কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর
কেশবপুরের হাসানপুর-বগা সড়কের দুই পাশে অসংখ্য বড় বড় গাছ মরে গেছে। সামান্য বাতাসেই এসব গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ছে সড়কে।
ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে এসব গাছের নিচ দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। দীর্ঘদিন ধরে গাছগুলো মরে শুকিয়ে গেলেও অপসারণ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
গাছ মরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় ঝড়-বৃষ্টির এ মৌসুমে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দিয়ে আতঙ্ক নিয়েই যাতায়াত করছে হাজারো পথচারী ও এলাকাবাসীকে। সড়কের মরা গাছ দ্রুত অপসারণ না করলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
এলাকাবাসী জানান, উপজেলার হাসানপুর-বগা সড়কের দুই পাশ দিয়ে ৩ কিলোমিটারের ভেতর বিভিন্ন প্রজাতির অন্তত ২০টি গাছ দীর্ঘদিন ধরে মরে শুকিয়ে গেছে। হালকা বাতাস এলেই মরা গাছের ডালপালা ভেঙে সড়কের ওপর পড়ছে। সম্প্রতি একটি গাছের গোড়া থেকে ভেঙে সড়কের ওপর পড়ে। এলাকার লোকজন ভেঙে পড়া গাছটি সড়কের বাইরে সরিয়ে রেখেছেন।
এ সড়ক দিয়ে হাসানপুর, বগা, কাবিলপুর, টিটাবাজিতপুর, বেলেমাঠ, আওয়ালগাতী, মহাদেবপুর, সুঁড়িঘাটা, সাগরদাঁড়িসহ বিভিন্ন গ্রামের হাজারো মানুষ কেশবপুর উপজেলাসহ আশপাশের উপজেলাতে যাতায়াত করে থাকেন।
হাসানপুর বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম মুর্শেদী বলেন, ‘সড়কের দুই পাশের গাছ মরে শুকিয়ে ছালও উঠে গেছে। একটু বাতাস হলেই গাছের ছোট ছোট ডালপালা ভেঙে পড়ে। এ সড়ক দিয়ে কেশবপুরে যাতায়াতের সময় ভয়ে ভয়েই পার হতে হয়। কিছুদিন আগেই একটি মরা গাছ ভেঙে রাস্তার ওপর পড়েছিল। ভাগ্যিস কারও গায়ে পড়েনি।’
হাসানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বুলবুল হোসেন বলেন, ‘হাসানপুর-বগা সড়কের মরা গাছ যেকোনো সময় ভেঙে পড়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এ বিষয়ে ইউএনও (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) স্যারকে মৌখিক জানিয়েছি।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সড়কের মরা গাছগুলো অপসারণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, ‘সড়ের দুই পাশের মরা গাছগুলোর বিষয়ে হাসানপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যরা মৌখিকভাবে জানিয়েছেন। তাঁদের ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে এ বিষয়ে দরখাস্ত দিতে বলা হয়েছে। গাছগুলোর সঠিক মালিক উপজেলা পরিষদ, না কি বন বিভাগ তা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কেশবপুরের হাসানপুর-বগা সড়কের দুই পাশে অসংখ্য বড় বড় গাছ মরে গেছে। সামান্য বাতাসেই এসব গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ছে সড়কে।
ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে এসব গাছের নিচ দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। দীর্ঘদিন ধরে গাছগুলো মরে শুকিয়ে গেলেও অপসারণ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
গাছ মরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় ঝড়-বৃষ্টির এ মৌসুমে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দিয়ে আতঙ্ক নিয়েই যাতায়াত করছে হাজারো পথচারী ও এলাকাবাসীকে। সড়কের মরা গাছ দ্রুত অপসারণ না করলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
এলাকাবাসী জানান, উপজেলার হাসানপুর-বগা সড়কের দুই পাশ দিয়ে ৩ কিলোমিটারের ভেতর বিভিন্ন প্রজাতির অন্তত ২০টি গাছ দীর্ঘদিন ধরে মরে শুকিয়ে গেছে। হালকা বাতাস এলেই মরা গাছের ডালপালা ভেঙে সড়কের ওপর পড়ছে। সম্প্রতি একটি গাছের গোড়া থেকে ভেঙে সড়কের ওপর পড়ে। এলাকার লোকজন ভেঙে পড়া গাছটি সড়কের বাইরে সরিয়ে রেখেছেন।
এ সড়ক দিয়ে হাসানপুর, বগা, কাবিলপুর, টিটাবাজিতপুর, বেলেমাঠ, আওয়ালগাতী, মহাদেবপুর, সুঁড়িঘাটা, সাগরদাঁড়িসহ বিভিন্ন গ্রামের হাজারো মানুষ কেশবপুর উপজেলাসহ আশপাশের উপজেলাতে যাতায়াত করে থাকেন।
হাসানপুর বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম মুর্শেদী বলেন, ‘সড়কের দুই পাশের গাছ মরে শুকিয়ে ছালও উঠে গেছে। একটু বাতাস হলেই গাছের ছোট ছোট ডালপালা ভেঙে পড়ে। এ সড়ক দিয়ে কেশবপুরে যাতায়াতের সময় ভয়ে ভয়েই পার হতে হয়। কিছুদিন আগেই একটি মরা গাছ ভেঙে রাস্তার ওপর পড়েছিল। ভাগ্যিস কারও গায়ে পড়েনি।’
হাসানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বুলবুল হোসেন বলেন, ‘হাসানপুর-বগা সড়কের মরা গাছ যেকোনো সময় ভেঙে পড়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এ বিষয়ে ইউএনও (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) স্যারকে মৌখিক জানিয়েছি।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সড়কের মরা গাছগুলো অপসারণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, ‘সড়ের দুই পাশের মরা গাছগুলোর বিষয়ে হাসানপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যরা মৌখিকভাবে জানিয়েছেন। তাঁদের ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে এ বিষয়ে দরখাস্ত দিতে বলা হয়েছে। গাছগুলোর সঠিক মালিক উপজেলা পরিষদ, না কি বন বিভাগ তা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪