ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য পূর্ণ দায়িত্ব পেয়েছেন প্রায় তিন বছর হলো। এদিকে সংগঠনটির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রতি দুই মাস পরপর সাধারণ সভা হওয়ার কথা। কিন্তু দায়িত্ব পালনের তিন বছরে একবারও তা করতে পারেননি তাঁরা। এ ছাড়াও তাঁদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমতো কমিটি দেওয়া, দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে আলোচনা না করা, সাধারণ সভা না করা, কমিটি-বাণিজ্যসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। এসব নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব রয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির একাংশ।
অভিযোগ রয়েছে, তিন বছরের দায়িত্বে গঠনতন্ত্রের কোনো তোয়াক্কাই করেননি জয়-লেখক। অবশেষে আগামী ৩ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় সম্মেলনের ঘোষণা দেয় দলীয় হাইকমান্ড। এদিকে গত ৩১ জুলাই দিবাগত রাতে বর্ধিত কমিটি দিলেও সাড়ে তিন মাসেও পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করতে পারেনি ছাত্রলীগ। সেই রাতে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার ১১টি কমিটি ঘোষণা করা হয়।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বর্তমান কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদে সাহিত্য সম্পাদক, নাট্য ও বিতর্ক সম্পাদক, অর্থ ও ছাত্রবৃত্তিবিষয়ক সম্পাদক, ২৫টি উপসম্পাদক, ১৫টি সহসম্পাদক এবং ১০টি সদস্যপদসহ প্রায় ৫৫টি পদ খালি। এ ছাড়া দুই শতাধিক পদ কেন্দ্রীয় কমিটির অংশ হিসেবে থাকবে বলে জানায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দপ্তর সেল। তবে নির্দিষ্ট সংখ্যা বলতে পারেননি কেউ।
কতজনকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে রাখা হয়েছে জানতে চাইলে দপ্তর সম্পাদক ইন্দ্রনীল দেব শর্মা রনি বলেন, তালিকা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আলাপ করলে ভালো হয়।
ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইয়াজ আল রিয়াদ বলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে আলাপ করে শূন্য পদগুলো পূরণ করার কথা। কিন্তু তা না করে যাকে ইচ্ছে তাকে পদ দেওয়া হয়েছে। কতজনকে পদায়ন করা হয়েছে; এর নির্দিষ্ট সংখ্যা প্রকাশ না করায় অনেক ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি। এ ছাড়া বিভিন্ন উপকমিটি আছে। আমরা সম্পাদকের অধীনে উপকমিটি না করে রাজনীতিতে সক্রিয় ও পরিশ্রমের মূল্যায়নস্বরূপ কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদায়ন করেছি।’
সাধারণ সভা না হওয়ার বিষয়ে লেখক বলেন, ‘সাংগঠনিক ফোরামের আলোচনার বিষয়ে অভিযোগ থাকলে তারা (যারা অভিযোগ করে) আমাদের সঙ্গে আলাপ করুক। আমাদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ রয়েছে তাদের।’
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য পূর্ণ দায়িত্ব পেয়েছেন প্রায় তিন বছর হলো। এদিকে সংগঠনটির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রতি দুই মাস পরপর সাধারণ সভা হওয়ার কথা। কিন্তু দায়িত্ব পালনের তিন বছরে একবারও তা করতে পারেননি তাঁরা। এ ছাড়াও তাঁদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমতো কমিটি দেওয়া, দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে আলোচনা না করা, সাধারণ সভা না করা, কমিটি-বাণিজ্যসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। এসব নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব রয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির একাংশ।
অভিযোগ রয়েছে, তিন বছরের দায়িত্বে গঠনতন্ত্রের কোনো তোয়াক্কাই করেননি জয়-লেখক। অবশেষে আগামী ৩ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় সম্মেলনের ঘোষণা দেয় দলীয় হাইকমান্ড। এদিকে গত ৩১ জুলাই দিবাগত রাতে বর্ধিত কমিটি দিলেও সাড়ে তিন মাসেও পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করতে পারেনি ছাত্রলীগ। সেই রাতে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার ১১টি কমিটি ঘোষণা করা হয়।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বর্তমান কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদে সাহিত্য সম্পাদক, নাট্য ও বিতর্ক সম্পাদক, অর্থ ও ছাত্রবৃত্তিবিষয়ক সম্পাদক, ২৫টি উপসম্পাদক, ১৫টি সহসম্পাদক এবং ১০টি সদস্যপদসহ প্রায় ৫৫টি পদ খালি। এ ছাড়া দুই শতাধিক পদ কেন্দ্রীয় কমিটির অংশ হিসেবে থাকবে বলে জানায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দপ্তর সেল। তবে নির্দিষ্ট সংখ্যা বলতে পারেননি কেউ।
কতজনকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে রাখা হয়েছে জানতে চাইলে দপ্তর সম্পাদক ইন্দ্রনীল দেব শর্মা রনি বলেন, তালিকা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আলাপ করলে ভালো হয়।
ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইয়াজ আল রিয়াদ বলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে আলাপ করে শূন্য পদগুলো পূরণ করার কথা। কিন্তু তা না করে যাকে ইচ্ছে তাকে পদ দেওয়া হয়েছে। কতজনকে পদায়ন করা হয়েছে; এর নির্দিষ্ট সংখ্যা প্রকাশ না করায় অনেক ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি। এ ছাড়া বিভিন্ন উপকমিটি আছে। আমরা সম্পাদকের অধীনে উপকমিটি না করে রাজনীতিতে সক্রিয় ও পরিশ্রমের মূল্যায়নস্বরূপ কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদায়ন করেছি।’
সাধারণ সভা না হওয়ার বিষয়ে লেখক বলেন, ‘সাংগঠনিক ফোরামের আলোচনার বিষয়ে অভিযোগ থাকলে তারা (যারা অভিযোগ করে) আমাদের সঙ্গে আলাপ করুক। আমাদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ রয়েছে তাদের।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪