কয়েক সপ্তাহ ধরে ভোজ্যতেলের বাজার অস্থির। সংকট এখনো কাটেনি। বোতলজাত তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন ক্রেতারা। বিক্রেতারা বলছেন, চাহিদা অনুযায়ী তেল পাওয়া যাচ্ছে না। কোম্পানির প্রতিনিধি কিংবা সরবরাহকারীরা পর্যাপ্ত তেল দিতে পারছেন না, ফলে তাঁরাও বাজারে ভোক্তার চাহিদা মেটাতে পারছেন
‘প্রতিদিনই অভিযান হচ্ছে, ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে বাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। আমরা তা সিরিয়াসলি ভাবছি। আলুর মূল্য ভোক্তাদের নাগালে আনতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা দুঃখিত। বাজার ব্যবস্থাটি অসুস্থ ও অস্বাভাবিক।’
বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে দুই লাখ ৩১ হাজার ৪০টি ডিম আমদানি করা হয়েছে। সব মিলে প্রতিটি ডিমের দাম পড়েছে ৮ টাকার কম। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে ডিমের ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। পরে রাতেই খালাস হয় বন্দর থেকে।
এখনো চড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার। চাল, ডাল, ডিম, আলু ও পেঁয়াজের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো আগের মতোই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া দেশে উৎপাদিত এবং আমদানিনির্ভর সব ধরনের পণ্যের দামই বাড়তি। ফলে বাজারে গিয়ে ফর্দ মিলিয়ে সওদাপাতি কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সাধারণ মানুষ