মান্দি ডি কস্তা, ঢাকা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রাজধানীর যাত্রাবাড়ী মোড় থেকে কাজলা পেট্রলপাম্প পর্যন্ত অংশ যেন হয়ে উঠেছে নরকযন্ত্রণা। বড় বড় গর্ত, কাদা, পানি, ধুলা—সব যাতনাই আছে প্রায় এক কিলোমিটার অংশে। আছে যানবাহন উল্টে যাওয়ার ভয়, যানজটের ভোগান্তি। ঢাকা থেকে যাত্রার শুরুতে এবং ঢাকায় প্রবেশের আগে যাত্রী ও চালকদের এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিদিন।
মহাসড়কটির এই অংশটুকু দীর্ঘদিন বেহাল থাকলেও যেন মাথাব্যথা নেই কারও। ওই পথে চলাচলকারী যানবাহনের চালকদের অভিযোগ, মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের নিচের এই অংশটুকু ইচ্ছাকৃতভাবে ঠিক করা হয় না।
সরেজমিনে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী মোড় থেকে শুরু ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের। মোড়েই যাত্রাবাড়ী থানা। থানার সীমানা দেয়াল ঘেঁষে যাত্রী তোলা হচ্ছে স্বল্প ও দূরপাল্লার বাসে। আছে রিকশা ও লেগুনার অবৈধ স্ট্যান্ড। ফলে প্রবেশমুখেই মহাসড়ক হয়ে গেছে কিছুটা সরু। থানার সীমানা পার হতেই শুরু ভাঙা সড়ক। বড় বড় গর্ত। যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক চলছে হেলেদুলে। যাত্রীরা থাকছেন উল্টে যাওয়ার ভয়ে। মৎস্য আড়তের সামনে ভাঙাচোরা মহাসড়কের একাংশ ঢেকে আছে কাদাপানিতে। এরপর দুই-তিন সারিতে রাখা ট্রাক, মিনি ট্রাকের কারণে সড়ক হয়ে গেছে আরও সরু। কোনোমতে দুই লেন বেঁচে আছে দখল থেকে।
এই অংশটুকুতেই বড় বড় গর্ত। বড় বাসও কাত হয়ে যায়। আরেকটু সামনে সবজি ও ফলের আড়তের সামনে ট্রাক-মিনি ট্রাকের দখল আরও বিস্তৃত। ডেমরা রোডের সংযোগ সড়কের মোড় পর্যন্ত দখলের এই চিত্রই চোখে পড়ে। এরপর ভাঙা অংশ কম। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের ঢাল থেকে মহাসড়ক মসৃণ।
যাত্রাবাড়ী মোড়ের কাছে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের নিচে কথা হয় লেগুনাচালক মো. সুজনের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এইডা আল্লাহর ওয়াস্তের রাস্তা, ঠিক করার কেউ নাই। দেড় বছর ধইরা এই অবস্থা দেখতাছি। কেউই ঠিক করতাছে না।’ ভাঙা আর সরু হয়ে যাওয়া মহাসড়কের কারণে তৈরি হচ্ছে যানজট। বিশেষ করে বিকেলের পর।
থাকে গভীর রাতেও। ফলে যাত্রাবাড়ী মোড় পার হতেই লাগে অনেক সময়। দেশের পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলসহ নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাস-ট্রাককে এই মহাসড়ক দিয়েই চলাচল করতে হয়। বড় গর্তে পড়ে বাস-ট্রাকের যন্ত্রাংশ ভাঙার ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। উল্টে যাচ্ছে যানবাহন।
ঢাকা জেলা ট্রাক ট্যাংকলরি কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এই ভাঙা রাস্তার কারণে প্রতিদিন দুর্ঘটনা হয়। গর্তে পড়লে গাড়ির যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যায়। গর্ত থেকে ওঠার পর অনেক সময় ব্রেকও ঠিকমতো কাজ করে না। কয়েক দিন আগে পানি নিয়ে যাওয়ার সময় রিকশা উল্টে এক নারী গর্তে পড়ে আহত হয়েছেন। এই রাস্তাটা যে কার, আমরা সেটাই বুঝি না। সিটি করপোরেশনকেও আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে বলেছি, যাতে রাস্তাটা ঠিক করে দেয়, যাতে আমরা এই দুরবস্থা থেকে রেহাই পাই।’
যাত্রাবাড়ীতে কথা হয় চারটি গাড়ির মালিক মো. শামীমের সঙ্গে। তিনি বলেন, গত বর্ষায় খুব খারাপ অবস্থা গেছে। ভাঙা রাস্তার কারণে গাড়ি নষ্ট হলে মালিকদেরই সারাতে হয়। রাস্তা খারাপ হওয়ার কারণে যানজট লেগেই থাকে।
ট্রাকচালক মো. মনির আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লাইওভার দিয়ে যেতে একটি মিনি ট্রাককে ৭০ টাকা আর ট্রাককে ২৫০ টাকা টোল দিতে হয়। ওই টাকা বাঁচাতে নিচ দিয়ে যেতে অনেক যন্ত্রণা পোহাতে হয়। রাস্তা ঠিক করলে এই কষ্ট কমত।
যাত্রাবাড়ী মোড়ে বাসে ওঠার জন্য স্বামী ও মেয়েকে নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন আসমা বেগম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গাড়িতে উঠলে ভয় লাগে। যে ঝাঁকুনি লাগে, কখন যে উল্টাইয়া পইড়া যায়! কয় দিন পরপর মাটি ফালাইয়া গর্ত ভরে। সাত দিন না যাইতেই আবার একই অবস্থা।’ বাবাকে ভৈরবের বাসে তুলে দিতে আসা মো. মাসুদ বললেন, ‘একটু ভালো করে লেখেন, যাতে রাস্তাটা ঠিক হয়।’
শুধু যাত্রাবাড়ী থেকে কাজলা অংশই বেহাল নয়, কাজলা থেকে যাত্রাবাড়ীমুখী অংশেও ভোগান্তি পোহাচ্ছে মানুষ। কাজলা থেকে সরু ও ভাঙার কারণে তীব্র যানজট লেগেই থাকে। বিকেলের পর কোনো কোনো দিন এই জট রায়েরবাগও ছাড়িয়ে যায়। ফলে যাত্রাবাড়ী মোড় পার হতে মানুষকে কয়েক ঘণ্টাও অপেক্ষা করতে হয়। তবে ফ্লাইওভার ব্যবহারকারীদের যাওয়া-আসার এই যন্ত্রণা মোটেই পোহাতে হয় না।
বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির সভাপতি মো. তোফাজ্জেল হোসেন মজুমদার বলেন, ‘গত মাসেও সরাসরি মেয়রের সঙ্গে দেখা করে রাস্তাটি ঠিক করে দেওয়ার অনুরোধ করেছি।’
জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সড়কের খারাপ অবস্থা হয়েছে বেশি দিন হয়নি। মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারটি হস্তান্তরের সময় নিচের সড়ক তাদেরই ঠিক করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা ঠিকমতো কাজটি করেনি।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর বাড়তি গাড়ির চাপে যাত্রাবাড়ীর রাস্তাটির অবস্থা বেশি খারাপ হয়েছে। ঈদের আগেই আমরা কাজ শুরু করতে চেয়েছি। এ সময় বাড়তি গাড়ির চাপ থাকায় ভয়াবহ যানজটের আশঙ্কায় ডিএমপির অনুরোধে আমরা কাজ শুরু করিনি।’ তিনি আরও বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে শনির আখড়া পর্যন্ত রাস্তাটির উভয় পাশে হাইওয়ে স্ট্যান্ডার্ডে নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। ২৫ কোটি টাকার এ প্রকল্প ঈদের পরই শুরু হবে। কাজ শুরুর ছয় মাসের মধ্যে সংস্কার শেষ করা যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রাজধানীর যাত্রাবাড়ী মোড় থেকে কাজলা পেট্রলপাম্প পর্যন্ত অংশ যেন হয়ে উঠেছে নরকযন্ত্রণা। বড় বড় গর্ত, কাদা, পানি, ধুলা—সব যাতনাই আছে প্রায় এক কিলোমিটার অংশে। আছে যানবাহন উল্টে যাওয়ার ভয়, যানজটের ভোগান্তি। ঢাকা থেকে যাত্রার শুরুতে এবং ঢাকায় প্রবেশের আগে যাত্রী ও চালকদের এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিদিন।
মহাসড়কটির এই অংশটুকু দীর্ঘদিন বেহাল থাকলেও যেন মাথাব্যথা নেই কারও। ওই পথে চলাচলকারী যানবাহনের চালকদের অভিযোগ, মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের নিচের এই অংশটুকু ইচ্ছাকৃতভাবে ঠিক করা হয় না।
সরেজমিনে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী মোড় থেকে শুরু ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের। মোড়েই যাত্রাবাড়ী থানা। থানার সীমানা দেয়াল ঘেঁষে যাত্রী তোলা হচ্ছে স্বল্প ও দূরপাল্লার বাসে। আছে রিকশা ও লেগুনার অবৈধ স্ট্যান্ড। ফলে প্রবেশমুখেই মহাসড়ক হয়ে গেছে কিছুটা সরু। থানার সীমানা পার হতেই শুরু ভাঙা সড়ক। বড় বড় গর্ত। যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক চলছে হেলেদুলে। যাত্রীরা থাকছেন উল্টে যাওয়ার ভয়ে। মৎস্য আড়তের সামনে ভাঙাচোরা মহাসড়কের একাংশ ঢেকে আছে কাদাপানিতে। এরপর দুই-তিন সারিতে রাখা ট্রাক, মিনি ট্রাকের কারণে সড়ক হয়ে গেছে আরও সরু। কোনোমতে দুই লেন বেঁচে আছে দখল থেকে।
এই অংশটুকুতেই বড় বড় গর্ত। বড় বাসও কাত হয়ে যায়। আরেকটু সামনে সবজি ও ফলের আড়তের সামনে ট্রাক-মিনি ট্রাকের দখল আরও বিস্তৃত। ডেমরা রোডের সংযোগ সড়কের মোড় পর্যন্ত দখলের এই চিত্রই চোখে পড়ে। এরপর ভাঙা অংশ কম। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের ঢাল থেকে মহাসড়ক মসৃণ।
যাত্রাবাড়ী মোড়ের কাছে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের নিচে কথা হয় লেগুনাচালক মো. সুজনের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এইডা আল্লাহর ওয়াস্তের রাস্তা, ঠিক করার কেউ নাই। দেড় বছর ধইরা এই অবস্থা দেখতাছি। কেউই ঠিক করতাছে না।’ ভাঙা আর সরু হয়ে যাওয়া মহাসড়কের কারণে তৈরি হচ্ছে যানজট। বিশেষ করে বিকেলের পর।
থাকে গভীর রাতেও। ফলে যাত্রাবাড়ী মোড় পার হতেই লাগে অনেক সময়। দেশের পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলসহ নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাস-ট্রাককে এই মহাসড়ক দিয়েই চলাচল করতে হয়। বড় গর্তে পড়ে বাস-ট্রাকের যন্ত্রাংশ ভাঙার ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। উল্টে যাচ্ছে যানবাহন।
ঢাকা জেলা ট্রাক ট্যাংকলরি কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এই ভাঙা রাস্তার কারণে প্রতিদিন দুর্ঘটনা হয়। গর্তে পড়লে গাড়ির যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যায়। গর্ত থেকে ওঠার পর অনেক সময় ব্রেকও ঠিকমতো কাজ করে না। কয়েক দিন আগে পানি নিয়ে যাওয়ার সময় রিকশা উল্টে এক নারী গর্তে পড়ে আহত হয়েছেন। এই রাস্তাটা যে কার, আমরা সেটাই বুঝি না। সিটি করপোরেশনকেও আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে বলেছি, যাতে রাস্তাটা ঠিক করে দেয়, যাতে আমরা এই দুরবস্থা থেকে রেহাই পাই।’
যাত্রাবাড়ীতে কথা হয় চারটি গাড়ির মালিক মো. শামীমের সঙ্গে। তিনি বলেন, গত বর্ষায় খুব খারাপ অবস্থা গেছে। ভাঙা রাস্তার কারণে গাড়ি নষ্ট হলে মালিকদেরই সারাতে হয়। রাস্তা খারাপ হওয়ার কারণে যানজট লেগেই থাকে।
ট্রাকচালক মো. মনির আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লাইওভার দিয়ে যেতে একটি মিনি ট্রাককে ৭০ টাকা আর ট্রাককে ২৫০ টাকা টোল দিতে হয়। ওই টাকা বাঁচাতে নিচ দিয়ে যেতে অনেক যন্ত্রণা পোহাতে হয়। রাস্তা ঠিক করলে এই কষ্ট কমত।
যাত্রাবাড়ী মোড়ে বাসে ওঠার জন্য স্বামী ও মেয়েকে নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন আসমা বেগম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গাড়িতে উঠলে ভয় লাগে। যে ঝাঁকুনি লাগে, কখন যে উল্টাইয়া পইড়া যায়! কয় দিন পরপর মাটি ফালাইয়া গর্ত ভরে। সাত দিন না যাইতেই আবার একই অবস্থা।’ বাবাকে ভৈরবের বাসে তুলে দিতে আসা মো. মাসুদ বললেন, ‘একটু ভালো করে লেখেন, যাতে রাস্তাটা ঠিক হয়।’
শুধু যাত্রাবাড়ী থেকে কাজলা অংশই বেহাল নয়, কাজলা থেকে যাত্রাবাড়ীমুখী অংশেও ভোগান্তি পোহাচ্ছে মানুষ। কাজলা থেকে সরু ও ভাঙার কারণে তীব্র যানজট লেগেই থাকে। বিকেলের পর কোনো কোনো দিন এই জট রায়েরবাগও ছাড়িয়ে যায়। ফলে যাত্রাবাড়ী মোড় পার হতে মানুষকে কয়েক ঘণ্টাও অপেক্ষা করতে হয়। তবে ফ্লাইওভার ব্যবহারকারীদের যাওয়া-আসার এই যন্ত্রণা মোটেই পোহাতে হয় না।
বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির সভাপতি মো. তোফাজ্জেল হোসেন মজুমদার বলেন, ‘গত মাসেও সরাসরি মেয়রের সঙ্গে দেখা করে রাস্তাটি ঠিক করে দেওয়ার অনুরোধ করেছি।’
জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সড়কের খারাপ অবস্থা হয়েছে বেশি দিন হয়নি। মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারটি হস্তান্তরের সময় নিচের সড়ক তাদেরই ঠিক করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা ঠিকমতো কাজটি করেনি।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর বাড়তি গাড়ির চাপে যাত্রাবাড়ীর রাস্তাটির অবস্থা বেশি খারাপ হয়েছে। ঈদের আগেই আমরা কাজ শুরু করতে চেয়েছি। এ সময় বাড়তি গাড়ির চাপ থাকায় ভয়াবহ যানজটের আশঙ্কায় ডিএমপির অনুরোধে আমরা কাজ শুরু করিনি।’ তিনি আরও বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে শনির আখড়া পর্যন্ত রাস্তাটির উভয় পাশে হাইওয়ে স্ট্যান্ডার্ডে নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। ২৫ কোটি টাকার এ প্রকল্প ঈদের পরই শুরু হবে। কাজ শুরুর ছয় মাসের মধ্যে সংস্কার শেষ করা যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪