নাজমুল হাসান সাগর ও মোহাম্মাদ আসাদুজ্জমান, গাজীপুর থেকে
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে জাহাঙ্গীর আলম সরকারের সমালোচনাও করছেন, যা মোটেও ভালো চোখে দেখছেন না আওয়ামী লীগের তৃণমূলের অনেক নেতা-কর্মী। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ এখনো তাঁর বিষয়ে ব্যবস্থা না নেওয়ায় তাঁদের মধ্যে হতাশা, আক্ষেপ ও ক্ষোভ বাড়ছে। তবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় এক নেতা বলেছেন, সহানুভূতির কিছু নেই। কঠোর সিদ্ধান্ত আসবে।
গাজীপুর মহানগর ও তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সহানুভূতির কারণে গাজীপুরের আলোচিত নেতা জাহাঙ্গীর আলমের সৌভাগ্য বারবার ধরা দিয়েছে। ২০১৩ সালে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছিল মো. আজমত উল্লা খানকে। কিন্তু ওই সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন জাহাঙ্গীর। অনেক নাটকীয়তার পর তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেও আওয়ামী লীগকে খেসারত ঠিকই দিতে হয়েছিল। আওয়ামী লীগে কোন্দলের সুযোগে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী এম এ মান্নানের কাছে হেরে গিয়েছিলেন আজমত উল্লা।
তবে নির্বাচনের পর লাভ হয়েছিল জাহাঙ্গীরের। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাকে ডিঙিয়ে তিনি পেয়েছিলেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ। এরপর ২০১৮ সালের নির্বাচনে আজমত উল্লা ও জাহাঙ্গীর দুজনেই মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ মেয়র পদে প্রার্থী করে বয়সে তরুণ জাহাঙ্গীরকে। দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে তাঁর পক্ষে কাজ করেন আজমত উল্লা। জাহাঙ্গীর মেয়র নির্বাচিত হন। আর পুরস্কার হিসেবে আজমত উল্লা খানকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়।
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, মেয়র হয়েই একচ্ছত্র ক্ষমতাবান হয়ে যান জাহাঙ্গীর। তিনি মেয়র প্যানেল নির্বাচন করেননি। বিদেশে গেলেও কাউকে দায়িত্ব দিতেন না। সরকারের অনুমতি ছাড়া সিটি করপোরেশনের পক্ষে বিদেশি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেন। পরে তাঁকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় শোকজ করলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এ ছাড়া করোনার সময় সরকারের অনুমতি ছাড়াই চীন থেকে করোনা শনাক্তের কিট আমদানি করে সমালোচিত হন। আরও নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ড করেন তিনি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে বঙ্গবন্ধু, মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা ও গাজীপুরের কয়েকজন নেতা সম্পর্কে জাহাঙ্গীর আলমের বিতর্কিত মন্তব্যসংবলিত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তখন তাঁর বিচার দাবিতে আন্দোলন গড়ে ওঠে। পরে ১৯ নভেম্বর কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ জাহাঙ্গীরের গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ ও দলের প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করে। ২৫ নভেম্বর বিভিন্ন অভিযোগে তাঁকে মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এ ছাড়া জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এদিকে গত ১৭ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে জাহাঙ্গীরসহ দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত শতাধিক নেতা-কর্মীকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু এর কয়েক মাস পরই দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাহাঙ্গীর। তাঁর মা জাহেদা খাতুনের জন্যও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁর এই অবস্থানে ক্ষুব্ধ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেকে। গতকাল শনিবার মহানগরের বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড এবং কোনাবাড়ী, কাশিমপুর এলাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূলের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
গাজীপুর সদর মেট্রো থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সাইফুল্লাহ শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর (জাহাঙ্গীর) ব্যাপারে কেন্দ্রের আগের সিদ্ধান্তগুলো আমরা মেনে নিয়েছি। এবার তিনি যা করেছেন, সে জন্য তাঁকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করার দাবি জানাচ্ছি। কেন্দ্রের এমন সহনশীল আচরণে আমাদের অভিমান আছে। আমরা হতাশও।’
মহানগরীর ৪১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্যসচিব শেখ জাকারিয়া হোসেন বলেন, ‘জাহাঙ্গীর আলম বারবার পার পেয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচন থেকে তিনি সরে না দাঁড়ালে কেন্দ্র কঠোর হবে বলে আমাদের আশা।’
এদিকে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, ‘আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দয়াশীল ও ক্ষমাশীল। তিনি ভেবেছেন হয়তো সে (জাহাঙ্গীর) সংশোধন হয়েছে। এ কারণে তাকে ক্ষমা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধ আছি। আশা করি কেন্দ্র তাঁর (জাহাঙ্গীর) বিরুদ্ধে এবার উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’
জাহাঙ্গীরের প্রতি কেন্দ্রের সহানুভূতিশীল আচরণ নিয়ে তৃণমূলের অভিযোগ বিষয়ে কেন্দ্রীয় একাধিক নেতা কঠোর সিদ্ধান্তের আভাস দিয়েছেন। আগামী ৮ মের পর সেই সিদ্ধান্ত আসতে পারে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সহানুভূতির কিছু নেই। কঠোর সিদ্ধান্ত আসবে।’
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে জাহাঙ্গীর আলম সরকারের সমালোচনাও করছেন, যা মোটেও ভালো চোখে দেখছেন না আওয়ামী লীগের তৃণমূলের অনেক নেতা-কর্মী। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ এখনো তাঁর বিষয়ে ব্যবস্থা না নেওয়ায় তাঁদের মধ্যে হতাশা, আক্ষেপ ও ক্ষোভ বাড়ছে। তবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় এক নেতা বলেছেন, সহানুভূতির কিছু নেই। কঠোর সিদ্ধান্ত আসবে।
গাজীপুর মহানগর ও তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সহানুভূতির কারণে গাজীপুরের আলোচিত নেতা জাহাঙ্গীর আলমের সৌভাগ্য বারবার ধরা দিয়েছে। ২০১৩ সালে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছিল মো. আজমত উল্লা খানকে। কিন্তু ওই সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন জাহাঙ্গীর। অনেক নাটকীয়তার পর তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেও আওয়ামী লীগকে খেসারত ঠিকই দিতে হয়েছিল। আওয়ামী লীগে কোন্দলের সুযোগে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী এম এ মান্নানের কাছে হেরে গিয়েছিলেন আজমত উল্লা।
তবে নির্বাচনের পর লাভ হয়েছিল জাহাঙ্গীরের। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাকে ডিঙিয়ে তিনি পেয়েছিলেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ। এরপর ২০১৮ সালের নির্বাচনে আজমত উল্লা ও জাহাঙ্গীর দুজনেই মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ মেয়র পদে প্রার্থী করে বয়সে তরুণ জাহাঙ্গীরকে। দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে তাঁর পক্ষে কাজ করেন আজমত উল্লা। জাহাঙ্গীর মেয়র নির্বাচিত হন। আর পুরস্কার হিসেবে আজমত উল্লা খানকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়।
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, মেয়র হয়েই একচ্ছত্র ক্ষমতাবান হয়ে যান জাহাঙ্গীর। তিনি মেয়র প্যানেল নির্বাচন করেননি। বিদেশে গেলেও কাউকে দায়িত্ব দিতেন না। সরকারের অনুমতি ছাড়া সিটি করপোরেশনের পক্ষে বিদেশি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেন। পরে তাঁকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় শোকজ করলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এ ছাড়া করোনার সময় সরকারের অনুমতি ছাড়াই চীন থেকে করোনা শনাক্তের কিট আমদানি করে সমালোচিত হন। আরও নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ড করেন তিনি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে বঙ্গবন্ধু, মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা ও গাজীপুরের কয়েকজন নেতা সম্পর্কে জাহাঙ্গীর আলমের বিতর্কিত মন্তব্যসংবলিত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তখন তাঁর বিচার দাবিতে আন্দোলন গড়ে ওঠে। পরে ১৯ নভেম্বর কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ জাহাঙ্গীরের গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ ও দলের প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করে। ২৫ নভেম্বর বিভিন্ন অভিযোগে তাঁকে মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এ ছাড়া জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এদিকে গত ১৭ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে জাহাঙ্গীরসহ দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত শতাধিক নেতা-কর্মীকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু এর কয়েক মাস পরই দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাহাঙ্গীর। তাঁর মা জাহেদা খাতুনের জন্যও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁর এই অবস্থানে ক্ষুব্ধ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেকে। গতকাল শনিবার মহানগরের বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড এবং কোনাবাড়ী, কাশিমপুর এলাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূলের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
গাজীপুর সদর মেট্রো থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সাইফুল্লাহ শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর (জাহাঙ্গীর) ব্যাপারে কেন্দ্রের আগের সিদ্ধান্তগুলো আমরা মেনে নিয়েছি। এবার তিনি যা করেছেন, সে জন্য তাঁকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করার দাবি জানাচ্ছি। কেন্দ্রের এমন সহনশীল আচরণে আমাদের অভিমান আছে। আমরা হতাশও।’
মহানগরীর ৪১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্যসচিব শেখ জাকারিয়া হোসেন বলেন, ‘জাহাঙ্গীর আলম বারবার পার পেয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচন থেকে তিনি সরে না দাঁড়ালে কেন্দ্র কঠোর হবে বলে আমাদের আশা।’
এদিকে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, ‘আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দয়াশীল ও ক্ষমাশীল। তিনি ভেবেছেন হয়তো সে (জাহাঙ্গীর) সংশোধন হয়েছে। এ কারণে তাকে ক্ষমা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধ আছি। আশা করি কেন্দ্র তাঁর (জাহাঙ্গীর) বিরুদ্ধে এবার উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’
জাহাঙ্গীরের প্রতি কেন্দ্রের সহানুভূতিশীল আচরণ নিয়ে তৃণমূলের অভিযোগ বিষয়ে কেন্দ্রীয় একাধিক নেতা কঠোর সিদ্ধান্তের আভাস দিয়েছেন। আগামী ৮ মের পর সেই সিদ্ধান্ত আসতে পারে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সহানুভূতির কিছু নেই। কঠোর সিদ্ধান্ত আসবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫