সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
লকডাউনের কারণ দেখিয়ে কিস্তির সংখ্যা বেশি নিচ্ছে সারিয়াকান্দির গ্রামীণ ব্যাংক শাখা। ফলে গ্রাহকেরা অভিযোগ করছেন, তাঁদের সুদের টাকা বেশি দিতে হচ্ছে।
গ্রামীণ ব্যাংক সারিয়াকান্দি শাখা থেকে ঋণ নিলে তা সাপ্তাহিক ৪৪ কিস্তিতে সুদে-আসলে পরিশোধ হওয়ার কথা। কিন্তু লকডাউনে কিস্তি বন্ধ থাকার কারণ দেখিয়ে বর্তমানে ৪৬টি করে কিস্তি নেওয়া হচ্ছে।
সারিয়াকান্দি পারতিত পরল গ্রামের মুক্তা বেগম বলেন, ‘আমাদের কেন্দ্রে অনেক আগে থেকেই সাপ্তাহিক হিসাবে ৪৪ কিস্তিতে আমরা টাকা পরিশোধ করি। ইতিপূর্বে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে প্রতি সপ্তাহে ১ হাজার করে দিয়ে মোট ৪৪ কিস্তিতে সুদে-আসলে টাকা পরিশোধ করেছি। ফলে ৪০ হাজার টাকা নিয়ে সুদসহ ৪৪ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে।’ কিন্তু এ বছর ২০ হাজার টাকা নিয়ে তিনি ৪৬টি কিস্তি দিয়েছেন।
সারিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের গোসাইবাড়ী গ্রামের গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহীতা তাসলিমা খান বলেন, ‘আমি ৬০ হাজার টাকা সাপ্তাহিক কিস্তিতে ঋণ নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী ৪৪ কিস্তিতে টাকাগুলো আমার সুদে-আসলে পরিশোধ হওয়ার কথা ছিল। করোনাকালীন লকডাউনে গত এপ্রিল, মে, জুন—তিন মাস ১২টি কিস্তি দেওয়া বন্ধ ছিল। এখন কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে আমাকে দুটি কিস্তি বেশিসহ মোট ৪৬টি কিস্তি দিতে হয়েছে। এতে আমাকে মোট ২ হাজার ৬২৬ টাকা সুদ বেশি দিতে হয়েছে।’
উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের আমতলী গ্রামের নূরী বেগম বলেন, ‘সরকারি ঘোষণায় আমরা লকডাউনে কিস্তি দেওয়া বন্ধ রেখেছিলাম। এখন পরিশোধের সময় আমাকে অতিরিক্ত কিস্তি দিতে হলো। সরকারের ঘোষণা শুনে হামাগিরে ক্ষতিই হলো।’
উপজেলার নারচী ইউনিয়নের কুপতলা গ্রামের মেরিনা বেগম বলেন, ‘করোনাকালীন লকডাউনে অফিসের কর্মীরা কিস্তি নিতে আসেননি, তাই আমরা কিস্তি দেওয়া স্থগিত রেখেছিলাম। এ জন্য আমাকে অতিরিক্ত কিস্তি পরিশোধ করতে হয়েছে।’
গ্রামীণ ব্যাংক সারিয়াকান্দি শাখা কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘যেহেতু গ্রাহকদের কাছে আমাদের টাকা প্রায় দেড় বছরের মতো পড়ে ছিল। তাই তাঁদের নিকট হতে অতিরিক্ত সুদ নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক তপন কুমার বিশ্বাসকে মোবাইল ফোনে জানালে তিনি মাইক্রোক্রেডিট বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া বলেন, ‘অতিরিক্ত কিস্তি আদায়েরঅভিযোগ নিয়ে একজন ঋণ গ্রহীতা আমার অফিসে এসেছিলেন। আমি তাঁকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণকরা হবে।’
লকডাউনের কারণ দেখিয়ে কিস্তির সংখ্যা বেশি নিচ্ছে সারিয়াকান্দির গ্রামীণ ব্যাংক শাখা। ফলে গ্রাহকেরা অভিযোগ করছেন, তাঁদের সুদের টাকা বেশি দিতে হচ্ছে।
গ্রামীণ ব্যাংক সারিয়াকান্দি শাখা থেকে ঋণ নিলে তা সাপ্তাহিক ৪৪ কিস্তিতে সুদে-আসলে পরিশোধ হওয়ার কথা। কিন্তু লকডাউনে কিস্তি বন্ধ থাকার কারণ দেখিয়ে বর্তমানে ৪৬টি করে কিস্তি নেওয়া হচ্ছে।
সারিয়াকান্দি পারতিত পরল গ্রামের মুক্তা বেগম বলেন, ‘আমাদের কেন্দ্রে অনেক আগে থেকেই সাপ্তাহিক হিসাবে ৪৪ কিস্তিতে আমরা টাকা পরিশোধ করি। ইতিপূর্বে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে প্রতি সপ্তাহে ১ হাজার করে দিয়ে মোট ৪৪ কিস্তিতে সুদে-আসলে টাকা পরিশোধ করেছি। ফলে ৪০ হাজার টাকা নিয়ে সুদসহ ৪৪ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে।’ কিন্তু এ বছর ২০ হাজার টাকা নিয়ে তিনি ৪৬টি কিস্তি দিয়েছেন।
সারিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের গোসাইবাড়ী গ্রামের গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহীতা তাসলিমা খান বলেন, ‘আমি ৬০ হাজার টাকা সাপ্তাহিক কিস্তিতে ঋণ নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী ৪৪ কিস্তিতে টাকাগুলো আমার সুদে-আসলে পরিশোধ হওয়ার কথা ছিল। করোনাকালীন লকডাউনে গত এপ্রিল, মে, জুন—তিন মাস ১২টি কিস্তি দেওয়া বন্ধ ছিল। এখন কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে আমাকে দুটি কিস্তি বেশিসহ মোট ৪৬টি কিস্তি দিতে হয়েছে। এতে আমাকে মোট ২ হাজার ৬২৬ টাকা সুদ বেশি দিতে হয়েছে।’
উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের আমতলী গ্রামের নূরী বেগম বলেন, ‘সরকারি ঘোষণায় আমরা লকডাউনে কিস্তি দেওয়া বন্ধ রেখেছিলাম। এখন পরিশোধের সময় আমাকে অতিরিক্ত কিস্তি দিতে হলো। সরকারের ঘোষণা শুনে হামাগিরে ক্ষতিই হলো।’
উপজেলার নারচী ইউনিয়নের কুপতলা গ্রামের মেরিনা বেগম বলেন, ‘করোনাকালীন লকডাউনে অফিসের কর্মীরা কিস্তি নিতে আসেননি, তাই আমরা কিস্তি দেওয়া স্থগিত রেখেছিলাম। এ জন্য আমাকে অতিরিক্ত কিস্তি পরিশোধ করতে হয়েছে।’
গ্রামীণ ব্যাংক সারিয়াকান্দি শাখা কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘যেহেতু গ্রাহকদের কাছে আমাদের টাকা প্রায় দেড় বছরের মতো পড়ে ছিল। তাই তাঁদের নিকট হতে অতিরিক্ত সুদ নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক তপন কুমার বিশ্বাসকে মোবাইল ফোনে জানালে তিনি মাইক্রোক্রেডিট বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া বলেন, ‘অতিরিক্ত কিস্তি আদায়েরঅভিযোগ নিয়ে একজন ঋণ গ্রহীতা আমার অফিসে এসেছিলেন। আমি তাঁকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণকরা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪