নেসার উদ্দিন, ফুলতলা
আধুনিক প্রযুক্তিতে মৌমাছি পালন ও মধু উৎপাদনে স্বাবলম্বী হয়েছেন ফুলতলার দামোদর গ্রামের আবুল কালাম সরদার (৫৫)। আধুনিক প্রযুক্তিতে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে পরিশোধিত মধু উৎপাদন করেন তিনি। এতে তাঁর বার্ষিক লাভ প্রায় ৯ লাখ টাকা।
আবুল কালাম শুধু নিজে স্বাবলম্বী নন, অন্যদেরও স্বাবলম্বী করতে নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন ‘খুলনা মৌ-চাষী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেড’ নামে একটি সমিতি। বর্তমানে তাঁর উৎপাদিত মধু দেশের সীমানা পেরিয়ে ভারত, কুয়েত ও সৌদিতে রপ্তানি হচ্ছে।
১৯৮৩ সালে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে দামোদর গ্রামের মৃত আকাম সরদারের পুত্র আবুল কালাম সরদার বিসিকের (বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প) আওতায় মৌচাষ (মৌমাছি পালন ও মধু উৎপাদন) বিষয়ক দুই মাসের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ শেষে তাকে মৌমাছিসহ একটি বাক্স প্রদান করা হয়।
আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে পিতার মৃত্যুর পর তাঁর ছোট্ট মুদি দোকানেও সময় দিতে হয় তাকে। ফলে লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়। ২০০২ সালে বিসিক থেকে ২৮ হাজার টাকা দিয়ে ১১টি বাক্স অর্থাৎ ৩৩টি ফ্রেম মৌমাছিসহ ক্রয় করেন আবুল কালাম। প্রথম মৌসুমে মধু থেকে ৬০ হাজার টাকা লাভ হয়। পরের বছর আরও ৩৫ বাক্স তৈরি করে মৌমাছি পালন ও মধু উৎপাদনে নেমে পড়েন। ওই বছর লাভের পরিমাণ ছিল লক্ষাধিক টাকা। এভাবে পর্যায়ক্রমে বর্তমানে এসে ২৫০ বাক্সে ফ্রেম সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আড়াই হাজারে। বার্ষিক মধু উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০০ মণ-এ।
মৌচাষি আবুল কালাম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে অন্যান্য দেশের উৎপাদিত মধুর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহারের মাধ্যমে অপরিশোধিত মধু থেকে ৮ শতাংশ পানি এবং ৩ শতাংশ অপদ্রব্য বের করে ফেলা হয়। ফলে পরিশোধিত মধু কিছুটা ঘন এবং দীর্ঘদিন গুণগত মান বজায় থাকে। গত বছর ১২ লাখ টাকায় চীন থেকে মধু পরিশোধিত মেশিন আনা হয়েছে। নিজের উৎপাদিত মধু ছাড়াও খুলনা, সাতক্ষীরা বাগেরহাটসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মধু চাষি ও ব্যবসায়ীরা কেজি প্রতি ২০ টাকা হারে অপরিশোধিত মধু শোধন করে নিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন, এখানকার মধুর গুণগত মান ভালো হওয়ায় দেশে ও দেশের বাইরে চাহিদা রয়েছে।
আধুনিক প্রযুক্তিতে মৌমাছি পালন ও মধু উৎপাদনে স্বাবলম্বী হয়েছেন ফুলতলার দামোদর গ্রামের আবুল কালাম সরদার (৫৫)। আধুনিক প্রযুক্তিতে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে পরিশোধিত মধু উৎপাদন করেন তিনি। এতে তাঁর বার্ষিক লাভ প্রায় ৯ লাখ টাকা।
আবুল কালাম শুধু নিজে স্বাবলম্বী নন, অন্যদেরও স্বাবলম্বী করতে নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন ‘খুলনা মৌ-চাষী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেড’ নামে একটি সমিতি। বর্তমানে তাঁর উৎপাদিত মধু দেশের সীমানা পেরিয়ে ভারত, কুয়েত ও সৌদিতে রপ্তানি হচ্ছে।
১৯৮৩ সালে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে দামোদর গ্রামের মৃত আকাম সরদারের পুত্র আবুল কালাম সরদার বিসিকের (বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প) আওতায় মৌচাষ (মৌমাছি পালন ও মধু উৎপাদন) বিষয়ক দুই মাসের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ শেষে তাকে মৌমাছিসহ একটি বাক্স প্রদান করা হয়।
আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে পিতার মৃত্যুর পর তাঁর ছোট্ট মুদি দোকানেও সময় দিতে হয় তাকে। ফলে লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়। ২০০২ সালে বিসিক থেকে ২৮ হাজার টাকা দিয়ে ১১টি বাক্স অর্থাৎ ৩৩টি ফ্রেম মৌমাছিসহ ক্রয় করেন আবুল কালাম। প্রথম মৌসুমে মধু থেকে ৬০ হাজার টাকা লাভ হয়। পরের বছর আরও ৩৫ বাক্স তৈরি করে মৌমাছি পালন ও মধু উৎপাদনে নেমে পড়েন। ওই বছর লাভের পরিমাণ ছিল লক্ষাধিক টাকা। এভাবে পর্যায়ক্রমে বর্তমানে এসে ২৫০ বাক্সে ফ্রেম সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আড়াই হাজারে। বার্ষিক মধু উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০০ মণ-এ।
মৌচাষি আবুল কালাম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে অন্যান্য দেশের উৎপাদিত মধুর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহারের মাধ্যমে অপরিশোধিত মধু থেকে ৮ শতাংশ পানি এবং ৩ শতাংশ অপদ্রব্য বের করে ফেলা হয়। ফলে পরিশোধিত মধু কিছুটা ঘন এবং দীর্ঘদিন গুণগত মান বজায় থাকে। গত বছর ১২ লাখ টাকায় চীন থেকে মধু পরিশোধিত মেশিন আনা হয়েছে। নিজের উৎপাদিত মধু ছাড়াও খুলনা, সাতক্ষীরা বাগেরহাটসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মধু চাষি ও ব্যবসায়ীরা কেজি প্রতি ২০ টাকা হারে অপরিশোধিত মধু শোধন করে নিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন, এখানকার মধুর গুণগত মান ভালো হওয়ায় দেশে ও দেশের বাইরে চাহিদা রয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪