মানব পাচারের শিকার হচ্ছে বাংলাদেশের সব এলাকার বাসিন্দারাই। তবে যেসব এলাকার সঙ্গে ভারতের সীমান্ত বেশি, সেখানে মানব পাচারের ঘটনাও বেশি। খুলনা বিভাগের পশ্চিমাঞ্চলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে দীর্ঘ স্থলসীমান্ত আছে। সেখান থেকে কলকাতাও খুব দূরে নয়। ২০২০ সালে মানব পাচার সবচেয়ে বেশি হয়েছে খুলনা বিভাগ থেকে। বাংলাদেশে মানব পাচার বিষয়ে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জাতিসংঘের অভিবাসনবিষয়ক সংস্থা আইওএম এবং জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক দপ্তর (ইউএনওডিসি) যৌথভাবে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। ‘ট্রাফিকিং ইন পার্সনস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে মানব পাচারের যেসব ঘটনা শনাক্ত করা গেছে, তার বেশির ভাগই ঘটেছে ঢাকা, খুলনা ও সিলেট অঞ্চলে। তবে এই তিন অঞ্চলের মানব পাচারের চিত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, পাচার হওয়ার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে খুলনা বিভাগে। প্রতিবেদন মতে, ২০২০ সালে বাংলাদেশ থেকে মানব পাচারের অন্তত ৭৩০টি ঘটনা জানা গেছে। এসবের মধ্যে মানব পাচারের ঘটনা সবচেয়ে বেশি শনাক্ত করা হয়েছে মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, নড়াইল, ঝিনাইদহ, শরীয়তপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জে। ২০১৭ সালে ৭৭৮টি এবং ২০১৮ সালে ৫৬১টি মানব পাচারের ঘটনার কথা জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নানা জটিলতায় বাংলাদেশে মানব পাচারের অধিকাংশ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যায় না। যাদের শনাক্ত করা যায়, তাদের মধ্যে অনেকে গ্রেপ্তার এড়ায় নানা ফাঁকফোকর দিয়ে। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে যাদের গ্রেপ্তার করা যায়, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতায় তাদের মধ্যেও সাজার আওতায় আসে খুবই কম। জাতিসংঘ বলছে, মানব পাচারের ঘটনায় অভিযুক্ত ৬৮৮ ব্যক্তিকে ২০১৮ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সাজা হয়েছে মাত্র চারজনের। ২০১৯ সালে গ্রেপ্তার হয় ১৯৯ জন, সাজা হয়েছে মাত্র ৯ জনের। ২০২০ সালে গ্রেপ্তার হয়েছে ৩৭৩ জন, সাজা হয়েছে মাত্র ১ জনের।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো আমিনুল ইসলাম খান বলেন, মানব পাচারের প্রবণতায় কোভিড-১৯ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাড়তে থাকা উদ্বেগজনক। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সব পক্ষকে মানব পাচার শনাক্ত করার সক্ষমতা জোরদার করার তাগিদ দেন।
ইউএনওডিসির দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক আঞ্চলিক প্রতিনিধি মার্কো টেক্সেইরা বলেন, মানব পাচারকারীরা শিকার ধরতে এখন অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। আবার প্রযুক্তি ব্যবহার করেই মানব পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও তদন্তের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা যেতে পারে।
মানব পাচারকে বাংলাদেশের জন্য ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয় বলে অভিহিত করেন আইওএম বাংলাদেশ মিশনের প্রধান এবং বাংলাদেশ ইউএন নেটওয়ার্ক অন মাইগ্রেশন (বিডিইউএনএনএম) সমন্বয়ক আবদুস সাত্তর এসোয়েভ।
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রত্যাবাসনের চুক্তি রয়েছে এমন দেশগুলো থেকে ফেরত আনা ব্যক্তিদের কিছু তথ্য প্রতিবেদনে আছে। তবে যেসব দেশের সঙ্গে প্রত্যাবাসন চুক্তি নেই, সেসব দেশে বাংলাদেশ থেকে কত মানুষ পাচার হয়েছে, সে-সংক্রান্ত কোনো তথ্য নেই এই প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়েছে, ২০২০ খুলনা বিভাগের বাসিন্দাদের মধ্যে ভারত থেকেই প্রত্যাবাসন করা হয়েছে ৩১ জনকে। সৌদি আরব থেকে ৯ জনকে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান ও লেবানন থেকে একজন করে বাংলাদেশিকে প্রত্যাবাসিত করা হয়েছে। এরা সবাই মানব পাচারের শিকার হয়েছিলেন।
অন্যদিকে ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে ১১ জনকে, ভারত থেকে ৫ জনকে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ও অস্ট্রেলিয়া থেকে একজন করে বাংলাদেশিকে ফেরত আনা হয়েছে। আর সিলেট বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১২ জনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে সৌদি আরব থেকে। এ ছাড়া ওমান থেকে দুজন এবং ভারত থেকে একজনকে ফেরত পাঠানো হয়। ফেরত আনা ব্যক্তিদের মধ্যে ৯৫ শতাংশ নারী, অন্যরা পুরুষ।
আগের বছরের তুলনায় ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মানব পাচার অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত করার হার ২৭ শতাংশ কমেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় কমেছে ৫৬ শতাংশ। এ ছাড়া নিম্ন ও মাঝারি আয়ের দেশগুলোতে কম শনাক্তকরণের কারণে আগের বছরের তুলনায় ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মানব পাচার অপরাধ শনাক্তের হার ১১ শতাংশ কমেছে।
অর্থনৈতিক কারণে প্রায় ৫১ শতাংশ মানুষ পাচারের শিকার হন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উন্নত জীবনের আশায় এবং আর্থিক সচ্ছলতার প্রলোভনে পড়ে মানুষ পাচারের শিকার হচ্ছে। অন্তরঙ্গ সঙ্গী মানব পাচারকারী হলে পাচারের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। আর যেসব বিষয় মানব পাচারের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়, তার মধ্যে আছে অভিবাসনের প্রলোভন, শিক্ষা তথা বিদেশি ভাষা জানার অভাব, মানসিক সমস্যা, পারিবারিক সমস্যাযুক্ত পরিবারের সদস্য হওয়া, মা-বাবার যত্ন না পাওয়া শিশু এবং শারীরিক প্রতিবন্ধকতা।
প্রতিবেদনমতে, অন্য কাজের তুলনায় মানব পাচারে বেশি অর্থ আয় সম্ভব হয় বলে অনেকে এই অপরাধে জড়ায়। তাদের হিসাবে, প্রতিটি মানব পাচারের জন্য একজন পাচারকারী ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ পর্যন্ত টাকা আয় করে থাকে, যা প্রচলিত পেশার তুলনায় অনেক বেশি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খায়রুল আলম শেখ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক তৌফিক ইসলাম শাতিল প্রমুখ।
মানব পাচারের শিকার হচ্ছে বাংলাদেশের সব এলাকার বাসিন্দারাই। তবে যেসব এলাকার সঙ্গে ভারতের সীমান্ত বেশি, সেখানে মানব পাচারের ঘটনাও বেশি। খুলনা বিভাগের পশ্চিমাঞ্চলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে দীর্ঘ স্থলসীমান্ত আছে। সেখান থেকে কলকাতাও খুব দূরে নয়। ২০২০ সালে মানব পাচার সবচেয়ে বেশি হয়েছে খুলনা বিভাগ থেকে। বাংলাদেশে মানব পাচার বিষয়ে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জাতিসংঘের অভিবাসনবিষয়ক সংস্থা আইওএম এবং জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক দপ্তর (ইউএনওডিসি) যৌথভাবে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। ‘ট্রাফিকিং ইন পার্সনস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে মানব পাচারের যেসব ঘটনা শনাক্ত করা গেছে, তার বেশির ভাগই ঘটেছে ঢাকা, খুলনা ও সিলেট অঞ্চলে। তবে এই তিন অঞ্চলের মানব পাচারের চিত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, পাচার হওয়ার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে খুলনা বিভাগে। প্রতিবেদন মতে, ২০২০ সালে বাংলাদেশ থেকে মানব পাচারের অন্তত ৭৩০টি ঘটনা জানা গেছে। এসবের মধ্যে মানব পাচারের ঘটনা সবচেয়ে বেশি শনাক্ত করা হয়েছে মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, নড়াইল, ঝিনাইদহ, শরীয়তপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জে। ২০১৭ সালে ৭৭৮টি এবং ২০১৮ সালে ৫৬১টি মানব পাচারের ঘটনার কথা জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নানা জটিলতায় বাংলাদেশে মানব পাচারের অধিকাংশ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যায় না। যাদের শনাক্ত করা যায়, তাদের মধ্যে অনেকে গ্রেপ্তার এড়ায় নানা ফাঁকফোকর দিয়ে। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে যাদের গ্রেপ্তার করা যায়, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতায় তাদের মধ্যেও সাজার আওতায় আসে খুবই কম। জাতিসংঘ বলছে, মানব পাচারের ঘটনায় অভিযুক্ত ৬৮৮ ব্যক্তিকে ২০১৮ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সাজা হয়েছে মাত্র চারজনের। ২০১৯ সালে গ্রেপ্তার হয় ১৯৯ জন, সাজা হয়েছে মাত্র ৯ জনের। ২০২০ সালে গ্রেপ্তার হয়েছে ৩৭৩ জন, সাজা হয়েছে মাত্র ১ জনের।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো আমিনুল ইসলাম খান বলেন, মানব পাচারের প্রবণতায় কোভিড-১৯ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাড়তে থাকা উদ্বেগজনক। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সব পক্ষকে মানব পাচার শনাক্ত করার সক্ষমতা জোরদার করার তাগিদ দেন।
ইউএনওডিসির দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক আঞ্চলিক প্রতিনিধি মার্কো টেক্সেইরা বলেন, মানব পাচারকারীরা শিকার ধরতে এখন অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। আবার প্রযুক্তি ব্যবহার করেই মানব পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও তদন্তের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা যেতে পারে।
মানব পাচারকে বাংলাদেশের জন্য ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয় বলে অভিহিত করেন আইওএম বাংলাদেশ মিশনের প্রধান এবং বাংলাদেশ ইউএন নেটওয়ার্ক অন মাইগ্রেশন (বিডিইউএনএনএম) সমন্বয়ক আবদুস সাত্তর এসোয়েভ।
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রত্যাবাসনের চুক্তি রয়েছে এমন দেশগুলো থেকে ফেরত আনা ব্যক্তিদের কিছু তথ্য প্রতিবেদনে আছে। তবে যেসব দেশের সঙ্গে প্রত্যাবাসন চুক্তি নেই, সেসব দেশে বাংলাদেশ থেকে কত মানুষ পাচার হয়েছে, সে-সংক্রান্ত কোনো তথ্য নেই এই প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়েছে, ২০২০ খুলনা বিভাগের বাসিন্দাদের মধ্যে ভারত থেকেই প্রত্যাবাসন করা হয়েছে ৩১ জনকে। সৌদি আরব থেকে ৯ জনকে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান ও লেবানন থেকে একজন করে বাংলাদেশিকে প্রত্যাবাসিত করা হয়েছে। এরা সবাই মানব পাচারের শিকার হয়েছিলেন।
অন্যদিকে ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে ১১ জনকে, ভারত থেকে ৫ জনকে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ও অস্ট্রেলিয়া থেকে একজন করে বাংলাদেশিকে ফেরত আনা হয়েছে। আর সিলেট বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১২ জনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে সৌদি আরব থেকে। এ ছাড়া ওমান থেকে দুজন এবং ভারত থেকে একজনকে ফেরত পাঠানো হয়। ফেরত আনা ব্যক্তিদের মধ্যে ৯৫ শতাংশ নারী, অন্যরা পুরুষ।
আগের বছরের তুলনায় ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মানব পাচার অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত করার হার ২৭ শতাংশ কমেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় কমেছে ৫৬ শতাংশ। এ ছাড়া নিম্ন ও মাঝারি আয়ের দেশগুলোতে কম শনাক্তকরণের কারণে আগের বছরের তুলনায় ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মানব পাচার অপরাধ শনাক্তের হার ১১ শতাংশ কমেছে।
অর্থনৈতিক কারণে প্রায় ৫১ শতাংশ মানুষ পাচারের শিকার হন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উন্নত জীবনের আশায় এবং আর্থিক সচ্ছলতার প্রলোভনে পড়ে মানুষ পাচারের শিকার হচ্ছে। অন্তরঙ্গ সঙ্গী মানব পাচারকারী হলে পাচারের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। আর যেসব বিষয় মানব পাচারের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়, তার মধ্যে আছে অভিবাসনের প্রলোভন, শিক্ষা তথা বিদেশি ভাষা জানার অভাব, মানসিক সমস্যা, পারিবারিক সমস্যাযুক্ত পরিবারের সদস্য হওয়া, মা-বাবার যত্ন না পাওয়া শিশু এবং শারীরিক প্রতিবন্ধকতা।
প্রতিবেদনমতে, অন্য কাজের তুলনায় মানব পাচারে বেশি অর্থ আয় সম্ভব হয় বলে অনেকে এই অপরাধে জড়ায়। তাদের হিসাবে, প্রতিটি মানব পাচারের জন্য একজন পাচারকারী ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ পর্যন্ত টাকা আয় করে থাকে, যা প্রচলিত পেশার তুলনায় অনেক বেশি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খায়রুল আলম শেখ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক তৌফিক ইসলাম শাতিল প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪