জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
সৈয়দপুর-পার্বতীপুর রেলপথের দুই পাশে অবৈধভাবে পুরোনো কাপড়ের বাজার বসানো হয়েছে। শীত মৌসুমের শুরু থেকেই নিয়মিত বসছে এ বাজার। সেখানে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভিড় করেন শত শত ক্রেতা। যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন থানা ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় সংলগ্ন বাজার বসলেও উচ্ছেদের কোনো লক্ষণ নেই পুলিশ ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের।
অভিযোগ রয়েছে, প্রতিদিন প্রায় অর্ধ লাখ টাকা চাঁদার বিনিময়ে এ বাজার চালু রাখা হয়েছে। চাঁদাবাজির সঙ্গে রেলওয়ে স্টেশনের কিছু অসাধু কর্মকর্তা, রেলওয়ের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সদস্য ও বিভিন্ন সংগঠনের লোকজন জড়িত।
রেলওয়ে আইনে রেলপথের দুই পাশে অন্তত ২০ ফুট করে জায়গা ফাঁকা রাখার বিধান রয়েছে। সে অনুযায়ী সৈয়দপুর রেল কর্তৃপক্ষ উভয় পাশে সীমানা নির্ধারণ করে রেখেছে। অথচ শহরের ১ নম্বর রেল গুমটি ঘরের উভয় পাশ থেকে দক্ষিণের অপর গুমটি ঘর পর্যন্ত উভয় পাশে প্রায় ১ কিলোমিটার রেলপথ এলাকা দখল করে গড়ে উঠেছে শীতবস্ত্রসহ বিভিন্ন পণ্যের ২০০টি পুরোনো দোকান। এর বেশির ভাগই বসছে রেলপথের ওপরই। এর আগে ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। আবারও প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘রেলপথ ঘেঁষে দোকান সাজানো ঝুঁকিপূর্ণ। এরপরও অনেকে দোকান করছেন। তাই আমিও করেছি। রেলপথের বাইরে বাজারে একটি দোকান ভাড়া নিতে ব্যয় করতে হয় মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। আর এখানে বিভিন্ন নামে কয়েক ব্যক্তিকে দৈনিক ১০০ থেকে ২০০ টাকা হারে চাঁদা দিয়েই ব্যবসা করা যায়।’
ট্রেনের চালকের একটি সূত্র জানায়, সৈয়দপুর স্টেশনের ৫০০ গজ দূরে হোম সিগন্যালের কাছে রেললাইনের ওপর গড়ে উঠেছে বাজারের জন্য অবৈধ স্থাপনা। এখানে ট্রেন চালানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। রেল লাইনে মানুষের ভিড়ের কারণে বাধ্য হয়ে ট্রেনের গতি কমাতে হয়। বছরের পর বছর এ অবস্থা চলছে। কিন্তু অবৈধ বাজার উচ্ছেদ করা হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার শওকত আলী বলেন, রেললাইনের অবৈধ বাজার উচ্ছেদের উদ্যোগ নেওয়া হলেও, নানা জটিলতায় তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। বাজার উচ্ছেদ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বাজার থেকে চাঁদা তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, তিনি এর সঙ্গে জড়িত নন। কেউ চাঁদা তুলে থাকলে তা তাঁর জানা নেই।
সৈয়দপুর রেলওয়ে সার্কেলের পুলিশ পরিদর্শক ফিরোজ কবীর বলেন, সম্প্রতি রেলপথের পাশে গড়া ওঠা অবৈধ বাজার উচ্ছেদ করা হয়। আবার বাজারটি বসছে। আবার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। তিনি এবারের উচ্ছেদ অভিযানে সবার সহযোগিতা চান। বাজার থেকে চাঁদা তোলার বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। যদি রেলওয়ে পুলিশ এ কাজে কেউ জড়িত থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সৈয়দপুর-পার্বতীপুর রেলপথের দুই পাশে অবৈধভাবে পুরোনো কাপড়ের বাজার বসানো হয়েছে। শীত মৌসুমের শুরু থেকেই নিয়মিত বসছে এ বাজার। সেখানে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভিড় করেন শত শত ক্রেতা। যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন থানা ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় সংলগ্ন বাজার বসলেও উচ্ছেদের কোনো লক্ষণ নেই পুলিশ ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের।
অভিযোগ রয়েছে, প্রতিদিন প্রায় অর্ধ লাখ টাকা চাঁদার বিনিময়ে এ বাজার চালু রাখা হয়েছে। চাঁদাবাজির সঙ্গে রেলওয়ে স্টেশনের কিছু অসাধু কর্মকর্তা, রেলওয়ের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সদস্য ও বিভিন্ন সংগঠনের লোকজন জড়িত।
রেলওয়ে আইনে রেলপথের দুই পাশে অন্তত ২০ ফুট করে জায়গা ফাঁকা রাখার বিধান রয়েছে। সে অনুযায়ী সৈয়দপুর রেল কর্তৃপক্ষ উভয় পাশে সীমানা নির্ধারণ করে রেখেছে। অথচ শহরের ১ নম্বর রেল গুমটি ঘরের উভয় পাশ থেকে দক্ষিণের অপর গুমটি ঘর পর্যন্ত উভয় পাশে প্রায় ১ কিলোমিটার রেলপথ এলাকা দখল করে গড়ে উঠেছে শীতবস্ত্রসহ বিভিন্ন পণ্যের ২০০টি পুরোনো দোকান। এর বেশির ভাগই বসছে রেলপথের ওপরই। এর আগে ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। আবারও প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘রেলপথ ঘেঁষে দোকান সাজানো ঝুঁকিপূর্ণ। এরপরও অনেকে দোকান করছেন। তাই আমিও করেছি। রেলপথের বাইরে বাজারে একটি দোকান ভাড়া নিতে ব্যয় করতে হয় মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। আর এখানে বিভিন্ন নামে কয়েক ব্যক্তিকে দৈনিক ১০০ থেকে ২০০ টাকা হারে চাঁদা দিয়েই ব্যবসা করা যায়।’
ট্রেনের চালকের একটি সূত্র জানায়, সৈয়দপুর স্টেশনের ৫০০ গজ দূরে হোম সিগন্যালের কাছে রেললাইনের ওপর গড়ে উঠেছে বাজারের জন্য অবৈধ স্থাপনা। এখানে ট্রেন চালানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। রেল লাইনে মানুষের ভিড়ের কারণে বাধ্য হয়ে ট্রেনের গতি কমাতে হয়। বছরের পর বছর এ অবস্থা চলছে। কিন্তু অবৈধ বাজার উচ্ছেদ করা হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার শওকত আলী বলেন, রেললাইনের অবৈধ বাজার উচ্ছেদের উদ্যোগ নেওয়া হলেও, নানা জটিলতায় তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। বাজার উচ্ছেদ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বাজার থেকে চাঁদা তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, তিনি এর সঙ্গে জড়িত নন। কেউ চাঁদা তুলে থাকলে তা তাঁর জানা নেই।
সৈয়দপুর রেলওয়ে সার্কেলের পুলিশ পরিদর্শক ফিরোজ কবীর বলেন, সম্প্রতি রেলপথের পাশে গড়া ওঠা অবৈধ বাজার উচ্ছেদ করা হয়। আবার বাজারটি বসছে। আবার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। তিনি এবারের উচ্ছেদ অভিযানে সবার সহযোগিতা চান। বাজার থেকে চাঁদা তোলার বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। যদি রেলওয়ে পুলিশ এ কাজে কেউ জড়িত থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪