রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, উন্নয়ন, সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে সরকারকে বিশেষভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের দিকে নজর দিতে হবে। তবেই এলাকাটি দেশের জন্য বোঝা না হয়ে সম্পদে পরিণত হবে। বলেছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং।
গতকাল বুধবার দুপুরে রাঙামাটি জেলা পরিষদ ভবনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বীর বাহাদুর এসব কথা বলেন। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই সভা হয়।
পার্বত্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের দুঃখ-কষ্ট বোঝেন বলেই পার্বত্য চুক্তি সম্পাদন করেছেন। এ চুক্তির আলোকে পার্বত্য মন্ত্রণালয়, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করেছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সব ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে চুক্তি এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। এই বাস্তবায়ন নিয়ে হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। এ চুক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই বাস্তবায়ন করবেন।’
বীর বাহাদুর আরও বলেন, ‘অতীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড (পাচউবো) প্রাণিসম্পদ, কৃষি, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য ইত্যাদি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছিল। কিন্তু এ বোর্ডের কাছে সংশ্লিষ্ট কোনো এক্সপার্ট ছিল না। ফলে এসব প্রকল্প সাফল্যের মুখ দেখেনি। অথচ জেলা পরিষদের কাছে সমস্ত এক্সপার্ট বিদ্যমান আছে। এদের দিয়ে সরকারি প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হলে প্রকল্পের উদ্দেশ্য পূরণ হবে। তাই আগামীতে উন্নয়ন বোর্ডকে শুধু সড়ক অবকাঠামো প্রকল্প দেওয়া হবে। বাকিগুলো জেলা পরিষদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তৈরি প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষা নিয়ে যারা দুর্নীতি করবে, তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। পাহাড়ের ছেলেমেয়েদের
মানুষ করতে হবে। তাদের পড়াতে দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।’ মেধাবীদের নিয়োগের বিষয়ে জেলা পরিষদকে নির্দেশ দেন বীর বাহাদুর।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সত্যেন্দ্র কুমার সরকার। সভায় বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের সদস্য সুবির কুমার চাকমা, প্রবর্তক চাকমা, সিভিল সার্জন বিপাশ খীসা, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক তপন কুমার পাল, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বরুন কুমার দত্ত।
পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, উন্নয়ন, সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে সরকারকে বিশেষভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের দিকে নজর দিতে হবে। তবেই এলাকাটি দেশের জন্য বোঝা না হয়ে সম্পদে পরিণত হবে। বলেছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং।
গতকাল বুধবার দুপুরে রাঙামাটি জেলা পরিষদ ভবনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বীর বাহাদুর এসব কথা বলেন। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই সভা হয়।
পার্বত্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের দুঃখ-কষ্ট বোঝেন বলেই পার্বত্য চুক্তি সম্পাদন করেছেন। এ চুক্তির আলোকে পার্বত্য মন্ত্রণালয়, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করেছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সব ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে চুক্তি এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। এই বাস্তবায়ন নিয়ে হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। এ চুক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই বাস্তবায়ন করবেন।’
বীর বাহাদুর আরও বলেন, ‘অতীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড (পাচউবো) প্রাণিসম্পদ, কৃষি, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য ইত্যাদি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছিল। কিন্তু এ বোর্ডের কাছে সংশ্লিষ্ট কোনো এক্সপার্ট ছিল না। ফলে এসব প্রকল্প সাফল্যের মুখ দেখেনি। অথচ জেলা পরিষদের কাছে সমস্ত এক্সপার্ট বিদ্যমান আছে। এদের দিয়ে সরকারি প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হলে প্রকল্পের উদ্দেশ্য পূরণ হবে। তাই আগামীতে উন্নয়ন বোর্ডকে শুধু সড়ক অবকাঠামো প্রকল্প দেওয়া হবে। বাকিগুলো জেলা পরিষদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তৈরি প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষা নিয়ে যারা দুর্নীতি করবে, তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। পাহাড়ের ছেলেমেয়েদের
মানুষ করতে হবে। তাদের পড়াতে দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।’ মেধাবীদের নিয়োগের বিষয়ে জেলা পরিষদকে নির্দেশ দেন বীর বাহাদুর।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সত্যেন্দ্র কুমার সরকার। সভায় বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের সদস্য সুবির কুমার চাকমা, প্রবর্তক চাকমা, সিভিল সার্জন বিপাশ খীসা, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক তপন কুমার পাল, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বরুন কুমার দত্ত।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪