আফতাব আহমেদ
ওয়ানডে তো বটেই, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও এর আগে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। তবে ক্রিকেটের যেকোনো ধরনের বিশ্বকাপ আমেরিকায় এই প্রথম। এখানকার সব উইকেটের মধ্যে নিউইয়র্কের উইকেট একটু ভিন্ন, টপ উইকেট। ড্রপ-ইন উইকেট যাকে বলে, নিয়ে আসা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া থেকে। সেটা অবশ্য বাউন্সি উইকেট হবে। এর বাইরে অন্য সব, ডালাস কিংবা ওয়েস্ট ইন্ডিজের কথা বলি—উইকেট অনেকটা এশিয়ার মতো, একটু স্লো।
অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের মতো বাউন্সি উইকেটে খেলে অভ্যস্ত, তাদের এখানে একটু সংগ্রাম করতে হতে পারে। কারণ, ধীরগতির উইকেট। আমি এশিয়াকে এগিয়ে রাখব। ভারত-পাকিস্তানকে একটু এগিয়ে রাখব। তারা এমন উইকেটে খেলেই অভ্যস্ত। এখানে এসেও তারা ওই সব উইকেটই পাবে। আবহাওয়াও অনেকটা তাদের মতোই।
ডালাসে প্রচণ্ড গরম। যেখানে এমন গরম, যেখানে ইংল্যান্ড কিংবা বেশি গরমের সঙ্গে অভ্যস্ত নয় এমন দলগুলোর জন্য মানিয়ে নেওয়া কঠিন। এমন গরমের সঙ্গে অভ্যস্ত ভারত কিংবা পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কায়ও অনেক গরম পড়ে।
সব মিলিয়ে এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়াকে এগিয়ে রাখব। বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দেশের মাটিতে খেলায় একটা সুবিধা পাবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনেক খেলোয়াড় আইপিএল খেলে। আইপিএল অনেক বড় টুর্নামেন্ট। সেখানে বিশ্বের সব বড় ক্রিকেটাররা খেলেন। সেখানে ভালো করা খেলোয়াড়দেরই নিয়ে দল গড়েছে বিভিন্ন দেশ। বিভিন্ন দলে ভালো করা সেরা খেলোয়াড়দের বেছে নিয়েছে ভারত। এটা তাদের কাজে আসবে।
কারা বিশ্বকাপ জিতবে—সুনির্দিষ্ট করে বলা খুবই কঠিন। আবহাওয়া, উইকেট, সংস্কৃতি—সবকিছুতেই এশিয়ার সঙ্গে একটা মিল আছে। তাই আমি এশিয়ারই একটা দলকে এগিয়ে রাখব। সেটা ভারত কিংবা পাকিস্তান। পাকিস্তান খুবই ভারসাম্যপূর্ণ দল। বোলিং আক্রমণ দলটির বড় শক্তি। ব্যাটিংয়ে বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ান কিংবা অন্যরা নিজ নিজ মতো অবদান রাখতে পারলে, ভালো করবে পাকিস্তানও।
ভারত-পাকিস্তানকে এগিয়ে রাখার মানে এই নয় যে, বাকি দলগুলোর কেউ শিরোপা জিতবে না। অস্ট্রেলিয়ানরা মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী। প্রথমে একটু সংগ্রাম করলেও দেখা যায়, পরে ধীরে ধীরে ফাইনাল খেলে ফেলছে। এশিয়ার উইকেটে আইপিএলে ভালো করেছে তাদের অনেক ক্রিকেটারই। তারা হচ্ছে স্মার্ট। বাউন্সি উইকেটে তারা দ্রুত মানিয়ে নিতে পারে। কোন পরিস্থিতিতে কী করতে হয়, সবচেয়ে ভালো জানে তারাই। এটা তাদের বড় প্লাস পয়েন্ট।
সেমিফাইনালে আমি ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডকে রাখব।
লেখক: সাবেক ক্রিকেটার ও হেড কোচ, আটলান্টা ফায়ার (যুক্তরাষ্ট্র মাইনর লিগ)।
ওয়ানডে তো বটেই, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও এর আগে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। তবে ক্রিকেটের যেকোনো ধরনের বিশ্বকাপ আমেরিকায় এই প্রথম। এখানকার সব উইকেটের মধ্যে নিউইয়র্কের উইকেট একটু ভিন্ন, টপ উইকেট। ড্রপ-ইন উইকেট যাকে বলে, নিয়ে আসা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া থেকে। সেটা অবশ্য বাউন্সি উইকেট হবে। এর বাইরে অন্য সব, ডালাস কিংবা ওয়েস্ট ইন্ডিজের কথা বলি—উইকেট অনেকটা এশিয়ার মতো, একটু স্লো।
অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের মতো বাউন্সি উইকেটে খেলে অভ্যস্ত, তাদের এখানে একটু সংগ্রাম করতে হতে পারে। কারণ, ধীরগতির উইকেট। আমি এশিয়াকে এগিয়ে রাখব। ভারত-পাকিস্তানকে একটু এগিয়ে রাখব। তারা এমন উইকেটে খেলেই অভ্যস্ত। এখানে এসেও তারা ওই সব উইকেটই পাবে। আবহাওয়াও অনেকটা তাদের মতোই।
ডালাসে প্রচণ্ড গরম। যেখানে এমন গরম, যেখানে ইংল্যান্ড কিংবা বেশি গরমের সঙ্গে অভ্যস্ত নয় এমন দলগুলোর জন্য মানিয়ে নেওয়া কঠিন। এমন গরমের সঙ্গে অভ্যস্ত ভারত কিংবা পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কায়ও অনেক গরম পড়ে।
সব মিলিয়ে এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়াকে এগিয়ে রাখব। বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দেশের মাটিতে খেলায় একটা সুবিধা পাবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনেক খেলোয়াড় আইপিএল খেলে। আইপিএল অনেক বড় টুর্নামেন্ট। সেখানে বিশ্বের সব বড় ক্রিকেটাররা খেলেন। সেখানে ভালো করা খেলোয়াড়দেরই নিয়ে দল গড়েছে বিভিন্ন দেশ। বিভিন্ন দলে ভালো করা সেরা খেলোয়াড়দের বেছে নিয়েছে ভারত। এটা তাদের কাজে আসবে।
কারা বিশ্বকাপ জিতবে—সুনির্দিষ্ট করে বলা খুবই কঠিন। আবহাওয়া, উইকেট, সংস্কৃতি—সবকিছুতেই এশিয়ার সঙ্গে একটা মিল আছে। তাই আমি এশিয়ারই একটা দলকে এগিয়ে রাখব। সেটা ভারত কিংবা পাকিস্তান। পাকিস্তান খুবই ভারসাম্যপূর্ণ দল। বোলিং আক্রমণ দলটির বড় শক্তি। ব্যাটিংয়ে বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ান কিংবা অন্যরা নিজ নিজ মতো অবদান রাখতে পারলে, ভালো করবে পাকিস্তানও।
ভারত-পাকিস্তানকে এগিয়ে রাখার মানে এই নয় যে, বাকি দলগুলোর কেউ শিরোপা জিতবে না। অস্ট্রেলিয়ানরা মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী। প্রথমে একটু সংগ্রাম করলেও দেখা যায়, পরে ধীরে ধীরে ফাইনাল খেলে ফেলছে। এশিয়ার উইকেটে আইপিএলে ভালো করেছে তাদের অনেক ক্রিকেটারই। তারা হচ্ছে স্মার্ট। বাউন্সি উইকেটে তারা দ্রুত মানিয়ে নিতে পারে। কোন পরিস্থিতিতে কী করতে হয়, সবচেয়ে ভালো জানে তারাই। এটা তাদের বড় প্লাস পয়েন্ট।
সেমিফাইনালে আমি ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডকে রাখব।
লেখক: সাবেক ক্রিকেটার ও হেড কোচ, আটলান্টা ফায়ার (যুক্তরাষ্ট্র মাইনর লিগ)।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪