সনি আজাদ, চারঘাট
পঞ্জিকার পাতা অনুযায়ী এখন বর্ষাকাল। প্রতিদিনই চলছে রোদ আর বৃষ্টির খেলা। এই সময়ে ছাতা তৈরির কারিগরদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। কার ছাতা কে আগে মেরামত করে নেবেন তার জন্য শুরু হয় প্রতিযোগিতা।
চারঘাটে ছাতা তৈরির কারিগর আছেন প্রায় ডজনখানেক। তাঁরা অন্যের দোকানের সামনে নামমাত্র ভাড়ায় বসে কাজ করে থাকেন। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ ছাতা কারিগরেরা গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে ছাতা মেরামত করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে চারঘাট সদরের পৌর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ছাতা মেরামতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগর সাইফুল ইসলাম। তিনি জানান, বর্তমানে প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। ফলে ছাতার কাপড়, হাতল, স্প্রিং প্রভৃতি জিনিসপত্র কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। সরবরাহও কম রয়েছে।
সাইফুল বলেন, সারা বছর ধরতে গেলে তাঁদের বসেই থাকতে হয়। তবে এই সময়টাতে তাঁদের কাজের চাপ বাড়ে।
উপজেলার রাওথা এলাকা থেকে ছাতা মেরামত করাতে এসেছিলেন রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দুটি ছাতা নষ্ট হয়ে ঘরে পড়েছিল। বৃষ্টির সময় ছাতার দরকার হয়। তাই সারাতে এসেছি। দুটি ছাতা সারাতে কারিগরকে ৮০ টাকা দিয়েছি। নতুন ছাতা কিনতে গেলে আরও অনেক খরচ।’
অপরদিকে ভ্রাম্যমাণ ছাতা কারিগরেরা গ্রামে ঘুরে ঘুরে ছাতা মেরামত করছেন। তাঁদের অধিকাংশের বাড়ি ফরিদপুর, মাদারীপুর বা অন্য জেলায়। তাঁরা অন্য এলাকায় এসে বাসা ভাড়া নিয়ে পুরো বর্ষাকালজুড়ে এ কাজ করে থাকেন। বেশির ভাগ ছাতা কারিগরই পৈতৃক সূত্রে এ পেশায় জড়িয়েছেন।
ছাতার কারিগরেরা প্রতিদিন ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করেন। তাঁরা বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করেন কিন্তু ব্যবহারকারীদের ভিজতে দেন না। সারিয়ে তোলেন ছাতার সমস্যা। আর বিনিময়ে পাওয়া অর্থ দিয়ে চালান সংসার।
এদিকে উপজেলায় ছাতার দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। সদরের টুকিটাকি স্টোরের মালিক সোহেল রানা বলেন, ‘আমাদের এখানে খুচরা ও পাইকারি ছাতা বিক্রি হয়। বর্তমানে ফোল্ডিং ছাতার চাহিদা বেশি। যা চীন থেকে আমদানি করা হয়। ভাঁজহীন দেশি ছাতা ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকা এবং দেশি-বিদেশি দুই ভাঁজের ছাতা ২৫০ থেকে ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
পঞ্জিকার পাতা অনুযায়ী এখন বর্ষাকাল। প্রতিদিনই চলছে রোদ আর বৃষ্টির খেলা। এই সময়ে ছাতা তৈরির কারিগরদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। কার ছাতা কে আগে মেরামত করে নেবেন তার জন্য শুরু হয় প্রতিযোগিতা।
চারঘাটে ছাতা তৈরির কারিগর আছেন প্রায় ডজনখানেক। তাঁরা অন্যের দোকানের সামনে নামমাত্র ভাড়ায় বসে কাজ করে থাকেন। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ ছাতা কারিগরেরা গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে ছাতা মেরামত করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে চারঘাট সদরের পৌর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ছাতা মেরামতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগর সাইফুল ইসলাম। তিনি জানান, বর্তমানে প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। ফলে ছাতার কাপড়, হাতল, স্প্রিং প্রভৃতি জিনিসপত্র কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। সরবরাহও কম রয়েছে।
সাইফুল বলেন, সারা বছর ধরতে গেলে তাঁদের বসেই থাকতে হয়। তবে এই সময়টাতে তাঁদের কাজের চাপ বাড়ে।
উপজেলার রাওথা এলাকা থেকে ছাতা মেরামত করাতে এসেছিলেন রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দুটি ছাতা নষ্ট হয়ে ঘরে পড়েছিল। বৃষ্টির সময় ছাতার দরকার হয়। তাই সারাতে এসেছি। দুটি ছাতা সারাতে কারিগরকে ৮০ টাকা দিয়েছি। নতুন ছাতা কিনতে গেলে আরও অনেক খরচ।’
অপরদিকে ভ্রাম্যমাণ ছাতা কারিগরেরা গ্রামে ঘুরে ঘুরে ছাতা মেরামত করছেন। তাঁদের অধিকাংশের বাড়ি ফরিদপুর, মাদারীপুর বা অন্য জেলায়। তাঁরা অন্য এলাকায় এসে বাসা ভাড়া নিয়ে পুরো বর্ষাকালজুড়ে এ কাজ করে থাকেন। বেশির ভাগ ছাতা কারিগরই পৈতৃক সূত্রে এ পেশায় জড়িয়েছেন।
ছাতার কারিগরেরা প্রতিদিন ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করেন। তাঁরা বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করেন কিন্তু ব্যবহারকারীদের ভিজতে দেন না। সারিয়ে তোলেন ছাতার সমস্যা। আর বিনিময়ে পাওয়া অর্থ দিয়ে চালান সংসার।
এদিকে উপজেলায় ছাতার দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। সদরের টুকিটাকি স্টোরের মালিক সোহেল রানা বলেন, ‘আমাদের এখানে খুচরা ও পাইকারি ছাতা বিক্রি হয়। বর্তমানে ফোল্ডিং ছাতার চাহিদা বেশি। যা চীন থেকে আমদানি করা হয়। ভাঁজহীন দেশি ছাতা ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকা এবং দেশি-বিদেশি দুই ভাঁজের ছাতা ২৫০ থেকে ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫