সখীপুর প্রতিনিধি
সখীপুর প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের (এনজিও) ফিল্ড অর্গানাইজার ও প্রোগ্রাম অফিসার আঞ্জুমান আরা। তিনি গত ২২ জানুয়ারি কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। পৌরসভার সৌখিমোড় এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ দুটি মোটরসাইকেল এসে আঞ্জুমানের ভ্যানিটিব্যাগটি নিয়ে মুহূর্তের মধ্যে উধাও হয়ে যায়।
আঞ্জুমান আরা জানান, ওই ব্যাগে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা, একটি বাটন মোবাইল ফোন ও অফিসের বেশ কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিল। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরিও করেছেন তিনি। কিন্তু ঘটনার প্রায় ২০ দিন পেরিয়ে গেলেও ওই ব্যাগ কিংবা ছিনতাইকারীর হদিস মেলেনি এখনো।
সখীপুরে মোটরসাইকেলে করে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়তই। কিন্তু এসব ঘটনার একটিরও রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ। তবে সখীপুর থানা-পুলিশ বলছে, এ বিষয়ে আগে কেউ কখনো থানায় এসে অভিযোগ করেনি। এনজিও কর্মীর অভিযোগের পর পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত জেলখানা মোড়-কীর্তনখোলা হাজির বাজার এলাকার সড়কে ছয়টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনাই প্রায় একই কায়দায় সংঘটিত হয়েছে।
সরকারি কাগমারী কলেজের ছাত্রী মীর খাদিজা আক্তার জানান, ২ জানুয়ারি সখীপুর থেকে বাড়ি ফেরার পথে ক্যাপ্টেন মোড় এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে দুই ছিনতাইকারী জোরপূর্বক তাঁর ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। তাঁর ব্যাগে প্রায় দুই হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিল।
কীর্তনখোলা গ্রামের নুরু মিয়া বলেন, ‘১ জানুয়ারি স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে সখীপুর যাওয়ার পথে এসডিএস মোড়ে পৌঁছানো মাত্র দুই ছিনতাইকারী আমার স্ত্রীর ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায়।’ এ ছাড়া ধুমখালী এলাকার মানিক মিয়া, হাজীর বাজার এলাকার কবির হোসেন ও বাগবেড় এলাকার সাইফুল আলমও একইভাবে ছিনতাইয়ের কবলে পড়েন বলে জানান।
এদিকে উপজেলার প্রতিমা বংকী গ্রামের প্রবাসী বাদল হোসেনের স্ত্রী শিউলী আক্তার ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার টাকা উত্তোলন করে বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে ওই টাকা ও অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন, কানের ঝুমকা, পায়ের নূপুরসহ তাঁর ভ্যানিটি ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। একই গ্রামের পারভেজ মিয়ার স্ত্রী ঢাকা-সখীপুর সড়কের পিচের মাথা পেট্রলপাম্পের সামনে একই কায়দায় ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছেন।
সখীপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সানিউল বলেন, ‘ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে কি না, জানা নেই। তবে গত এক মাসে বেশ কয়েকটি মোবাইল হারানোর জিডি আমরা পেয়েছি এবং তদন্ত চলছে।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে সাইদুল হক ভূঁইয়া বলেন, কয়েক মাস আগে ছোটখাটো কয়েকটি চুরির ঘটনা ঘটলেও পুলিশের তৎপরতায় এখন এসব বন্ধ হয়ে গেছে। অন্তত গত ১৫ দিনের মধ্যে ছিনতাই বা চুরির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
সখীপুর প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের (এনজিও) ফিল্ড অর্গানাইজার ও প্রোগ্রাম অফিসার আঞ্জুমান আরা। তিনি গত ২২ জানুয়ারি কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। পৌরসভার সৌখিমোড় এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ দুটি মোটরসাইকেল এসে আঞ্জুমানের ভ্যানিটিব্যাগটি নিয়ে মুহূর্তের মধ্যে উধাও হয়ে যায়।
আঞ্জুমান আরা জানান, ওই ব্যাগে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা, একটি বাটন মোবাইল ফোন ও অফিসের বেশ কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিল। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরিও করেছেন তিনি। কিন্তু ঘটনার প্রায় ২০ দিন পেরিয়ে গেলেও ওই ব্যাগ কিংবা ছিনতাইকারীর হদিস মেলেনি এখনো।
সখীপুরে মোটরসাইকেলে করে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়তই। কিন্তু এসব ঘটনার একটিরও রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ। তবে সখীপুর থানা-পুলিশ বলছে, এ বিষয়ে আগে কেউ কখনো থানায় এসে অভিযোগ করেনি। এনজিও কর্মীর অভিযোগের পর পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত জেলখানা মোড়-কীর্তনখোলা হাজির বাজার এলাকার সড়কে ছয়টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনাই প্রায় একই কায়দায় সংঘটিত হয়েছে।
সরকারি কাগমারী কলেজের ছাত্রী মীর খাদিজা আক্তার জানান, ২ জানুয়ারি সখীপুর থেকে বাড়ি ফেরার পথে ক্যাপ্টেন মোড় এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে দুই ছিনতাইকারী জোরপূর্বক তাঁর ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। তাঁর ব্যাগে প্রায় দুই হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিল।
কীর্তনখোলা গ্রামের নুরু মিয়া বলেন, ‘১ জানুয়ারি স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে সখীপুর যাওয়ার পথে এসডিএস মোড়ে পৌঁছানো মাত্র দুই ছিনতাইকারী আমার স্ত্রীর ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায়।’ এ ছাড়া ধুমখালী এলাকার মানিক মিয়া, হাজীর বাজার এলাকার কবির হোসেন ও বাগবেড় এলাকার সাইফুল আলমও একইভাবে ছিনতাইয়ের কবলে পড়েন বলে জানান।
এদিকে উপজেলার প্রতিমা বংকী গ্রামের প্রবাসী বাদল হোসেনের স্ত্রী শিউলী আক্তার ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার টাকা উত্তোলন করে বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে ওই টাকা ও অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন, কানের ঝুমকা, পায়ের নূপুরসহ তাঁর ভ্যানিটি ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। একই গ্রামের পারভেজ মিয়ার স্ত্রী ঢাকা-সখীপুর সড়কের পিচের মাথা পেট্রলপাম্পের সামনে একই কায়দায় ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছেন।
সখীপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সানিউল বলেন, ‘ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে কি না, জানা নেই। তবে গত এক মাসে বেশ কয়েকটি মোবাইল হারানোর জিডি আমরা পেয়েছি এবং তদন্ত চলছে।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে সাইদুল হক ভূঁইয়া বলেন, কয়েক মাস আগে ছোটখাটো কয়েকটি চুরির ঘটনা ঘটলেও পুলিশের তৎপরতায় এখন এসব বন্ধ হয়ে গেছে। অন্তত গত ১৫ দিনের মধ্যে ছিনতাই বা চুরির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪