সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেঁষে কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত। তবে ২০২৪ সালে এসে দেখা যাচ্ছে, প্রকল্পের কাজ এগিয়ে মাত্র ৬৬ শতাংশ। মাঝখানে প্রকল্পের ব্যয় ও মেয়াদ বেড়েছে কয়েক দফায়। এখন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় আরও বাড়াতে হবে।
বর্তমান হিসাব অনুযায়ী, ২ হাজার ৭৭৯ কোটি ৩৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকায় সম্পন্ন হবে এ প্রকল্প। ২০২৪ সালের জুন মাসে প্রকল্পটি সম্পন্ন করার সর্বশেষ সময় নির্ধারণ করা থাকলেও বর্তমান অবস্থায় কাজ হয়েছে ৬৬ শতাংশ। ফলে উল্লিখিত নির্ধারিত সময়েও প্রকল্পটি সম্পন্ন করা যাবে না বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশ। তিনি জানান, নানা কারণে এ প্রকল্পের কাজ শেষ করতে দেরি হচ্ছে। সাড়ে ৮ কিলোমিটারের এ প্রকল্প পুরোপুরি সম্পন্ন করতে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়াতে হবে।
সিডিএ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৭ সালের জুলাই থেকে প্রকল্পের মেয়াদ গণনা শুরু হওয়ার পর প্রকল্পটির কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের অক্টোবরে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্পেকট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। মূল অনুমোদিত ব্যয় ছিল ২ হাজার ২৭৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। পরে প্রথম ও দ্বিতীয় সংশোধনীতে প্রকল্প ব্যয় বাড়ানোর পর সর্বশেষ ব্যয় দাঁড়ায় ২ হাজার ৭৭৯ কোটি ৩৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকায়।
এদিকে প্রকল্প এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কর্ণফুলী তীর ঘেঁষে চাক্তাই, রাজাখালী, বলিরহাট, ইস্পাহানি খালের পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাটি ভরাট করে সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। বাঁকলিয়ার বলিরহাট, কল্পলোক এলাকার রাজাখালী খাল ও এর দুটি শাখা খাল, ফয়েজ খাল, নোয়াখালী খালের মুখে রেগুলেটর ও পাম্পহাউস স্থাপন করা হয়েছে। মানুষের হাঁটাচলার জন্য প্রকল্প ঘেঁষে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পের কর্ণফুলী ব্রিজ লাগোয়া এক কিলোমিটারের মতো স্থানে বালি ভরাটের কাজ চলছে।
প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী রাজিব দাশ বলেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কর্ণফুলী নদীর আশপাশের এলাকায় গড়ে উঠবে আবাসন, বাণিজ্য ও পর্যটনশিল্প। প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, সময়ের প্রয়োজনে ও বাস্তবতার নিরিখে প্রকল্পে বারবার পরিবর্তন আনতে হয়েছে। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা করোনা মহামারিতে। সব মিলিয়ে কাজের গতিতে ছেদ পড়ে বলে জানান রাজিব দাশ।
চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেঁষে কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত। তবে ২০২৪ সালে এসে দেখা যাচ্ছে, প্রকল্পের কাজ এগিয়ে মাত্র ৬৬ শতাংশ। মাঝখানে প্রকল্পের ব্যয় ও মেয়াদ বেড়েছে কয়েক দফায়। এখন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় আরও বাড়াতে হবে।
বর্তমান হিসাব অনুযায়ী, ২ হাজার ৭৭৯ কোটি ৩৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকায় সম্পন্ন হবে এ প্রকল্প। ২০২৪ সালের জুন মাসে প্রকল্পটি সম্পন্ন করার সর্বশেষ সময় নির্ধারণ করা থাকলেও বর্তমান অবস্থায় কাজ হয়েছে ৬৬ শতাংশ। ফলে উল্লিখিত নির্ধারিত সময়েও প্রকল্পটি সম্পন্ন করা যাবে না বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশ। তিনি জানান, নানা কারণে এ প্রকল্পের কাজ শেষ করতে দেরি হচ্ছে। সাড়ে ৮ কিলোমিটারের এ প্রকল্প পুরোপুরি সম্পন্ন করতে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়াতে হবে।
সিডিএ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৭ সালের জুলাই থেকে প্রকল্পের মেয়াদ গণনা শুরু হওয়ার পর প্রকল্পটির কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের অক্টোবরে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্পেকট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। মূল অনুমোদিত ব্যয় ছিল ২ হাজার ২৭৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। পরে প্রথম ও দ্বিতীয় সংশোধনীতে প্রকল্প ব্যয় বাড়ানোর পর সর্বশেষ ব্যয় দাঁড়ায় ২ হাজার ৭৭৯ কোটি ৩৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকায়।
এদিকে প্রকল্প এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কর্ণফুলী তীর ঘেঁষে চাক্তাই, রাজাখালী, বলিরহাট, ইস্পাহানি খালের পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাটি ভরাট করে সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। বাঁকলিয়ার বলিরহাট, কল্পলোক এলাকার রাজাখালী খাল ও এর দুটি শাখা খাল, ফয়েজ খাল, নোয়াখালী খালের মুখে রেগুলেটর ও পাম্পহাউস স্থাপন করা হয়েছে। মানুষের হাঁটাচলার জন্য প্রকল্প ঘেঁষে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পের কর্ণফুলী ব্রিজ লাগোয়া এক কিলোমিটারের মতো স্থানে বালি ভরাটের কাজ চলছে।
প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী রাজিব দাশ বলেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কর্ণফুলী নদীর আশপাশের এলাকায় গড়ে উঠবে আবাসন, বাণিজ্য ও পর্যটনশিল্প। প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, সময়ের প্রয়োজনে ও বাস্তবতার নিরিখে প্রকল্পে বারবার পরিবর্তন আনতে হয়েছে। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা করোনা মহামারিতে। সব মিলিয়ে কাজের গতিতে ছেদ পড়ে বলে জানান রাজিব দাশ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪