উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বদলে প্রণীত সাইবার নিরাপত্তা আইন আবার সংশোধন হচ্ছে। প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় ৭ আগস্ট নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা। ওই সময় আইনের মোট ছয়টি ধারা (১৭, ১৯, ২১, ২৭, ৩০ ও ৩৩ নম্বর) অজামিনযোগ্য ছিল।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ সেই খসড়াটি আবার সংশোধন করে ধারা ২১ ও ৩০ জামিনযোগ্য করার প্রস্তাব দিয়েছে। আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে। মন্ত্রিসভার সম্মতি মিললে বহুল আলোচিত আইনটির অজামিনযোগ্য ধারা হবে চারটি।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংশোধন হলে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব আপনাদের জানাবেন।
তবে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানান, চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ২৮ আগস্টের মন্ত্রিসভা বৈঠকে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া তোলা হচ্ছে। সেখানে অজামিনযোগ্য ছয়টি ধারার মধ্যে আরও দুটি ধারা (২১ ও ৩০) জামিনযোগ্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া কিছু বিষয় সংশোধন হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে নেতিবাচক যা ছিল তা মোটাদাগে সবই আছে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়ায়। কিছু ধারার শাস্তি ও জরিমানা কমানোর পাশাপাশি জামিনযোগ্য করা হয়েছে, যা আমরা চাইনি। এই আইনের মূল বিষয়ের প্রাধান্য না দিয়ে জনগণের বাকস্বাধীনতা হরণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রতীকী পরিবর্তন এনে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতার প্রলেপ সৃষ্টির চেষ্টা করছে সরকার।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় বলা আছে, কেউ ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালালে ১০ বছরের জেল বা ১ কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই অপরাধ কেউ দ্বিতীয়বার করলে তার সাজা দ্বিগুণ হবে। আর বারবার একই অপরাধের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ৩ কোটি টাকা জরিমানার বিধান আছে। এই ধারাটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছিল জাতিসংঘ মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর। এ ছাড়া আইনের ৩০ ধারাসহ আরও কিছু ধারা বাতিল ও সংশোধনের দাবি ছিল টিআইবি, সম্পাদক পরিষদসহ দেশের সাংবাদিক ও সুধী সমাজের প্রতিনিধিদের। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ধারা অভিন্ন রেখে নতুন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করছে সরকার।
প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় পরিবর্তন এনে সাজার মেয়াদ ১০ বছরের বদলে ৭ বছর করা হয়। জরিমানা ও অজামিনযোগ্য বিষয়টি বহাল রাখা হয়। আর দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলেও সাজার বিষয়টি বাতিল করা হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩০ ধারায় বলা আছে, যদি কেউ কোনো ব্যাংক, বিমা বা অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়া ই-ট্রানজেকশন করেন, তাহলে অনধিক ৫ বছরের জেল বা ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে ৭ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান আছে। প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে ৩০ ধারায় পরিবর্তন এনে কারাদণ্ডের বিধান বাতিল করা হয়। আর জরিমানা ৫ গুণ বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা করা হয়। দ্বিতীয়বার অপরাধে সাজার বিষয়টি বাতিল করা হয়।
অপরাধ জামিনযোগ্য করার বিষয়টিকে শুভংকরের ফাঁকি বলে মনে করেন বিশিষ্ট আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘নাগরিকদের পক্ষ থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদের মুখে সরকার উক্ত আইন বাতিল করে নতুন মোড়কে সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ নামে আগামী সংসদ অধিবেশনে উত্থাপনের পরিকল্পনা করছে। যেসব কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে সেসব কারণ বিদ্যমান রেখে কেবল শাস্তির ধারাসমূহের আংশিক পরিবর্তন করে যদি রেখে দেওয়া হয় তাহলে বাতিল করার দাবি মূলত মিথ্যা। ছলনা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলাগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উক্ত আইনে কেবল জামিনযোগ্য ধারায় কোনো মামলা হয়নি।
জামিন যাতে না পায় তাই জামিন অযোগ্য ধারা একটি হলেও জুড়ে দেওয়া হয়। নতুন আইনের ক্ষেত্রেও একই ধারাবাহিকতা চলমান থাকবে। খাদিজার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯, ৩১ ও ৩৫ ধারায়। ২৫ ও ২৯ জামিনযোগ্য, ৩১ ও ৩৩ অজামিনযোগ্য। বুঝতেই পারছেন কীভাবে মামলা করা হয়েছে এত দিন। এক বছর বিনা বিচারে আটক রইল খাদিজা। বিনা বিচারে কত দিন জেলে আটক রাখা যাবে সে বিষয়ে আমাদের কোনো আইন বা নীতিমালা নেই।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বদলে প্রণীত সাইবার নিরাপত্তা আইন আবার সংশোধন হচ্ছে। প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় ৭ আগস্ট নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা। ওই সময় আইনের মোট ছয়টি ধারা (১৭, ১৯, ২১, ২৭, ৩০ ও ৩৩ নম্বর) অজামিনযোগ্য ছিল।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ সেই খসড়াটি আবার সংশোধন করে ধারা ২১ ও ৩০ জামিনযোগ্য করার প্রস্তাব দিয়েছে। আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে। মন্ত্রিসভার সম্মতি মিললে বহুল আলোচিত আইনটির অজামিনযোগ্য ধারা হবে চারটি।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংশোধন হলে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব আপনাদের জানাবেন।
তবে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানান, চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ২৮ আগস্টের মন্ত্রিসভা বৈঠকে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া তোলা হচ্ছে। সেখানে অজামিনযোগ্য ছয়টি ধারার মধ্যে আরও দুটি ধারা (২১ ও ৩০) জামিনযোগ্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া কিছু বিষয় সংশোধন হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে নেতিবাচক যা ছিল তা মোটাদাগে সবই আছে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়ায়। কিছু ধারার শাস্তি ও জরিমানা কমানোর পাশাপাশি জামিনযোগ্য করা হয়েছে, যা আমরা চাইনি। এই আইনের মূল বিষয়ের প্রাধান্য না দিয়ে জনগণের বাকস্বাধীনতা হরণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রতীকী পরিবর্তন এনে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতার প্রলেপ সৃষ্টির চেষ্টা করছে সরকার।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় বলা আছে, কেউ ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালালে ১০ বছরের জেল বা ১ কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই অপরাধ কেউ দ্বিতীয়বার করলে তার সাজা দ্বিগুণ হবে। আর বারবার একই অপরাধের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ৩ কোটি টাকা জরিমানার বিধান আছে। এই ধারাটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছিল জাতিসংঘ মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর। এ ছাড়া আইনের ৩০ ধারাসহ আরও কিছু ধারা বাতিল ও সংশোধনের দাবি ছিল টিআইবি, সম্পাদক পরিষদসহ দেশের সাংবাদিক ও সুধী সমাজের প্রতিনিধিদের। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ধারা অভিন্ন রেখে নতুন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করছে সরকার।
প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় পরিবর্তন এনে সাজার মেয়াদ ১০ বছরের বদলে ৭ বছর করা হয়। জরিমানা ও অজামিনযোগ্য বিষয়টি বহাল রাখা হয়। আর দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলেও সাজার বিষয়টি বাতিল করা হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩০ ধারায় বলা আছে, যদি কেউ কোনো ব্যাংক, বিমা বা অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়া ই-ট্রানজেকশন করেন, তাহলে অনধিক ৫ বছরের জেল বা ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে ৭ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান আছে। প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে ৩০ ধারায় পরিবর্তন এনে কারাদণ্ডের বিধান বাতিল করা হয়। আর জরিমানা ৫ গুণ বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা করা হয়। দ্বিতীয়বার অপরাধে সাজার বিষয়টি বাতিল করা হয়।
অপরাধ জামিনযোগ্য করার বিষয়টিকে শুভংকরের ফাঁকি বলে মনে করেন বিশিষ্ট আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘নাগরিকদের পক্ষ থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদের মুখে সরকার উক্ত আইন বাতিল করে নতুন মোড়কে সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ নামে আগামী সংসদ অধিবেশনে উত্থাপনের পরিকল্পনা করছে। যেসব কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে সেসব কারণ বিদ্যমান রেখে কেবল শাস্তির ধারাসমূহের আংশিক পরিবর্তন করে যদি রেখে দেওয়া হয় তাহলে বাতিল করার দাবি মূলত মিথ্যা। ছলনা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলাগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উক্ত আইনে কেবল জামিনযোগ্য ধারায় কোনো মামলা হয়নি।
জামিন যাতে না পায় তাই জামিন অযোগ্য ধারা একটি হলেও জুড়ে দেওয়া হয়। নতুন আইনের ক্ষেত্রেও একই ধারাবাহিকতা চলমান থাকবে। খাদিজার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯, ৩১ ও ৩৫ ধারায়। ২৫ ও ২৯ জামিনযোগ্য, ৩১ ও ৩৩ অজামিনযোগ্য। বুঝতেই পারছেন কীভাবে মামলা করা হয়েছে এত দিন। এক বছর বিনা বিচারে আটক রইল খাদিজা। বিনা বিচারে কত দিন জেলে আটক রাখা যাবে সে বিষয়ে আমাদের কোনো আইন বা নীতিমালা নেই।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫