পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দেনার ভারে জর্জরিত দেশের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড। যে কারণে তাদের মালামাল ক্রোক করা হয়েছে।
২০২০ সালে হাজি ছাবের আহাম্মদের করা মামলায় এ আদেশ জারি করেন চট্টগ্রামের দ্বিতীয় আদালতের যুগ্ম জেলা জজ বিচারক আবু সালেম মোহাম্মদ নোমান। গত ৭ এপ্রিল দেওয়া আদেশে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ সাউথইস্ট ব্যাংক শাখার ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের একটি ব্যাংক হিসাবও ফ্রিজ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের দ্বিতীয় আদালতের এটাশে অফিসার মোহাম্মদ কবির ৭ জুন ক্রোকের আদেশ বাস্তবায়ন করেন বলে নিশ্চিত করেছেন। ক্রোকের তালিকায় ওয়েস্টার্ন মেরিনের বেশ কিছু জিনিসপত্র রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রথমে কনটেইনার জাহাজ রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের সুনাম অর্জন করে চট্টগ্রামের পটিয়ার কোলাগাঁও ইউনিয়ন এলাকায় কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড। পরে জাহাজ নির্মাণের নামে নেওয়া ব্যাংক ঋণ ও কারখানার জায়গার ভাড়া পরিশোধ না করাসহ বিভিন্ন পাওনার দায়ে দেউলিয়া হওয়ার পথে চট্টগ্রামের এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
দুই হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের। এ ছাড়া চুক্তি অনুযায়ী জাহাজ সরবরাহ করতে না পারায় প্রতিষ্ঠানটির নামে গত বছর মামলা করে দুবাইয়ের একটি কোম্পানি। এর ফলে ক্রয়াদেশ পাওয়া ১৪টি জাহাজ সরবরাহও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে ওয়েস্টার্ন মেরিনের।
জানা যায়, ২০০০ থেকে ২০২০ পর্যন্ত ১৫০টি জাহাজ নির্মাণ করে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ বিল্ডার্স সুনাম অর্জন করে। এই সময়ে ১২টি দেশে ৩৩টি জাহাজ রপ্তানি করে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা আয় করে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু কোম্পানির পরিচালকেরা ব্যাংকের ঋণের টাকা বিলাসিতায় ব্যয় করে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিটিকে পথে বসিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে ১১টি ব্যাংক ও ৮টি লিজিং কোম্পানিতে ওয়েস্টার্ন মেরিনের দেনা প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার বেশি।
এদিকে ২০২০ সালের ৩০ জুন থেকে প্রায় আড়াই বছর ধরে বন্ধ শিপইয়ার্ডটি যথাযথ নথিপত্র কোম্পানিকে দিচ্ছে না। ২০২০ সালের জুন মাসে তাদের মোট লোন ছিল ১ হাজার ৬৫০ কোটি টাকার মতো। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ধারণা করা হচ্ছে, ২০২১ সালের শেষ নাগাদ মোট লোন ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
পরিদর্শন-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে ডিএসই উল্লেখ করেছে, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবসার স্থায়িত্ব মূলত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্রেতার চাহিদা বা ওয়ার্ক অর্ডারের ওপর নির্ভরশীল। একই সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক খরচ প্রস্তাব করে—এমন নির্মাতা খুঁজছেন জাহাজ নির্মাতারা। এতে বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্বে বৈচিত্র্য না থাকলে কোম্পানিটির ব্যবসায়িক স্থায়িত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। একই সঙ্গে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ১ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা (জুন ২০২০) ব্যাংক ঋণ রয়েছে। কোম্পানিটির যে পরিমাণ আয়, তা দিয়েও এ ঋণ ভবিষ্যতে পরিশোধ করা সম্ভব নয়।
ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানই শুধু নয়, ওয়েস্টার্ন মেরিনের কাছে টাকা পাবে জাহাজ ব্যবসায়ীদের অনেকে। এই অঙ্ক কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যে জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আটলান্টিক মেরিনের মালিক নাসির উদ্দিন পাবেন ৮০ লাখ টাকা। অন্যদিকে দেশ শিপ বিল্ডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ সারওয়ার পাবেন আড়াই কোটি টাকা। বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ইতিমধ্যে ওয়েস্টার্ন মেরিনের বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনারের (প্রত্যাখ্যাত) একাধিক মামলা করেছেন।
অপর দিকে ‘পটিয়া মেরিন শিপ বিল্ডার্স’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দিয়ে ওয়েস্টার্ন মেরিনের প্রধান প্রবেশপথটি বন্ধ করে দেয় আরও দুই বছর আগেই। সেখানে স্থানীয় হাজি ছাবের আহাম্মদ নামে এক ব্যক্তিও সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রেখেছেন।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ বিল্ডার্সের ঋণ সম্পর্কে ব্যাংক এশিয়ার চট্টগ্রাম জোনের জোনাল হেড এ কে এম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রায় সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে তাদের কাছে। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে লোনগুলো ফেরত নেওয়া যায়। তাদের বিরুদ্ধে পাওনা আদায়ে মামলা করা হয়েছে।’
ন্যাশনাল ব্যাংকের চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ শাখার ব্যবস্থাপক ইসতিয়াক হাসান বলেন, ‘ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের কাছে আমরা ব্যাংকের পাওনা আদায়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আর এটি ব্যাংকের গোপন বিষয়। আপনাদের কোনো বিষয় জানার থাকলে আদালত থেকে জেনে নিতে পারেন।’
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন (অব.) তারেক এম নসরুল্লাহ বলেন, ‘জাহাজ নির্মাণ শিল্প বাংলাদেশে নতুন। ওয়েস্টার্ন মেরিন যাত্রা শুরুর পর দেশি-বিদেশি ১৫০টির অধিক জাহাজ নির্মাণ ও ৩৩টি জাহাজ বিদেশে রপ্তানি করেছে। বৈশ্বিক সংকট ও করোনা মহামারির সময়ে অর্থনৈতিক সংকটে পড়া ওয়েস্টার্ন মেরিনও চলতি মূলধন সংকটে রয়েছে। আমরা সরকারের কাছে প্রণোদনা ঋণের জন্য আবেদন করেছি। জাহাজ নির্মাণ শিল্পের জন্য বিশেষ নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে খাতটি নতুন করে আবারও ঘুরে দাঁড়াতে পারবে বলে আশা করছি।’
দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দেনার ভারে জর্জরিত দেশের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড। যে কারণে তাদের মালামাল ক্রোক করা হয়েছে।
২০২০ সালে হাজি ছাবের আহাম্মদের করা মামলায় এ আদেশ জারি করেন চট্টগ্রামের দ্বিতীয় আদালতের যুগ্ম জেলা জজ বিচারক আবু সালেম মোহাম্মদ নোমান। গত ৭ এপ্রিল দেওয়া আদেশে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ সাউথইস্ট ব্যাংক শাখার ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের একটি ব্যাংক হিসাবও ফ্রিজ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের দ্বিতীয় আদালতের এটাশে অফিসার মোহাম্মদ কবির ৭ জুন ক্রোকের আদেশ বাস্তবায়ন করেন বলে নিশ্চিত করেছেন। ক্রোকের তালিকায় ওয়েস্টার্ন মেরিনের বেশ কিছু জিনিসপত্র রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রথমে কনটেইনার জাহাজ রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের সুনাম অর্জন করে চট্টগ্রামের পটিয়ার কোলাগাঁও ইউনিয়ন এলাকায় কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড। পরে জাহাজ নির্মাণের নামে নেওয়া ব্যাংক ঋণ ও কারখানার জায়গার ভাড়া পরিশোধ না করাসহ বিভিন্ন পাওনার দায়ে দেউলিয়া হওয়ার পথে চট্টগ্রামের এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
দুই হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের। এ ছাড়া চুক্তি অনুযায়ী জাহাজ সরবরাহ করতে না পারায় প্রতিষ্ঠানটির নামে গত বছর মামলা করে দুবাইয়ের একটি কোম্পানি। এর ফলে ক্রয়াদেশ পাওয়া ১৪টি জাহাজ সরবরাহও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে ওয়েস্টার্ন মেরিনের।
জানা যায়, ২০০০ থেকে ২০২০ পর্যন্ত ১৫০টি জাহাজ নির্মাণ করে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ বিল্ডার্স সুনাম অর্জন করে। এই সময়ে ১২টি দেশে ৩৩টি জাহাজ রপ্তানি করে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা আয় করে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু কোম্পানির পরিচালকেরা ব্যাংকের ঋণের টাকা বিলাসিতায় ব্যয় করে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিটিকে পথে বসিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে ১১টি ব্যাংক ও ৮টি লিজিং কোম্পানিতে ওয়েস্টার্ন মেরিনের দেনা প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার বেশি।
এদিকে ২০২০ সালের ৩০ জুন থেকে প্রায় আড়াই বছর ধরে বন্ধ শিপইয়ার্ডটি যথাযথ নথিপত্র কোম্পানিকে দিচ্ছে না। ২০২০ সালের জুন মাসে তাদের মোট লোন ছিল ১ হাজার ৬৫০ কোটি টাকার মতো। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ধারণা করা হচ্ছে, ২০২১ সালের শেষ নাগাদ মোট লোন ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
পরিদর্শন-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে ডিএসই উল্লেখ করেছে, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবসার স্থায়িত্ব মূলত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্রেতার চাহিদা বা ওয়ার্ক অর্ডারের ওপর নির্ভরশীল। একই সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক খরচ প্রস্তাব করে—এমন নির্মাতা খুঁজছেন জাহাজ নির্মাতারা। এতে বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্বে বৈচিত্র্য না থাকলে কোম্পানিটির ব্যবসায়িক স্থায়িত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। একই সঙ্গে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ১ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা (জুন ২০২০) ব্যাংক ঋণ রয়েছে। কোম্পানিটির যে পরিমাণ আয়, তা দিয়েও এ ঋণ ভবিষ্যতে পরিশোধ করা সম্ভব নয়।
ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানই শুধু নয়, ওয়েস্টার্ন মেরিনের কাছে টাকা পাবে জাহাজ ব্যবসায়ীদের অনেকে। এই অঙ্ক কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যে জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আটলান্টিক মেরিনের মালিক নাসির উদ্দিন পাবেন ৮০ লাখ টাকা। অন্যদিকে দেশ শিপ বিল্ডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ সারওয়ার পাবেন আড়াই কোটি টাকা। বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ইতিমধ্যে ওয়েস্টার্ন মেরিনের বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনারের (প্রত্যাখ্যাত) একাধিক মামলা করেছেন।
অপর দিকে ‘পটিয়া মেরিন শিপ বিল্ডার্স’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দিয়ে ওয়েস্টার্ন মেরিনের প্রধান প্রবেশপথটি বন্ধ করে দেয় আরও দুই বছর আগেই। সেখানে স্থানীয় হাজি ছাবের আহাম্মদ নামে এক ব্যক্তিও সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রেখেছেন।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ বিল্ডার্সের ঋণ সম্পর্কে ব্যাংক এশিয়ার চট্টগ্রাম জোনের জোনাল হেড এ কে এম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রায় সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে তাদের কাছে। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে লোনগুলো ফেরত নেওয়া যায়। তাদের বিরুদ্ধে পাওনা আদায়ে মামলা করা হয়েছে।’
ন্যাশনাল ব্যাংকের চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ শাখার ব্যবস্থাপক ইসতিয়াক হাসান বলেন, ‘ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের কাছে আমরা ব্যাংকের পাওনা আদায়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আর এটি ব্যাংকের গোপন বিষয়। আপনাদের কোনো বিষয় জানার থাকলে আদালত থেকে জেনে নিতে পারেন।’
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন (অব.) তারেক এম নসরুল্লাহ বলেন, ‘জাহাজ নির্মাণ শিল্প বাংলাদেশে নতুন। ওয়েস্টার্ন মেরিন যাত্রা শুরুর পর দেশি-বিদেশি ১৫০টির অধিক জাহাজ নির্মাণ ও ৩৩টি জাহাজ বিদেশে রপ্তানি করেছে। বৈশ্বিক সংকট ও করোনা মহামারির সময়ে অর্থনৈতিক সংকটে পড়া ওয়েস্টার্ন মেরিনও চলতি মূলধন সংকটে রয়েছে। আমরা সরকারের কাছে প্রণোদনা ঋণের জন্য আবেদন করেছি। জাহাজ নির্মাণ শিল্পের জন্য বিশেষ নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে খাতটি নতুন করে আবারও ঘুরে দাঁড়াতে পারবে বলে আশা করছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪