সাবিত আল হাসান, বন্দর, (নারায়ণগঞ্জ)
সম্মিলিত নাগরিক জোটের ব্যানারে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে নেমেছেন তৈমূর আলম খন্দকার। এই জোটে বিএনপিসহ অন্যান্য বেশ কিছু দলের অংশগ্রহণ থাকবে, তা আগেই জানিয়েছেন তৈমূর। তারই প্রথম চমক এলো আওয়ামী লীগের সাবেক সাংসদ এস এম আকরামের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে। প্রথম সিটি নির্বাচনে তিনি ছিলেন আইভীর পাশে। এবার তৈমূরের নির্বাচনে প্রধান সমন্বয়কের ভূমিকায় থাকছেন তিনি। এ ছাড়া বিএনপির দুই সাবেক সাংসদ তৈমূরের পক্ষে ভোটের মাঠে নামতে পারেন বলে সূত্র জানিয়েছে।
গত রোববার বিকেলে বন্দরের কদম রসূল দরগায় তৈমূর আলম খন্দকারের সঙ্গে হাজির হন এস এম আকরাম। তিনি বলেন, ‘আজকে আমি এসেছি সকলকে বোঝাতে, আমি তৈমূরের পাশে আছি। আমি লোক দেখানোর জন্য আসি নাই। আমি সকলের সন্দেহ দূর করার জন্য এসেছি। তৈমূর নির্বাচিত হোক, এটা আমার একান্ত কাম্য। দীর্ঘদিন পর আমরা একটা সুযোগ পেয়েছি। এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে কী হতো, তা প্রধানমন্ত্রীও জানেন। আওয়ামী লীগের ভেতর যাঁরা বিবেকবান আছেন তাঁদের বলব, দেশের স্বার্থে জনগণের স্বার্থে সরকারের পরিবর্তন প্রয়োজন।’
এর আগে তৈমূর আলম খন্দকারের কাছে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদক জানতে চান কারা কারা থাকছেন তাঁর জোটে। তিনি সরাসরি সকলের নাম না বললেও বলেন, ‘আমার নির্বাচনী ব্যানারে চেনা-পরিচিত অনেককেই দেখতে পাবে নারায়ণগঞ্জবাসী। বিশেষ করে জাতীয় পর্যায়ের অনেক নেতাই আসতে পারেন প্রচারকাজে। বহু জাতীয় নেতা
আসবেন এই নারায়ণগঞ্জে। এ ছাড়া দল মত নির্বিশেষে নারায়ণগঞ্জে মানুষের ঢল নামবে।’
তৈমূর খন্দকারপক্ষের একটি সূত্র জানায়, এস এম আকরাম হচ্ছেন তৈমূর আলম খন্দকারের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়ক। পাশাপাশি বিএনপির দুই সাবেক সাংসদ আবুল কালাম ও গিয়াস উদ্দিনের কাছে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে আবুল কালাম বন্দর ও গিয়াস উদ্দিন সিদ্ধিরগঞ্জের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের ভোটব্যাংক কাজে লাগাবেন তৈমূরের পক্ষে। আর শহরে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল।
ইতিমধ্যে এ টি এম কামাল নিজেই তৈমূর আলম খন্দকারের সঙ্গে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রতিনিয়ত তৈমূরের সঙ্গে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন সক্রিয়ভাবে। কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, তৈমূর আলমের পাশে দলমত-নির্বিশেষে সবাই হাজির হয়েছেন। তিনি বিএনপির জাতীয় পর্যায়ের একজন নেতা। তাঁর ব্যক্তিজনপ্রিয়তা অনেক। তাই তাঁর পক্ষে মানুষের জনসমর্থন বৃদ্ধি পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সাংসদ আবুল কালাম বলেন, ‘আমার কাছে এই বিষয়ে প্রস্তাব এসেছে তৈমূর আলম খন্দকারের কাছ থেকে। তবে এখনো এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। সিদ্ধান্ত হলে আপনারা জানতে পারবেন।’
তবে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও সাবেক সাংসদ গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ব্যবহার করা তিনটি ফোন নম্বরের সব কটি বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর অনুগত বিএনপি কর্মী মাজেদুল জানান, মামলাজনিত কারণে তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট থাকায় তিনি দূরে অবস্থান করছেন।
সম্মিলিত নাগরিক জোটের ব্যানারে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে নেমেছেন তৈমূর আলম খন্দকার। এই জোটে বিএনপিসহ অন্যান্য বেশ কিছু দলের অংশগ্রহণ থাকবে, তা আগেই জানিয়েছেন তৈমূর। তারই প্রথম চমক এলো আওয়ামী লীগের সাবেক সাংসদ এস এম আকরামের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে। প্রথম সিটি নির্বাচনে তিনি ছিলেন আইভীর পাশে। এবার তৈমূরের নির্বাচনে প্রধান সমন্বয়কের ভূমিকায় থাকছেন তিনি। এ ছাড়া বিএনপির দুই সাবেক সাংসদ তৈমূরের পক্ষে ভোটের মাঠে নামতে পারেন বলে সূত্র জানিয়েছে।
গত রোববার বিকেলে বন্দরের কদম রসূল দরগায় তৈমূর আলম খন্দকারের সঙ্গে হাজির হন এস এম আকরাম। তিনি বলেন, ‘আজকে আমি এসেছি সকলকে বোঝাতে, আমি তৈমূরের পাশে আছি। আমি লোক দেখানোর জন্য আসি নাই। আমি সকলের সন্দেহ দূর করার জন্য এসেছি। তৈমূর নির্বাচিত হোক, এটা আমার একান্ত কাম্য। দীর্ঘদিন পর আমরা একটা সুযোগ পেয়েছি। এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে কী হতো, তা প্রধানমন্ত্রীও জানেন। আওয়ামী লীগের ভেতর যাঁরা বিবেকবান আছেন তাঁদের বলব, দেশের স্বার্থে জনগণের স্বার্থে সরকারের পরিবর্তন প্রয়োজন।’
এর আগে তৈমূর আলম খন্দকারের কাছে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদক জানতে চান কারা কারা থাকছেন তাঁর জোটে। তিনি সরাসরি সকলের নাম না বললেও বলেন, ‘আমার নির্বাচনী ব্যানারে চেনা-পরিচিত অনেককেই দেখতে পাবে নারায়ণগঞ্জবাসী। বিশেষ করে জাতীয় পর্যায়ের অনেক নেতাই আসতে পারেন প্রচারকাজে। বহু জাতীয় নেতা
আসবেন এই নারায়ণগঞ্জে। এ ছাড়া দল মত নির্বিশেষে নারায়ণগঞ্জে মানুষের ঢল নামবে।’
তৈমূর খন্দকারপক্ষের একটি সূত্র জানায়, এস এম আকরাম হচ্ছেন তৈমূর আলম খন্দকারের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়ক। পাশাপাশি বিএনপির দুই সাবেক সাংসদ আবুল কালাম ও গিয়াস উদ্দিনের কাছে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে আবুল কালাম বন্দর ও গিয়াস উদ্দিন সিদ্ধিরগঞ্জের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের ভোটব্যাংক কাজে লাগাবেন তৈমূরের পক্ষে। আর শহরে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল।
ইতিমধ্যে এ টি এম কামাল নিজেই তৈমূর আলম খন্দকারের সঙ্গে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রতিনিয়ত তৈমূরের সঙ্গে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন সক্রিয়ভাবে। কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, তৈমূর আলমের পাশে দলমত-নির্বিশেষে সবাই হাজির হয়েছেন। তিনি বিএনপির জাতীয় পর্যায়ের একজন নেতা। তাঁর ব্যক্তিজনপ্রিয়তা অনেক। তাই তাঁর পক্ষে মানুষের জনসমর্থন বৃদ্ধি পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সাংসদ আবুল কালাম বলেন, ‘আমার কাছে এই বিষয়ে প্রস্তাব এসেছে তৈমূর আলম খন্দকারের কাছ থেকে। তবে এখনো এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। সিদ্ধান্ত হলে আপনারা জানতে পারবেন।’
তবে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও সাবেক সাংসদ গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ব্যবহার করা তিনটি ফোন নম্বরের সব কটি বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর অনুগত বিএনপি কর্মী মাজেদুল জানান, মামলাজনিত কারণে তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট থাকায় তিনি দূরে অবস্থান করছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪