চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ১২ দিন ধরে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে খুচরা বাজারে। তেলের পর এবার বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। আমদানি বন্ধ হওয়ার এক সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ টাকা কেজি মূল্যের ভারতীয় পেঁয়াজ ৩২ থেকে ৩৫ ও ২৫ টাকার দেশি পেঁয়াজের দাম দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সবশেষ ৫ মে এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এরপর থেকে বন্ধ রয়েছে আমদানি। আমদানিকারকেরা বলছেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির আগের ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। নতুন করে আইপি না পাওয়ায় কয়েক দিন ধরে আমদানি বন্ধ আছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পুরাতন বাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজারসহ কয়েকটি বাজার ও দোকানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাঁচ দিনের ব্যবধানে খুচরা প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এখন বাজারে প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। যদিও কয়েক দিন আগে এই পণ্যের দাম ছিল ২০ থেকে ২৫ টাকা কেজি।
আড়তে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুল বারি বলেন, ‘ঈদের আগে আড়তে পেঁয়াজের দাম ছিল ১৮ থেকে ২০ টাকা কেজি। এখন আমাদের ২৮ থেকে ৩০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। আমরা অন্য বাজারে ৩২ থেকে ৩৫ টাকা কেজি খুচরা বিক্রি করছি। দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিতে আরও ১০ টাকা বেশি।’
পুরাতন বাজারের ব্যবসায়ী শামীম বলেন, ‘হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দামটা বেড়ে গেছে। ভারত থেকে আমদানি বন্ধ হওয়ার কারণে মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করছি আমদানি শুরু হলে আবারও দাম কমে যাবে।’
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ রানা বলেন, ‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য আমাদের যেসব ইমপোর্ট পারমিট নেওয়া ছিল সেগুলোর মেয়াদ ছিল ৫ মে পর্যন্ত। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ১ থেকে ৪ মে পর্যন্ত চার দিন সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল। যে কারণে ওই সময়ের মধ্যে বাড়তি পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানির ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব হয়নি। সবশেষ ৫ মে প্রায় ২০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেছি। সরকার পেঁয়াজ আমদানির জন্য ইমপোর্ট পারমিট দিলেই বাজারে দাম স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশা করছি।’
এদিকে আমদানিকারকেরা জানান, পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতি চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, এখন পর্যন্ত অনুমোদন দেওয়া হয়নি। কবে দেওয়া হবে কিংবা দেওয়া হবে কি না, সে ব্যাপারেও কর্তৃপক্ষ কিছু বলছে না। সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন বলেও জানান আমদানিকারকেরা।
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার বিশ্বশর্মা বলেন, বন্দর দিয়ে ৫ মে পর্যন্ত ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত ছিল। এরপর থেকে বন্দর দিয়ে আর পেঁয়াজ আমদানি হয়নি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ১২ দিন ধরে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে খুচরা বাজারে। তেলের পর এবার বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। আমদানি বন্ধ হওয়ার এক সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ টাকা কেজি মূল্যের ভারতীয় পেঁয়াজ ৩২ থেকে ৩৫ ও ২৫ টাকার দেশি পেঁয়াজের দাম দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সবশেষ ৫ মে এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এরপর থেকে বন্ধ রয়েছে আমদানি। আমদানিকারকেরা বলছেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির আগের ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। নতুন করে আইপি না পাওয়ায় কয়েক দিন ধরে আমদানি বন্ধ আছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পুরাতন বাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজারসহ কয়েকটি বাজার ও দোকানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাঁচ দিনের ব্যবধানে খুচরা প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এখন বাজারে প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। যদিও কয়েক দিন আগে এই পণ্যের দাম ছিল ২০ থেকে ২৫ টাকা কেজি।
আড়তে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুল বারি বলেন, ‘ঈদের আগে আড়তে পেঁয়াজের দাম ছিল ১৮ থেকে ২০ টাকা কেজি। এখন আমাদের ২৮ থেকে ৩০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। আমরা অন্য বাজারে ৩২ থেকে ৩৫ টাকা কেজি খুচরা বিক্রি করছি। দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিতে আরও ১০ টাকা বেশি।’
পুরাতন বাজারের ব্যবসায়ী শামীম বলেন, ‘হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দামটা বেড়ে গেছে। ভারত থেকে আমদানি বন্ধ হওয়ার কারণে মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করছি আমদানি শুরু হলে আবারও দাম কমে যাবে।’
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ রানা বলেন, ‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য আমাদের যেসব ইমপোর্ট পারমিট নেওয়া ছিল সেগুলোর মেয়াদ ছিল ৫ মে পর্যন্ত। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ১ থেকে ৪ মে পর্যন্ত চার দিন সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল। যে কারণে ওই সময়ের মধ্যে বাড়তি পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানির ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব হয়নি। সবশেষ ৫ মে প্রায় ২০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেছি। সরকার পেঁয়াজ আমদানির জন্য ইমপোর্ট পারমিট দিলেই বাজারে দাম স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশা করছি।’
এদিকে আমদানিকারকেরা জানান, পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতি চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, এখন পর্যন্ত অনুমোদন দেওয়া হয়নি। কবে দেওয়া হবে কিংবা দেওয়া হবে কি না, সে ব্যাপারেও কর্তৃপক্ষ কিছু বলছে না। সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন বলেও জানান আমদানিকারকেরা।
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার বিশ্বশর্মা বলেন, বন্দর দিয়ে ৫ মে পর্যন্ত ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত ছিল। এরপর থেকে বন্দর দিয়ে আর পেঁয়াজ আমদানি হয়নি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪