তেরখাদা প্রতিনিধি
তেরখাদা উপজেলার হাট বাজারগুলোতে শীতের পিঠাপুলি তৈরির অন্যতম উপকরণ খেজুর গুড়ে বিষাক্ত রং, হাইড্রোজ, সোডা, ফিটকিরি, পাথুরে চুন ও চিনি মেশানোর অভিযোগ তুলেছেন ভোক্তারা। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। খেজুরের গুড়ে ভেজাল দেওয়া বন্ধ করতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
জানা গেছে, শীত মৌসুমের আগেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয়েছে পিঠাপুলি বানানোর আমেজ। তাই চাহিদা বেড়েছে পাটারী ও খেজুর গুড়ের। তেরখাদা, জয়সেনা ও কাটেংগা বাজার ঘুরে দেখা গেছে বিভিন্ন গুড় ব্যবসায়ী ও মুদি দোকানিরা গুড় বিক্রি করছেন। বেশি লাভের জন্য শীতের আগেই খুলনার পাইকারী বাজার থেকে ভেজাল পাটারী ও খেজুর গুড় কিনে আনছেন তাঁরা।
গুড় ব্যবসায়ী রাসেল শেখ বলেন, ‘আমরা বাইরে থেকে পাইকারী দরে গুড় কিনে এনে বিক্রি করছি। ভেজালের বিষয়টা আমার জানা নেই।’
কাটেংগা বাজার থেকে ১ কেজি খেজুর গুড় ক্রয় করেন স্থানীয় সবুজ রায়। তিনি বলেন, ‘পিঠা খাওয়ার জন্য দুধের সঙ্গে গুড় মিশালে দুধ নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া খেজুরের গুড়ের কোনো স্বাদ-গন্ধ নেই। পরে বুঝলাম গুড়ে ভেজাল আছে। এ বিষয়ে তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলার ইখড়ি ও কাটেংগা এলাকার কয়েকজন গাছি জানান, নিম্নমানের ঝুলা ও নরম গুড় গলিয়ে তাতে চিনি, রং, হাইড্রোজ, সোডা, ফিটকিরি, পাথুরে চুন ও বিশেষ গাছের ছালের গোড়া দিয়ে গুড় তৈরি করা হয় এসব ভেজাল গুড়। গুড়ের রং সাদা ও গুড় শক্ত করতে মেশানো হয় চিনি। এদিকে এসব গুড় খেয়ে শিশু ও বৃদ্ধসহ অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
এ ব্যাপারে তেরখাদা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘চিনি মিশ্রিত গুড় খেলে পেটের পীড়াসহ নানা ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনা করে এসব ভেজাল গুড় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তেরখাদা উপজেলার হাট বাজারগুলোতে শীতের পিঠাপুলি তৈরির অন্যতম উপকরণ খেজুর গুড়ে বিষাক্ত রং, হাইড্রোজ, সোডা, ফিটকিরি, পাথুরে চুন ও চিনি মেশানোর অভিযোগ তুলেছেন ভোক্তারা। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। খেজুরের গুড়ে ভেজাল দেওয়া বন্ধ করতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
জানা গেছে, শীত মৌসুমের আগেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয়েছে পিঠাপুলি বানানোর আমেজ। তাই চাহিদা বেড়েছে পাটারী ও খেজুর গুড়ের। তেরখাদা, জয়সেনা ও কাটেংগা বাজার ঘুরে দেখা গেছে বিভিন্ন গুড় ব্যবসায়ী ও মুদি দোকানিরা গুড় বিক্রি করছেন। বেশি লাভের জন্য শীতের আগেই খুলনার পাইকারী বাজার থেকে ভেজাল পাটারী ও খেজুর গুড় কিনে আনছেন তাঁরা।
গুড় ব্যবসায়ী রাসেল শেখ বলেন, ‘আমরা বাইরে থেকে পাইকারী দরে গুড় কিনে এনে বিক্রি করছি। ভেজালের বিষয়টা আমার জানা নেই।’
কাটেংগা বাজার থেকে ১ কেজি খেজুর গুড় ক্রয় করেন স্থানীয় সবুজ রায়। তিনি বলেন, ‘পিঠা খাওয়ার জন্য দুধের সঙ্গে গুড় মিশালে দুধ নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া খেজুরের গুড়ের কোনো স্বাদ-গন্ধ নেই। পরে বুঝলাম গুড়ে ভেজাল আছে। এ বিষয়ে তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলার ইখড়ি ও কাটেংগা এলাকার কয়েকজন গাছি জানান, নিম্নমানের ঝুলা ও নরম গুড় গলিয়ে তাতে চিনি, রং, হাইড্রোজ, সোডা, ফিটকিরি, পাথুরে চুন ও বিশেষ গাছের ছালের গোড়া দিয়ে গুড় তৈরি করা হয় এসব ভেজাল গুড়। গুড়ের রং সাদা ও গুড় শক্ত করতে মেশানো হয় চিনি। এদিকে এসব গুড় খেয়ে শিশু ও বৃদ্ধসহ অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
এ ব্যাপারে তেরখাদা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘চিনি মিশ্রিত গুড় খেলে পেটের পীড়াসহ নানা ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনা করে এসব ভেজাল গুড় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫