আজিজুর রহমান, চৌগাছা
যশোরের চৌগাছা উপজেলা শত ভাগ করোনার টিকার আওতায় আনতে চিরুনি অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। ইতিমধ্যে নির্বাচন অফিস থেকে উপজেলার ভোটারদের তথ্যভান্ডার সংগ্রহ করা হয়েছে।
তথ্যভান্ডার অনুযায়ী গ্রামভিত্তিক তালিকা করে কাল শনিবার থেকে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গিয়ে করোনার টিকা দেওয়া হবে। যাঁরা এখনো টিকা নেননি তাঁদের প্রয়োজনে বাড়ি থেকে ধরে এনে টিকা দেওয়া হবে। এমনটাই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, কাল শনিবার উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের ২৭টি ওয়ার্ডে গণটিকা দেওয়ার মাধ্যমে এই অভিযান শুরু হচ্ছে। প্রথম দিনে উপজেলার সিংহঝুলি, ধুলিয়ানী ও চৌগাছা সদর ইউনিয়নের ২৭টি ওয়ার্ডে এই গণটিকা দেবেন স্বাস্থ্য কর্মীরা। প্রতি ওয়ার্ডের জন্য নির্ধারিত একটি স্থানে এই টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ওয়ার্ডের ক্রমানুসারে শনিবার সিংহঝুলি ইউনিয়নের সিংহঝুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাঝালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংহঝুলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসিয়ূরনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জগন্নাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জগন্নাথপুর শহীদ স্মরণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গরীবপুর আদর্শ বিদ্যাপীঠ, গরীবপুর কওমিয়া ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা এবং গরীবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
ধুলিয়ানী ইউনিয়নের উজিরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুক্তারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাদড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফতেপুর বাজার, কুষ্টিয়া-ফতেপুর প্রতিবন্ধী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শাহাজাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাবিলপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, মুকুন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ধুলিয়ানী পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র।
চৌগাছা সদর ইউনিয়নের এক ও দুই নম্বর ওয়ার্ড ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবনে, কয়ারপাড়া ফুরকানিয়া মাদ্রাসা, লস্কারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মন্মথপুর (চাঁদপুর) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেড়গোবিন্দপুর মাদ্রাসা, বেড়গোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দিঘলসিংহা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মস্যমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই গণটিকা দেওয়া হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘আমরা শতভাগ টিকা কার্যক্রমের লক্ষে হাসপাতালের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদ, বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে টিকা দিয়েছি। তাতেও শতভাগ সম্পন্ন না হওয়ায় ব্লক (অন্যান্য সকল টিকা কেন্দ্র) ভিত্তিতে টিকা কার্যক্রম শুরু করেছি।’
ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘এর পাশাপাশি দ্রুত শত ভাগ টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে শনিবার থেকে ইউনিয়ন ভিত্তিক প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে কেন্দ্র ওয়ার্ডের যারা টিকা নেননি সবাইকে বাড়ি থেকে এনে টিকা দেওয়া হবে। এই কার্যক্রম সম্পন্ন করতে এরই মধ্যে নির্বাচন অফিস থেকে ডেটাবেইস তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। শত ভাগ টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে প্রয়োজনে চিরুনি অভিযান চালিয়ে বাড়ি থেকে নিয়ে এসে টিকা দেওয়া হবে।’
টিকা নিতে আগ্রহ তলানিতে: চৌগাছায় করোনার টিকা নিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে আগ্রহ কম দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, বিশেষ করে বুস্টার ডোজ টিকা দেওয়া শুরু হলেও এই তৃতীয় ডোজ নিতে আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।
গত সোমবার পর্যন্ত উপজেলায় বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য ১১২৮ ব্যক্তিকে খুদেবার্তা দেওয়া হলেও টিকা নিয়েছেন মাত্র ৫৪৬ জন। ৫৮২ জন খুদেবার্তা (এসএমএস) পেয়েও টিকা নিতে আসেননি। এসব বিবেচনায় করোনার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নিতে বারবার খুদেবার্তা ও মসজিদে মাইকিং করা হচ্ছে উপজেলাটিতে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, চৌগাছায় করোনা টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয় ৩০ ডিসেম্বর থেকে। প্রথম দিনে ১৫৯ জনকে এসএমএস দেওয়া হলেও সেদিন টিকা নেন মাত্র ৩২ জন। এর পর ১ জানুয়ারি ৩০৮ জনকে খুদেবার্তা দেওয়া হলেও টিকা নেন ১২০ জন। ২ জানুয়ারি খুদেবার্তা দেওয়া হয় ২৬১ জনকে। টিকা নেন ১৪০ জন। ৪ জানুয়ারি ২৭ জনকে খুদেবার্তা দেওয়া হয়। সেদিন টিকা নেন ২৯ জন। ৫ জানুয়ারি কাউকে খুদেবার্তা দেওয়া হয়নি। তবে এদিন টিকা নিয়েছেন ৩৮ জন। অর্থাৎ খুদেবার্তা পাওয়া ব্যক্তিদের অর্ধেকও টিকা নিতে আসছেন না।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে আরও জানা যায়, উপজেলায় এ পর্যন্ত মোট টিকার নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ২৫৪ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ৭১ জন। খুদেবার্তা পেয়েও ১৩ হাজার ১৩৮ জন টিকার প্রথম ডোজ নেননি। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৮৭ জন। খুদেবার্তা পেয়েও প্রায় ১৫ হাজার ব্যক্তি দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে আসেননি।
এসব বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘টিকা গ্রহণের হার হতাশাজনকভাবে কমে গেছে। খুদেবার্তা পাওয়া ব্যক্তিদের অর্ধেকেও টিকা নিতে আসছেন না। ফলে স্বাস্থ্যকর্মীরা বিড়ম্বনায় পড়ছেন। টিকা নেওয়ার জন্য আমরা জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে মসজিদে মসজিদে মাইকিং করা হচ্ছে।’
যশোরের চৌগাছা উপজেলা শত ভাগ করোনার টিকার আওতায় আনতে চিরুনি অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। ইতিমধ্যে নির্বাচন অফিস থেকে উপজেলার ভোটারদের তথ্যভান্ডার সংগ্রহ করা হয়েছে।
তথ্যভান্ডার অনুযায়ী গ্রামভিত্তিক তালিকা করে কাল শনিবার থেকে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গিয়ে করোনার টিকা দেওয়া হবে। যাঁরা এখনো টিকা নেননি তাঁদের প্রয়োজনে বাড়ি থেকে ধরে এনে টিকা দেওয়া হবে। এমনটাই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, কাল শনিবার উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের ২৭টি ওয়ার্ডে গণটিকা দেওয়ার মাধ্যমে এই অভিযান শুরু হচ্ছে। প্রথম দিনে উপজেলার সিংহঝুলি, ধুলিয়ানী ও চৌগাছা সদর ইউনিয়নের ২৭টি ওয়ার্ডে এই গণটিকা দেবেন স্বাস্থ্য কর্মীরা। প্রতি ওয়ার্ডের জন্য নির্ধারিত একটি স্থানে এই টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ওয়ার্ডের ক্রমানুসারে শনিবার সিংহঝুলি ইউনিয়নের সিংহঝুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাঝালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংহঝুলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসিয়ূরনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জগন্নাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জগন্নাথপুর শহীদ স্মরণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গরীবপুর আদর্শ বিদ্যাপীঠ, গরীবপুর কওমিয়া ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা এবং গরীবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
ধুলিয়ানী ইউনিয়নের উজিরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুক্তারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাদড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফতেপুর বাজার, কুষ্টিয়া-ফতেপুর প্রতিবন্ধী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শাহাজাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাবিলপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, মুকুন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ধুলিয়ানী পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র।
চৌগাছা সদর ইউনিয়নের এক ও দুই নম্বর ওয়ার্ড ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবনে, কয়ারপাড়া ফুরকানিয়া মাদ্রাসা, লস্কারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মন্মথপুর (চাঁদপুর) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেড়গোবিন্দপুর মাদ্রাসা, বেড়গোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দিঘলসিংহা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মস্যমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই গণটিকা দেওয়া হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘আমরা শতভাগ টিকা কার্যক্রমের লক্ষে হাসপাতালের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদ, বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে টিকা দিয়েছি। তাতেও শতভাগ সম্পন্ন না হওয়ায় ব্লক (অন্যান্য সকল টিকা কেন্দ্র) ভিত্তিতে টিকা কার্যক্রম শুরু করেছি।’
ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘এর পাশাপাশি দ্রুত শত ভাগ টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে শনিবার থেকে ইউনিয়ন ভিত্তিক প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে কেন্দ্র ওয়ার্ডের যারা টিকা নেননি সবাইকে বাড়ি থেকে এনে টিকা দেওয়া হবে। এই কার্যক্রম সম্পন্ন করতে এরই মধ্যে নির্বাচন অফিস থেকে ডেটাবেইস তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। শত ভাগ টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে প্রয়োজনে চিরুনি অভিযান চালিয়ে বাড়ি থেকে নিয়ে এসে টিকা দেওয়া হবে।’
টিকা নিতে আগ্রহ তলানিতে: চৌগাছায় করোনার টিকা নিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে আগ্রহ কম দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, বিশেষ করে বুস্টার ডোজ টিকা দেওয়া শুরু হলেও এই তৃতীয় ডোজ নিতে আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।
গত সোমবার পর্যন্ত উপজেলায় বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য ১১২৮ ব্যক্তিকে খুদেবার্তা দেওয়া হলেও টিকা নিয়েছেন মাত্র ৫৪৬ জন। ৫৮২ জন খুদেবার্তা (এসএমএস) পেয়েও টিকা নিতে আসেননি। এসব বিবেচনায় করোনার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নিতে বারবার খুদেবার্তা ও মসজিদে মাইকিং করা হচ্ছে উপজেলাটিতে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, চৌগাছায় করোনা টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয় ৩০ ডিসেম্বর থেকে। প্রথম দিনে ১৫৯ জনকে এসএমএস দেওয়া হলেও সেদিন টিকা নেন মাত্র ৩২ জন। এর পর ১ জানুয়ারি ৩০৮ জনকে খুদেবার্তা দেওয়া হলেও টিকা নেন ১২০ জন। ২ জানুয়ারি খুদেবার্তা দেওয়া হয় ২৬১ জনকে। টিকা নেন ১৪০ জন। ৪ জানুয়ারি ২৭ জনকে খুদেবার্তা দেওয়া হয়। সেদিন টিকা নেন ২৯ জন। ৫ জানুয়ারি কাউকে খুদেবার্তা দেওয়া হয়নি। তবে এদিন টিকা নিয়েছেন ৩৮ জন। অর্থাৎ খুদেবার্তা পাওয়া ব্যক্তিদের অর্ধেকও টিকা নিতে আসছেন না।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে আরও জানা যায়, উপজেলায় এ পর্যন্ত মোট টিকার নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ২৫৪ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ৭১ জন। খুদেবার্তা পেয়েও ১৩ হাজার ১৩৮ জন টিকার প্রথম ডোজ নেননি। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৮৭ জন। খুদেবার্তা পেয়েও প্রায় ১৫ হাজার ব্যক্তি দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে আসেননি।
এসব বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘টিকা গ্রহণের হার হতাশাজনকভাবে কমে গেছে। খুদেবার্তা পাওয়া ব্যক্তিদের অর্ধেকেও টিকা নিতে আসছেন না। ফলে স্বাস্থ্যকর্মীরা বিড়ম্বনায় পড়ছেন। টিকা নেওয়ার জন্য আমরা জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে মসজিদে মসজিদে মাইকিং করা হচ্ছে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৮ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪