সাদমান সাকিব বিন রশিদ
সুইডেনের ইউনিভার্সিটির অনেকগুলোই ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ে ওপরের সারিতে। তাই ইউনিভার্সিটি থেকে প্রদত্ত স্কলারশিপ বা বৃত্তিগুলো কিছুটা প্রতিযোগিতামূলক। সুইডেনের বেশির ভাগ ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন স্কলারশিপ বা বৃত্তি দিয়ে থাকে, যা আপনাকে বিনা খরচে পড়াশোনা করার সুযোগ করে দিতে পারে। এ ছাড়া কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনালসে আবেদন করতে পারবেন। এ দেশের বৃত্তি নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রাগ ডিসকভারি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (গ্লোবাল স্কলারশিপ হোল্ডার) বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সাদমান সাকিব বিন রশিদ।
সাধারণত সুইডিশ সরকার বৃত্তি দিয়ে থাকে এবং প্রতি মাসে চলার জন্য জীবনধারণের ব্যয়ও দেওয়া হয়। কিন্তু ২ বছরের মাস্টার্স প্রোগ্রাম করে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই নিজ দেশে ফেরত যেতে হবে। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনালসে ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আবেদন কখন?
প্রতিবছর সাধারণত অক্টোবর থেকে জানুয়ারির ১৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদনের সময়সীমা থাকে। তবে বিভিন্ন প্রোগ্রাম অনুযায়ী, সময়সীমা ভিন্ন হতে পারে। সুইডেনে আবেদন-প্রক্রিয়া কিছুটা ভিন্ন। একজন আবেদনকারীকে Universityadmissions. se এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Apply to Swedish universities-এ গিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং এই অ্যাকাউন্ট দিয়ে সর্বোচ্চ চারটি বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। স্নাতক শেষ বর্ষে থাকা অবস্থায়ও আবেদন করতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে মাস্টার্স শুরুর আগে অবশ্যই স্নাতক সম্পন্ন হতে হবে, নইলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবেদনের প্রক্রিয়া
সুইডেনে আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইনে করা যায় এবং Universityadmissions. se ওয়েবসাইট থেকেই সব আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়।
নিজের পছন্দ অনুযায়ী প্রোগ্রাম বাছাই করে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে আবেদনের পদক্ষেপ এবং ন্যূনতম যোগ্যতা দেখে নিয়ে নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করাই শ্রেয়।
সাধারণত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্ক্যান করে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে আপলোড অথবা ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়।
প্রোগ্রামের প্রয়োজন অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ হতে পারে।
সাধারণত ৭ এপ্রিলের মধ্যেই ফলাফল পেয়ে যাবেন।
কী কী কাগজপত্র লাগে?
পিএইচডি
সুইডেনে পিএইচডিকে চাকরি হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং আপনি পিএইচডি প্রার্থী হলে আপনাকে সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বিবেচনা করতে পারে। পিএইচডির ভ্যাকেনসি সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে।
সুযোগ-সুবিধা
কীভাবে এগিয়ে থাকবেন
পরামর্শ
সুইডেনে ১ বছর মেয়াদি মাস্টার্স প্রোগ্রামে না আসাই ভালো। আপনাকে নানা রকম প্রতিকূলতায় ভুগতে হবে। যেকোনো বৃত্তি অর্জন বা প্রোগ্রামে ভর্তি অত্যন্ত প্রতিযোগিতাপূর্ণ, কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, সে জন্য ধৈর্য ধারণ করে দৃঢ়তার সঙ্গে নিজেকে যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা ও অগ্রিম অভিনন্দন।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
সুইডেনের ইউনিভার্সিটির অনেকগুলোই ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ে ওপরের সারিতে। তাই ইউনিভার্সিটি থেকে প্রদত্ত স্কলারশিপ বা বৃত্তিগুলো কিছুটা প্রতিযোগিতামূলক। সুইডেনের বেশির ভাগ ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন স্কলারশিপ বা বৃত্তি দিয়ে থাকে, যা আপনাকে বিনা খরচে পড়াশোনা করার সুযোগ করে দিতে পারে। এ ছাড়া কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনালসে আবেদন করতে পারবেন। এ দেশের বৃত্তি নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রাগ ডিসকভারি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (গ্লোবাল স্কলারশিপ হোল্ডার) বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সাদমান সাকিব বিন রশিদ।
সাধারণত সুইডিশ সরকার বৃত্তি দিয়ে থাকে এবং প্রতি মাসে চলার জন্য জীবনধারণের ব্যয়ও দেওয়া হয়। কিন্তু ২ বছরের মাস্টার্স প্রোগ্রাম করে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই নিজ দেশে ফেরত যেতে হবে। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনালসে ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আবেদন কখন?
প্রতিবছর সাধারণত অক্টোবর থেকে জানুয়ারির ১৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদনের সময়সীমা থাকে। তবে বিভিন্ন প্রোগ্রাম অনুযায়ী, সময়সীমা ভিন্ন হতে পারে। সুইডেনে আবেদন-প্রক্রিয়া কিছুটা ভিন্ন। একজন আবেদনকারীকে Universityadmissions. se এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Apply to Swedish universities-এ গিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং এই অ্যাকাউন্ট দিয়ে সর্বোচ্চ চারটি বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। স্নাতক শেষ বর্ষে থাকা অবস্থায়ও আবেদন করতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে মাস্টার্স শুরুর আগে অবশ্যই স্নাতক সম্পন্ন হতে হবে, নইলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবেদনের প্রক্রিয়া
সুইডেনে আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইনে করা যায় এবং Universityadmissions. se ওয়েবসাইট থেকেই সব আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়।
নিজের পছন্দ অনুযায়ী প্রোগ্রাম বাছাই করে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে আবেদনের পদক্ষেপ এবং ন্যূনতম যোগ্যতা দেখে নিয়ে নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করাই শ্রেয়।
সাধারণত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্ক্যান করে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে আপলোড অথবা ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়।
প্রোগ্রামের প্রয়োজন অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ হতে পারে।
সাধারণত ৭ এপ্রিলের মধ্যেই ফলাফল পেয়ে যাবেন।
কী কী কাগজপত্র লাগে?
পিএইচডি
সুইডেনে পিএইচডিকে চাকরি হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং আপনি পিএইচডি প্রার্থী হলে আপনাকে সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বিবেচনা করতে পারে। পিএইচডির ভ্যাকেনসি সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে।
সুযোগ-সুবিধা
কীভাবে এগিয়ে থাকবেন
পরামর্শ
সুইডেনে ১ বছর মেয়াদি মাস্টার্স প্রোগ্রামে না আসাই ভালো। আপনাকে নানা রকম প্রতিকূলতায় ভুগতে হবে। যেকোনো বৃত্তি অর্জন বা প্রোগ্রামে ভর্তি অত্যন্ত প্রতিযোগিতাপূর্ণ, কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, সে জন্য ধৈর্য ধারণ করে দৃঢ়তার সঙ্গে নিজেকে যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা ও অগ্রিম অভিনন্দন।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫