লাইছ ত্বোহা, ঢাকা
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে টেস্ট অভিষেক। টানা তিন বছর শুধু টেস্টেই সুযোগ পেয়েছেন। গত বছর থেকে সীমিত ওভারেও নিজেকে নতুন করে চেনাচ্ছেন ইবাদত হোসেন। গত ৫ মাসে ৭ ওয়ানডেতে ১৭ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সবার ওপরে ‘সিলেটের রকেট’।
গত বছরের মাঝামাঝি সময়েও যিনি ছিলেন শুধুই টেস্ট বোলার; তাঁর সাদা বলেও আলো ছড়ানোর প্রক্রিয়া সহজ ছিল না। নিঃসন্দেহে পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের কারণেই সম্ভব হয়েছে। গতকাল আজকের পত্রিকাকে ইবাদত সে গল্পই বলছিলেন, ‘আমার বলের গতি ছিল। কোচরা সেটি দেখেছেন। প্রয়োজন ছিল লাইন-লেংথ ঠিক করা। সাবেক বোলিং কোচ স্যার ওটিস গিবসন সেটি বুঝতে পেরেছিলেন। তাঁর পরামর্শে আমি কাজ করেছি। অনেক পরিশ্রম করেছি। এখন অ্যালান ডোনাল্ড স্যারের সঙ্গে কাজ করছি। আরও উন্নতির চেষ্টা করছি।’
বিমানবাহিনীতে কর্মরত ইবাদত প্রথম স্পটলাইটের আলোয় এসেছিলেন ২০১৬ সালে। বিসিবির পেসার হান্ট কর্মসূচির আবিষ্কার সিলেটের এই ফাস্ট বোলার। গতি ছিল তাঁর প্রধান শক্তি। শৈশব থেকে অনুসরণ করেছেন ব্রেট লিকে। বিসিবির পরিচর্যায় থেকেছেন নিয়মিত। একপর্যায়ে বুঝেছেন, নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে হলে তাঁকে ভিন্ন কিছু করতে হবে। সে সুযোগ এসেছিল গত বছর মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট জয়ে রেখেছিলেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ইবাদতের কাছে ওই টেস্টই তাঁর ক্যারিয়ারের বাঁকবদল, ‘সত্যি বলতে আমার ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে ওই টেস্টই (মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট)। এটা অস্বীকার করার সুযোগ নেই।’
টেস্টের পর ওয়ানডেতে নিজেকে চেনাতে পারলেও টি-টোয়েন্টিতে এখনো প্রমাণের অপেক্ষায় ইবাদত। সর্বশেষ ২০ ওভারের ম্যাচ খেলেছেন গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে। এ ফরম্যাটে ৪ ম্যাচে ৭ উইকেট। ইকোনমি রেটে (৯.২৩) যে তাঁকে আরও ভালো করতে হবে, নিজেও বুঝতে পারছেন। ইবাদত আশাবাদী টি-টোয়েন্টিতেও সামনে ভালো কিছু হবে, ‘৪ ম্যাচে ৭ উইকেট পেয়েছি, মোটামুটি পারফরম্যান্স। তবে এটি স্কিলের খেলা। প্রতিটি বল হিসাব করে করতে হয়। এখানে আরও উন্নতি করত হবে। ভালো কিছু হবে।’
দেশে ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের পেস বোলাররা এখন বেশ ভালো করছেন। অধিকাংশ বড় টুর্নামেন্ট হয় ফ্ল্যাট উইকেটে সাধারণত খাবি খেত বাংলাদেশের পেস বোলিং আক্রমণ। ইবাদত মনে করেন, এখন ব্যাটিং সহায়ক উইকেটেও পেসাররা ভালো করার সামর্থ্য রাখে, ‘গত কিছুদিন বাংলাদেশের পেসাররা ভালো করছে, এমনকি দেশের বাইরেও। এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখলে ভালো করবে বড় প্রতিযোগিতায়।’
গত দুই বছরে বদলে যাওয়ার নেপথ্যে ইবাদত বাংলাদেশ দলের সাবেক পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনকে সব সময়ই কৃতিত্ব দেন। কৃতিত্ব দিচ্ছেন পেস বোলিং কোচ বর্তমান পেস বোলিং কোচ ডোনাল্ডকেও। দুই কোচের পার্থক্য নিয়ে ইবাদত বলছেন, ‘তারা আমার পেছনে সবচেয়ে বেশি শ্রম দিয়েছেন। দুজনই অনেক ভালো। তাদের পার্থক্য করতে চাই না।’
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে টেস্ট অভিষেক। টানা তিন বছর শুধু টেস্টেই সুযোগ পেয়েছেন। গত বছর থেকে সীমিত ওভারেও নিজেকে নতুন করে চেনাচ্ছেন ইবাদত হোসেন। গত ৫ মাসে ৭ ওয়ানডেতে ১৭ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সবার ওপরে ‘সিলেটের রকেট’।
গত বছরের মাঝামাঝি সময়েও যিনি ছিলেন শুধুই টেস্ট বোলার; তাঁর সাদা বলেও আলো ছড়ানোর প্রক্রিয়া সহজ ছিল না। নিঃসন্দেহে পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের কারণেই সম্ভব হয়েছে। গতকাল আজকের পত্রিকাকে ইবাদত সে গল্পই বলছিলেন, ‘আমার বলের গতি ছিল। কোচরা সেটি দেখেছেন। প্রয়োজন ছিল লাইন-লেংথ ঠিক করা। সাবেক বোলিং কোচ স্যার ওটিস গিবসন সেটি বুঝতে পেরেছিলেন। তাঁর পরামর্শে আমি কাজ করেছি। অনেক পরিশ্রম করেছি। এখন অ্যালান ডোনাল্ড স্যারের সঙ্গে কাজ করছি। আরও উন্নতির চেষ্টা করছি।’
বিমানবাহিনীতে কর্মরত ইবাদত প্রথম স্পটলাইটের আলোয় এসেছিলেন ২০১৬ সালে। বিসিবির পেসার হান্ট কর্মসূচির আবিষ্কার সিলেটের এই ফাস্ট বোলার। গতি ছিল তাঁর প্রধান শক্তি। শৈশব থেকে অনুসরণ করেছেন ব্রেট লিকে। বিসিবির পরিচর্যায় থেকেছেন নিয়মিত। একপর্যায়ে বুঝেছেন, নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে হলে তাঁকে ভিন্ন কিছু করতে হবে। সে সুযোগ এসেছিল গত বছর মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট জয়ে রেখেছিলেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ইবাদতের কাছে ওই টেস্টই তাঁর ক্যারিয়ারের বাঁকবদল, ‘সত্যি বলতে আমার ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে ওই টেস্টই (মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট)। এটা অস্বীকার করার সুযোগ নেই।’
টেস্টের পর ওয়ানডেতে নিজেকে চেনাতে পারলেও টি-টোয়েন্টিতে এখনো প্রমাণের অপেক্ষায় ইবাদত। সর্বশেষ ২০ ওভারের ম্যাচ খেলেছেন গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে। এ ফরম্যাটে ৪ ম্যাচে ৭ উইকেট। ইকোনমি রেটে (৯.২৩) যে তাঁকে আরও ভালো করতে হবে, নিজেও বুঝতে পারছেন। ইবাদত আশাবাদী টি-টোয়েন্টিতেও সামনে ভালো কিছু হবে, ‘৪ ম্যাচে ৭ উইকেট পেয়েছি, মোটামুটি পারফরম্যান্স। তবে এটি স্কিলের খেলা। প্রতিটি বল হিসাব করে করতে হয়। এখানে আরও উন্নতি করত হবে। ভালো কিছু হবে।’
দেশে ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের পেস বোলাররা এখন বেশ ভালো করছেন। অধিকাংশ বড় টুর্নামেন্ট হয় ফ্ল্যাট উইকেটে সাধারণত খাবি খেত বাংলাদেশের পেস বোলিং আক্রমণ। ইবাদত মনে করেন, এখন ব্যাটিং সহায়ক উইকেটেও পেসাররা ভালো করার সামর্থ্য রাখে, ‘গত কিছুদিন বাংলাদেশের পেসাররা ভালো করছে, এমনকি দেশের বাইরেও। এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখলে ভালো করবে বড় প্রতিযোগিতায়।’
গত দুই বছরে বদলে যাওয়ার নেপথ্যে ইবাদত বাংলাদেশ দলের সাবেক পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনকে সব সময়ই কৃতিত্ব দেন। কৃতিত্ব দিচ্ছেন পেস বোলিং কোচ বর্তমান পেস বোলিং কোচ ডোনাল্ডকেও। দুই কোচের পার্থক্য নিয়ে ইবাদত বলছেন, ‘তারা আমার পেছনে সবচেয়ে বেশি শ্রম দিয়েছেন। দুজনই অনেক ভালো। তাদের পার্থক্য করতে চাই না।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫