মো. জাকিরুল ইসলাম, হালুয়াঘাট
লাভজনক হওয়ায় হালুয়াঘাটে চলতি মৌসুমে শসার আবাদ বেড়েছে কৃষকের। এ বছর ভালো দাম এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকেরা শসার চাষে আগ্রহ দেখিয়েছেন। স্বল্প খরচে অধিক লাভ হওয়ায় শসা চাষে আগ্রহ বাড়ছে বলে মনে করছে উপজেলার কৃষি অফিস।
উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, সদর ইউনিয়ন, জুগলী, গাজীরভিটা, ধুরাইল, ধারা, কৈচাপুর, আমতৈল, নাগলা ইউনিয়নে কৃষকেরা শসা খেতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ কেউ শসা বাজার নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আবার অনেকে নতুন করে শসার মাচা তৈরি করছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রায় ৭৫ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো। প্রান্তিক কৃষকেরা দামও ভালো পাওয়ায় শসা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
জুগলী ইউনিয়নের গামারীতলা এলাকায় দেখা যায়, মাচা তৈরি করছেন কয়েকজন কৃষক। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খেতে ফুল আসতে শুরু করেছে। তাই মাচা তৈরি করছেন।
কৃষক আক্রাম হোসেন বলেন, ‘আমি ১৫ শতাংশ খেতে এ বছর শসা লাগাইলাম। আমার সব মিলাইয়া ১৫ হাজার ট্যাহা লাগছে।’ একই গ্রামের আরেক কৃষক বিতু ইসলাম এবার ২০ শতাংশ জমিতে প্রথমবারের মতো শসার আবাদ করেছেন।
উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের চরগোরকপুর গ্রামের কৃষক ভাবনা বলেন, ‘প্রতি বছর পালানের (উঁচু) ২৫ শতাংশ জমিতে শসা লাগাই। গত বছর মণ প্রতি ১২ শ থেকে ১৪ শ টাকায় বিক্রি করেছি। এ বছর আরও ৩০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে শসা লাগাইছি। ধানের চাইতে শসায় সময় কম লাগে, লাভ হয় বেশি।’
একই ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের কৃষক কবির ইসলাম বলেন, ‘আমি এইবার প্রথম ৫০ শতক জমিতে শসা লাগাইছি। গাছের চেহারা আল্লাহর রহমতে ভালোই দেখা যাইতেছে। আশা করছি সামনের সপ্তাহে শসা বাজারে তুলতে পারুম।’
এ বিষয়ে কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসাদুর রহমান জানান, বীজ বপনের ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে শসা ধরা শুরু হয়। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় শসা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই।
লাভজনক হওয়ায় হালুয়াঘাটে চলতি মৌসুমে শসার আবাদ বেড়েছে কৃষকের। এ বছর ভালো দাম এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকেরা শসার চাষে আগ্রহ দেখিয়েছেন। স্বল্প খরচে অধিক লাভ হওয়ায় শসা চাষে আগ্রহ বাড়ছে বলে মনে করছে উপজেলার কৃষি অফিস।
উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, সদর ইউনিয়ন, জুগলী, গাজীরভিটা, ধুরাইল, ধারা, কৈচাপুর, আমতৈল, নাগলা ইউনিয়নে কৃষকেরা শসা খেতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ কেউ শসা বাজার নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আবার অনেকে নতুন করে শসার মাচা তৈরি করছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রায় ৭৫ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো। প্রান্তিক কৃষকেরা দামও ভালো পাওয়ায় শসা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
জুগলী ইউনিয়নের গামারীতলা এলাকায় দেখা যায়, মাচা তৈরি করছেন কয়েকজন কৃষক। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খেতে ফুল আসতে শুরু করেছে। তাই মাচা তৈরি করছেন।
কৃষক আক্রাম হোসেন বলেন, ‘আমি ১৫ শতাংশ খেতে এ বছর শসা লাগাইলাম। আমার সব মিলাইয়া ১৫ হাজার ট্যাহা লাগছে।’ একই গ্রামের আরেক কৃষক বিতু ইসলাম এবার ২০ শতাংশ জমিতে প্রথমবারের মতো শসার আবাদ করেছেন।
উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের চরগোরকপুর গ্রামের কৃষক ভাবনা বলেন, ‘প্রতি বছর পালানের (উঁচু) ২৫ শতাংশ জমিতে শসা লাগাই। গত বছর মণ প্রতি ১২ শ থেকে ১৪ শ টাকায় বিক্রি করেছি। এ বছর আরও ৩০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে শসা লাগাইছি। ধানের চাইতে শসায় সময় কম লাগে, লাভ হয় বেশি।’
একই ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের কৃষক কবির ইসলাম বলেন, ‘আমি এইবার প্রথম ৫০ শতক জমিতে শসা লাগাইছি। গাছের চেহারা আল্লাহর রহমতে ভালোই দেখা যাইতেছে। আশা করছি সামনের সপ্তাহে শসা বাজারে তুলতে পারুম।’
এ বিষয়ে কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসাদুর রহমান জানান, বীজ বপনের ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে শসা ধরা শুরু হয়। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় শসা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪