিক। দীর্ঘদিন খাসজমিতে ভূমিহীন হিসেবে তাঁরা বসবাস করে আসছিলেন। তাঁরা জানান, জমিজমা বলতে কিছুই নেই তাঁদের। কোনো রকমে ভাঙাচোরা ঘরে দিনমজুরি খেটে সংসার চলে। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে তাঁরা মহাখুশি।
মজুরের কাজ করে ভালো ঘরে থাকতে পারছিলেন না উপজেলার পশ্চিম জিগাতলা গ্রামের জাফর আলী। তিনিও এখন আনন্দে বসবাস করেছেন উপহারের ঘরে। জাফর আলী বলেন, ‘জীবনের শেষ সম্বল বসতভিটাটুকু চলে গেছে যমুনা নদীর গর্ভে। মজুরের আয় দিয়ে সেখানেই ছেলে ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে কোনোমতে দিন কাটত। স্বপ্নেও ভাবিনি যে পাকা ঘরে বসত করতে পারব।’
পচাবহলা গ্রামের বুধু মণ্ডল ও সখিনা বেগম সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘরে পেয়ে সুখে আছি।’ শশারিয়া বাড়ির বেড়পাড়া গ্রামের দিনমজুর কালা চান বলেন, ‘যমুনা নদী আমার সবকিছু গ্রাস করেছে। বাঁধের রাস্তায় কোনো রকম ছাপরা ঘর তুলে পোলাপান নিয়ে দিনাতিপাত করছিলাম। পাকা ঘরে বসবাস করতে পারব স্বপ্নেও ভাবিনি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ভূমি ও গৃহহীনদের পুনর্বাসনের জন্য প্রথম দফায় ২৮৮ পরিবারকে ২ শতক জমির মালিকানাসহ ৩৯৪ বর্গফুট আয়তনের দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি করে সেমিপাকা দৃষ্টিনন্দন ঘর উপহার দেওয়া হয়েছে। এতে রান্নাঘর ও বাথরুমও রয়েছে। দ্বিতীয় দফায় আলাদা ডিজাইনে প্রতিটি ঘরের ব্যয় হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এ ছাড়া ৩০টি ঘর নির্মাণাধীন রয়েছে।
কুলকান্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওবায়দুল হক বাবু বলেন, ‘এ ইউনিয়নে ভূমি ও গৃহহীনদের ৩৮টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। তবে বরাদ্দ বেশি হলে অসহায় মানুষগুলো আরও উপকৃত হতো।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মু. তানভীর হাসান রুমান বলেন, ‘নতুন ঘর পেয়ে গৃহহীনেরা অনেক উপকৃত হচ্ছেন। ঘরগুলো উন্নয়নের মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
স্বামীর দিনমজুরির আয় দিয়ে সংসার চালাতেই যখন হিমশিম খাওয়ার অবস্থা, তখন ইট-সিমেন্টের ঘরে বসবাস করা আকাশকুসুম কল্পনা ছিল মালেনছা বেগমের। তবে ছাপরা ঘর-জীবনের ইতি টেনে এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘরে আনন্দে বসবাস করছেন ভূমি ও গৃহহীন মালেনছা বেগম। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার নাপিতেরচর নতুন শাহপাড়া মরাবন গ্রামের ফারুক মিয়ার স্ত্রী।
ফারুক মিয়ার ভাই তারা মিয়া, অমির আলী ও শবুকুল মিয়াও প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের মালিক। দীর্ঘদিন খাসজমিতে ভূমিহীন হিসেবে তাঁরা বসবাস করে আসছিলেন। তাঁরা জানান, জমিজমা বলতে কিছুই নেই তাঁদের। কোনো রকমে ভাঙাচোরা ঘরে দিনমজুরি খেটে সংসার চলে। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে তাঁরা মহাখুশি।
মজুরের কাজ করে ভালো ঘরে থাকতে পারছিলেন না উপজেলার পশ্চিম জিগাতলা গ্রামের জাফর আলী। তিনিও এখন আনন্দে বসবাস করেছেন উপহারের ঘরে। জাফর আলী বলেন, ‘জীবনের শেষ সম্বল বসতভিটাটুকু চলে গেছে যমুনা নদীর গর্ভে। মজুরের আয় দিয়ে সেখানেই ছেলে ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে কোনোমতে দিন কাটত। স্বপ্নেও ভাবিনি যে পাকা ঘরে বসত করতে পারব।’
পচাবহলা গ্রামের বুধু মণ্ডল ও সখিনা বেগম সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘরে পেয়ে সুখে আছি।’ শশারিয়া বাড়ির বেড়পাড়া গ্রামের দিনমজুর কালা চান বলেন, ‘যমুনা নদী আমার সবকিছু গ্রাস করেছে। বাঁধের রাস্তায় কোনো রকম ছাপরা ঘর তুলে পোলাপান নিয়ে দিনাতিপাত করছিলাম। পাকা ঘরে বসবাস করতে পারব স্বপ্নেও ভাবিনি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ভূমি ও গৃহহীনদের পুনর্বাসনের জন্য প্রথম দফায় ২৮৮ পরিবারকে ২ শতক জমির মালিকানাসহ ৩৯৪ বর্গফুট আয়তনের দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি করে সেমিপাকা দৃষ্টিনন্দন ঘর উপহার দেওয়া হয়েছে। এতে রান্নাঘর ও বাথরুমও রয়েছে। দ্বিতীয় দফায় আলাদা ডিজাইনে প্রতিটি ঘরের ব্যয় হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এ ছাড়া ৩০টি ঘর নির্মাণাধীন রয়েছে।
কুলকান্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওবায়দুল হক বাবু বলেন, ‘এ ইউনিয়নে ভূমি ও গৃহহীনদের ৩৮টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। তবে বরাদ্দ বেশি হলে অসহায় মানুষগুলো আরও উপকৃত হতো।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মু. তানভীর হাসান রুমান বলেন, ‘নতুন ঘর পেয়ে গৃহহীনেরা অনেক উপকৃত হচ্ছেন। ঘরগুলো উন্নয়নের মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪