সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বেশির ভাগ ঘরই ফাঁকা। অনেকে বুঝে পাননি ঘরের মালিকানার সনদ। ৩০ থেকে ৩৫টিতে মানুষজন থাকলেও বাকি ঘরগুলো ফাঁকা। নেই কোনো কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই। নেই যাতায়াতের রাস্তাও।
অভিযোগ রয়েছে, ঘরবাড়ি থাকার পরেও অনেকে বাগিয়ে নিয়েছেন আশ্রয়ণের ঘর। তাঁদের কেউ আশ্রয়ণ প্রকল্পে বাস করেন না। প্রকল্পের কাজ অসম্পন্ন রেখেই বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘর।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীন ঘুইঞ্চারচরে ২ কোটি ৪৯ লাখ ৬৬ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৪৬টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রকল্পের কাজ শেষে সুবিধাভোগীদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে উপজেলার আওনা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঘুইঞ্চারচরে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১৪৬টি ঘর নির্মাণ করে উপজেলা প্রশাসন। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হয় ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ৩৩ নম্বর ঘরটি সামান্য ঝোড়ো বাতাসে উপড়ে পড়েছে। সাত মাস পেরিয়ে গেলেও ওই ঘরের চালা পাশের ডোবায় পড়ে আছে। প্রকল্পের চারপাশে মাটি ধরে রাখার জন্য স্বল্প উচ্চতার দেয়াল নির্মাণ করা হলেও সেখানে কোনো মাটি ফেলা হয়নি। বৃষ্টির পানিতে ভিটার মাটি সরে গেছে। বেশ কয়েকটি ঘর হেলে পড়ার উপক্রম হয়েছে। অধিকাংশ ঘরের দরজা-জানালায় লাগানো হয়নি কোনো রং। কয়েকটি ঘরে এখনো জানালাও লাগানো হয়নি। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করায় বছর না পেরোতেই ঘরের বারান্দা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ঘরের মেঝেসহ দেয়ালে দেখা দিয়েছে ফাটল। অধিকাংশ ঘরে নেই কোনো বিদ্যুৎ-সংযোগ। লোকজন কম থাকায় ও বিদ্যুতের অভাবে রাতের বেলায় বাসিন্দারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বাসিন্দা জানান, অনেকের জমিজমা, ঘরবাড়ি সবই আছে। তবুও তাঁরা ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন। এ লোকগুলোই ঘর বরাদ্দ নেওয়ার পর আর আসেননি।
আশ্রয়ণ প্রকল্প ঘিরে বখাটেদের উৎপাত বেড়েছে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন ফরিদুল ইসলাম। ঘর বরাদ্দ নেওয়ার সময় এখানে অনেক লোক আসা-যাওয়া করত। লোকজনের এমন সমাগম দেখে তিনি সেখানে একটি মুদিদোকান দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। প্রথম দিকে ভালোই বেচাকেনা হতো। পরে ৩০-৩৫টি পরিবার ছাড়া বাকি সুবিধাভোগীরা আশ্রয়ণ প্রকল্প ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপমা ফারিসা বলেন, ওই ঘরগুলো তাঁর সময়ে নির্মাণ করা হয়নি। যেটুকু কাজ বাকি, তা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। যাঁরা ঘরে থাকেন না তাঁদের ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বেশির ভাগ ঘরই ফাঁকা। অনেকে বুঝে পাননি ঘরের মালিকানার সনদ। ৩০ থেকে ৩৫টিতে মানুষজন থাকলেও বাকি ঘরগুলো ফাঁকা। নেই কোনো কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই। নেই যাতায়াতের রাস্তাও।
অভিযোগ রয়েছে, ঘরবাড়ি থাকার পরেও অনেকে বাগিয়ে নিয়েছেন আশ্রয়ণের ঘর। তাঁদের কেউ আশ্রয়ণ প্রকল্পে বাস করেন না। প্রকল্পের কাজ অসম্পন্ন রেখেই বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘর।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীন ঘুইঞ্চারচরে ২ কোটি ৪৯ লাখ ৬৬ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৪৬টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রকল্পের কাজ শেষে সুবিধাভোগীদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে উপজেলার আওনা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঘুইঞ্চারচরে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১৪৬টি ঘর নির্মাণ করে উপজেলা প্রশাসন। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হয় ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ৩৩ নম্বর ঘরটি সামান্য ঝোড়ো বাতাসে উপড়ে পড়েছে। সাত মাস পেরিয়ে গেলেও ওই ঘরের চালা পাশের ডোবায় পড়ে আছে। প্রকল্পের চারপাশে মাটি ধরে রাখার জন্য স্বল্প উচ্চতার দেয়াল নির্মাণ করা হলেও সেখানে কোনো মাটি ফেলা হয়নি। বৃষ্টির পানিতে ভিটার মাটি সরে গেছে। বেশ কয়েকটি ঘর হেলে পড়ার উপক্রম হয়েছে। অধিকাংশ ঘরের দরজা-জানালায় লাগানো হয়নি কোনো রং। কয়েকটি ঘরে এখনো জানালাও লাগানো হয়নি। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করায় বছর না পেরোতেই ঘরের বারান্দা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ঘরের মেঝেসহ দেয়ালে দেখা দিয়েছে ফাটল। অধিকাংশ ঘরে নেই কোনো বিদ্যুৎ-সংযোগ। লোকজন কম থাকায় ও বিদ্যুতের অভাবে রাতের বেলায় বাসিন্দারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বাসিন্দা জানান, অনেকের জমিজমা, ঘরবাড়ি সবই আছে। তবুও তাঁরা ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন। এ লোকগুলোই ঘর বরাদ্দ নেওয়ার পর আর আসেননি।
আশ্রয়ণ প্রকল্প ঘিরে বখাটেদের উৎপাত বেড়েছে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন ফরিদুল ইসলাম। ঘর বরাদ্দ নেওয়ার সময় এখানে অনেক লোক আসা-যাওয়া করত। লোকজনের এমন সমাগম দেখে তিনি সেখানে একটি মুদিদোকান দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। প্রথম দিকে ভালোই বেচাকেনা হতো। পরে ৩০-৩৫টি পরিবার ছাড়া বাকি সুবিধাভোগীরা আশ্রয়ণ প্রকল্প ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপমা ফারিসা বলেন, ওই ঘরগুলো তাঁর সময়ে নির্মাণ করা হয়নি। যেটুকু কাজ বাকি, তা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। যাঁরা ঘরে থাকেন না তাঁদের ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪