নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হরতাল-অবরোধে আগুন দেওয়ার মতো নাশকতা ঠেকাতে ১০টি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সে অনুসারে এখন থেকে বাসাবাড়ি, ফ্যাক্টরি ও প্রতিষ্ঠানের জেনারেটরের তেল কিনতে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি কাছ থেকে নিরাপত্তা ছাড়পত্র নিতে হবে। সেই ছাড়পত্র দেখিয়ে পেট্রলপাম্প থেকে তেল সংগ্রহ করতে হবে। এ ছাড়া পাম্প থেকে খোলা ডিজেল, পেট্রল ও অকটেন বিক্রি সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।
গতকাল শনিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ওসির ছাড়পত্র নিয়ে পেট্রলপাম্প থেকে জ্বালানি সংগ্রহের সময় সেই জ্বালানির হিসাব সংশ্লিষ্ট পাম্পের রেজিস্টারে লিখে রাখতে হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, সম্প্রতি অবরোধ ও হরতালের নামে বিশেষ একটি মহল গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ককটেল বিস্ফোরণ, পেট্রলবোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে নিরীহ নাগরিকদের হতাহত করছে। নাশকতা, সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। তারা যাতে পেট্রল বা জ্বালানি সহজে পেতে না পারে, সে জন্য পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশনের জন্য এই ১০ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, খোলা জ্বালানি তেল বিক্রি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখতে হবে। বাড়ি, ফ্যাক্টরি, প্রতিষ্ঠানের জেনারেটরের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি তেল সংশ্লিষ্ট থানার ওসির নিরাপত্তা ছাড়পত্র সাপেক্ষে বিক্রি করতে হবে। পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশন ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগসহ সব ধরনের নাশকতা ঠেকাতে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে। সংশ্লিষ্ট এলাকার সহকারী পুলিশ কমিশনার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নিজ নিজ এলাকার পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশন পরিদর্শন করে সার্বিক নিরাপত্তা তদারকি করবেন। প্রতিটি পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশন এলাকা রাত্রিকালীন ছবি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ও ডিভিডিসহ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট থানার ডিউটি অফিসার, ইন্সপেক্টর (তদন্ত বা অপারেশনস), ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ফায়ার সার্ভিস ও জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন নম্বর দৃশ্যমান স্থানে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম রাখা এবং মহড়া করে এসব সরঞ্জামের কার্যকারিতা যাচাই করতে হবে। এ ছাড়া রিজার্ভারে তেল লোডের সময় নিজস্ব জনবল দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং ওই সময় সব ধরনের যানবাহন পেট্রলপাম্পে প্রবেশ বন্ধ রাখতে হবে।
হরতাল-অবরোধে আগুন দেওয়ার মতো নাশকতা ঠেকাতে ১০টি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সে অনুসারে এখন থেকে বাসাবাড়ি, ফ্যাক্টরি ও প্রতিষ্ঠানের জেনারেটরের তেল কিনতে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি কাছ থেকে নিরাপত্তা ছাড়পত্র নিতে হবে। সেই ছাড়পত্র দেখিয়ে পেট্রলপাম্প থেকে তেল সংগ্রহ করতে হবে। এ ছাড়া পাম্প থেকে খোলা ডিজেল, পেট্রল ও অকটেন বিক্রি সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।
গতকাল শনিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ওসির ছাড়পত্র নিয়ে পেট্রলপাম্প থেকে জ্বালানি সংগ্রহের সময় সেই জ্বালানির হিসাব সংশ্লিষ্ট পাম্পের রেজিস্টারে লিখে রাখতে হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, সম্প্রতি অবরোধ ও হরতালের নামে বিশেষ একটি মহল গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ককটেল বিস্ফোরণ, পেট্রলবোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে নিরীহ নাগরিকদের হতাহত করছে। নাশকতা, সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। তারা যাতে পেট্রল বা জ্বালানি সহজে পেতে না পারে, সে জন্য পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশনের জন্য এই ১০ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, খোলা জ্বালানি তেল বিক্রি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখতে হবে। বাড়ি, ফ্যাক্টরি, প্রতিষ্ঠানের জেনারেটরের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি তেল সংশ্লিষ্ট থানার ওসির নিরাপত্তা ছাড়পত্র সাপেক্ষে বিক্রি করতে হবে। পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশন ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগসহ সব ধরনের নাশকতা ঠেকাতে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে। সংশ্লিষ্ট এলাকার সহকারী পুলিশ কমিশনার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নিজ নিজ এলাকার পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশন পরিদর্শন করে সার্বিক নিরাপত্তা তদারকি করবেন। প্রতিটি পেট্রলপাম্প ও সিএনজি স্টেশন এলাকা রাত্রিকালীন ছবি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ও ডিভিডিসহ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট থানার ডিউটি অফিসার, ইন্সপেক্টর (তদন্ত বা অপারেশনস), ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ফায়ার সার্ভিস ও জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন নম্বর দৃশ্যমান স্থানে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম রাখা এবং মহড়া করে এসব সরঞ্জামের কার্যকারিতা যাচাই করতে হবে। এ ছাড়া রিজার্ভারে তেল লোডের সময় নিজস্ব জনবল দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং ওই সময় সব ধরনের যানবাহন পেট্রলপাম্পে প্রবেশ বন্ধ রাখতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪