উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নির্বাচন কমিশনার ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা নিজ বাসগৃহে চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। এমনকি এ সুবিধা তাঁরা আজীবন ভোগ করবেন। এমন বিধান রেখে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’-এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপন করা হতে পারে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় সূত্রে জানা যায়, সিইসি ও কমিশনাররা চান বিচারপতিদের যে সুযোগ-সুবিধা আছে, তার সমপরিমাণ সুবিধা আইনের দ্বারা নিশ্চিত করতে।
প্রস্তাবিত খসড়া আইনে বলা হয়েছে, সিইসি, নির্বাচন কমিশনার ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ‘স্পেশাল মেডিকেল অ্যাটেনডেন্স রুলস ১৯৫০’-এর অধীনে চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা সুবিধাপ্রাপ্তির বিধান সত্ত্বেও নিজ বাসগৃহে চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। তাঁরা অবসরে গেলে বা অন্য কোনো কারণে তাঁদের কর্মের অবসান হলেও এ সুবিধা অব্যাহত থাকবে।
ইসি সচিবালয় সূত্রমতে, বর্তমানে সিইসিসহ নির্বাচন কমিশনাররা প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা সরকারি হাসপাতালে গিয়ে নিয়ে থাকেন। এ সেবা তাঁদের স্ত্রী এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তান থাকলে তাঁরাও পান। প্রস্তাবিত আইনটি কার্যকর হলে নির্বাচন কমিশনার ও পরিবারের সব সদস্য নিজ বাসগৃহে অবস্থান করেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা চাইতে পারবেন।
প্রস্তাবিত খসড়ায় বলা হয়েছে, সিইসি প্রতি মাসে ১ লাখ ৫ হাজার এবং কমিশনাররা ৯৫ হাজার টাকা হারে বেতন পাবেন। এর সঙ্গে প্রতি মাসে ৫০ শতাংশ হারে বিশেষ ভাতা পাবেন। উৎসব ভাতা হিসেবে তাঁরা বছরে দুই মাসের বেতনের সমপরিমাণ টাকা এবং প্রতিবছর একবার এক মাসের বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা পাবেন। নিজের খুশিমতো নিরাপত্তাপ্রহরী ও বাবুর্চি নিয়োগ দিতে পারবেন।
এর আগে ১৭ এপ্রিল আইনটির খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ওই সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সিইসির ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের বিচারপতির সমান এবং নির্বাচন কমিশনাররা উচ্চ আদালতের বিচারপতির সমপরিমাণ বেতন-ভাতার সুবিধা পাবেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নির্বাচন কমিশনার ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা নিজ বাসগৃহে চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। এমনকি এ সুবিধা তাঁরা আজীবন ভোগ করবেন। এমন বিধান রেখে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’-এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপন করা হতে পারে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় সূত্রে জানা যায়, সিইসি ও কমিশনাররা চান বিচারপতিদের যে সুযোগ-সুবিধা আছে, তার সমপরিমাণ সুবিধা আইনের দ্বারা নিশ্চিত করতে।
প্রস্তাবিত খসড়া আইনে বলা হয়েছে, সিইসি, নির্বাচন কমিশনার ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ‘স্পেশাল মেডিকেল অ্যাটেনডেন্স রুলস ১৯৫০’-এর অধীনে চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা সুবিধাপ্রাপ্তির বিধান সত্ত্বেও নিজ বাসগৃহে চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। তাঁরা অবসরে গেলে বা অন্য কোনো কারণে তাঁদের কর্মের অবসান হলেও এ সুবিধা অব্যাহত থাকবে।
ইসি সচিবালয় সূত্রমতে, বর্তমানে সিইসিসহ নির্বাচন কমিশনাররা প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা সরকারি হাসপাতালে গিয়ে নিয়ে থাকেন। এ সেবা তাঁদের স্ত্রী এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তান থাকলে তাঁরাও পান। প্রস্তাবিত আইনটি কার্যকর হলে নির্বাচন কমিশনার ও পরিবারের সব সদস্য নিজ বাসগৃহে অবস্থান করেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা চাইতে পারবেন।
প্রস্তাবিত খসড়ায় বলা হয়েছে, সিইসি প্রতি মাসে ১ লাখ ৫ হাজার এবং কমিশনাররা ৯৫ হাজার টাকা হারে বেতন পাবেন। এর সঙ্গে প্রতি মাসে ৫০ শতাংশ হারে বিশেষ ভাতা পাবেন। উৎসব ভাতা হিসেবে তাঁরা বছরে দুই মাসের বেতনের সমপরিমাণ টাকা এবং প্রতিবছর একবার এক মাসের বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা পাবেন। নিজের খুশিমতো নিরাপত্তাপ্রহরী ও বাবুর্চি নিয়োগ দিতে পারবেন।
এর আগে ১৭ এপ্রিল আইনটির খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ওই সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সিইসির ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের বিচারপতির সমান এবং নির্বাচন কমিশনাররা উচ্চ আদালতের বিচারপতির সমপরিমাণ বেতন-ভাতার সুবিধা পাবেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫