বাঙালি ও বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে গভীর যোগ ছিল লতা মঙ্গেশকরের। তাঁকে বাংলা গান গাওয়ানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা ছিল হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। ১৯৫৬ সালে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘প্রেম একবারই এসেছিল জীবনে’ গানটি লতার গাওয়া প্রথম বাংলা গান। পরবর্তী সময়ে বহু সুরকারের সুরে বাংলা গান গেয়েছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি গান গেয়েছেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে।
সলিল চৌধুরীর সুর ও সংগীতে বাংলাদেশের একটি সিনেমায়ও গেয়েছিলেন লতা। ১৯৭২ সালে নির্মিত মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ সিনেমার গানটি ছিল ‘দাদাভাই মূর্তি বানাও’। বাংলাদেশের রুনা লায়লার সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল লতার।
পশ্চিমবঙ্গের অনেক শিল্পী ও সুরকারের সঙ্গে লতার সুসম্পর্ক থাকলেও হেমন্তর সঙ্গে সম্পর্কটা ছিল সবচেয়ে নিবিড়। দুই পরিবারের মধ্যেও ছিল সুসম্পর্ক। লতার মা ও ভাইবোনেরা ভালোবাসতেন হেমন্তকে। আশা ভোঁসলে নিজের ছেলের নামও রেখেছিলেন হেমন্তের নামে। হেমন্তর স্ত্রী বেলা দেবীর সঙ্গেও লতার বন্ধুত্ব ছিল।
সলিল চৌধুরী, রবীন চট্টোপাধ্যায়, সুধীন দাসগুপ্ত, এমনকি কিশোর কুমারের সুরেও গান গেয়েছেন লতা। তাঁর সাত দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এক হাজারের বেশি হিন্দি সিনেমার গান রেকর্ড করেছেন। মোট ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষায় গান গেয়েছেন তিনি। এর মধ্যে তাঁর রেকর্ড করা বাংলা গানের সংখ্যা ১৮৬টি। নিজের বাংলা উচ্চারণ সঠিক করার জন্য বেশ পরিশ্রম করেছেন তিনি। এ বিষয়েও তাঁকে সহযোগিতা করেছেন হেমন্ত। বাঙালি শিল্পীদের সঙ্গে বেশির ভাগ সময় বাংলায়ই কথা বলার চেষ্টা করতেন লতা। বাঙালি খাবারের প্রতিও ছিল দুর্বলতা।
গান গাইতে প্রথম দিকে যখন লতা কলকাতায় আসতেন, তখন অনেকবারই হেমন্তর বাড়িতে উঠেছেন। সেখানেই থেকেছেন, খেয়েছেন। হিন্দি ও বাংলা সিনেমায় হেমন্তর সুরে প্রচুর কালজয়ী গান উপহার দিয়েছেন লতা। হেমন্তর কাছে রবীন্দ্রসংগীত শিখে তাঁর সংগীতায়োজনে প্রথমবারের মতো রবীন্দ্রসংগীত গেয়েছিলেন। হেমন্তর প্রযোজনায় হিন্দি ও বাংলা সিনেমায় গান গেয়ে কোনো দিন পারিশ্রমিক নেননি লতা। বাংলা সাহিত্য নিয়েও তাঁর আগ্রহ ছিল। রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, বঙ্কিমচন্দ্রসহ অনেকের মারাঠি অনুবাদ পড়েছেন।
বাঙালি ও বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে গভীর যোগ ছিল লতা মঙ্গেশকরের। তাঁকে বাংলা গান গাওয়ানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা ছিল হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। ১৯৫৬ সালে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘প্রেম একবারই এসেছিল জীবনে’ গানটি লতার গাওয়া প্রথম বাংলা গান। পরবর্তী সময়ে বহু সুরকারের সুরে বাংলা গান গেয়েছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি গান গেয়েছেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে।
সলিল চৌধুরীর সুর ও সংগীতে বাংলাদেশের একটি সিনেমায়ও গেয়েছিলেন লতা। ১৯৭২ সালে নির্মিত মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ সিনেমার গানটি ছিল ‘দাদাভাই মূর্তি বানাও’। বাংলাদেশের রুনা লায়লার সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল লতার।
পশ্চিমবঙ্গের অনেক শিল্পী ও সুরকারের সঙ্গে লতার সুসম্পর্ক থাকলেও হেমন্তর সঙ্গে সম্পর্কটা ছিল সবচেয়ে নিবিড়। দুই পরিবারের মধ্যেও ছিল সুসম্পর্ক। লতার মা ও ভাইবোনেরা ভালোবাসতেন হেমন্তকে। আশা ভোঁসলে নিজের ছেলের নামও রেখেছিলেন হেমন্তের নামে। হেমন্তর স্ত্রী বেলা দেবীর সঙ্গেও লতার বন্ধুত্ব ছিল।
সলিল চৌধুরী, রবীন চট্টোপাধ্যায়, সুধীন দাসগুপ্ত, এমনকি কিশোর কুমারের সুরেও গান গেয়েছেন লতা। তাঁর সাত দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এক হাজারের বেশি হিন্দি সিনেমার গান রেকর্ড করেছেন। মোট ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষায় গান গেয়েছেন তিনি। এর মধ্যে তাঁর রেকর্ড করা বাংলা গানের সংখ্যা ১৮৬টি। নিজের বাংলা উচ্চারণ সঠিক করার জন্য বেশ পরিশ্রম করেছেন তিনি। এ বিষয়েও তাঁকে সহযোগিতা করেছেন হেমন্ত। বাঙালি শিল্পীদের সঙ্গে বেশির ভাগ সময় বাংলায়ই কথা বলার চেষ্টা করতেন লতা। বাঙালি খাবারের প্রতিও ছিল দুর্বলতা।
গান গাইতে প্রথম দিকে যখন লতা কলকাতায় আসতেন, তখন অনেকবারই হেমন্তর বাড়িতে উঠেছেন। সেখানেই থেকেছেন, খেয়েছেন। হিন্দি ও বাংলা সিনেমায় হেমন্তর সুরে প্রচুর কালজয়ী গান উপহার দিয়েছেন লতা। হেমন্তর কাছে রবীন্দ্রসংগীত শিখে তাঁর সংগীতায়োজনে প্রথমবারের মতো রবীন্দ্রসংগীত গেয়েছিলেন। হেমন্তর প্রযোজনায় হিন্দি ও বাংলা সিনেমায় গান গেয়ে কোনো দিন পারিশ্রমিক নেননি লতা। বাংলা সাহিত্য নিয়েও তাঁর আগ্রহ ছিল। রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, বঙ্কিমচন্দ্রসহ অনেকের মারাঠি অনুবাদ পড়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪