নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীতে ঘন কুয়াশার সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদিন বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। ঠান্ডাজনিত রোগে বয়ষ্কদের তুলনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও নবজাতকরা। ডিসেম্বরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে শুধু নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে সাত শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ভর্তিকৃত রোগীদের অভিযোগ দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চিকিৎসক ও নার্সদের কাছ থেকে ভালো সেবা পেলেও বেশির ভাগ ওষুধ কিনতে হচ্ছে বাইরে থেকে। তবে দায়িত্বরতরা বলছেন ঠান্ডাজনিত সমস্যা ব্যবহৃত কয়েকটি ওষুধের সংকট থাকলেও প্রায় ৯০ভাগ ওষুধ পর্যাপ্ত পরিমানে স্টক রয়েছে।
জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে জেলায় নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুন। নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের শিশুদের জন্য বরাদ্দকৃত চার ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদিন গড়ে ভর্তি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০জন শিশু। যাদের মধ্যে বেশির ভাগই নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। পহেলা ডিসেম্বর থেকে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সাত শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে বেশির ভাগের বয়স এক মাসেরও কম।
হাসপাতালের তথ্যমতে, শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গত কয়েকদিন হাসাপাতালে ঠান্ডা জনিত শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিন গড়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে অর্ধশতাধিক শিশু রোগী। চলতি মাসের ৬ ডিসেম্বর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায় সুবর্ণচর উপজেলার চরমজিদ গ্রামের ১০মাস বয়সী শিশু তামিম, ১০ ডিসেম্বর মারা যায় নোয়াখালী পৌর এলাকার সুজাপুর এলাকার দুই দিন বয়সী শিশু হারুন, ১১ তারিখে মৃত্যু হয় এক মাস বয়সী শিশু হাবিবুর হরমানের। ১৮ তারিখে সাদিয়া (৩) মাস, ২১ তারিখে মরিয়ম (৩) ও ২২ তারিখে মারা যায় সাত মাস বয়সী ফাহাদ হোসেন।
দুটি শিশু ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য ১৪টি করে ২৮টি বেড রয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রায় ২০জন করে নার্সের প্রয়োজন থাকলেও তার বিপরীতে নিয়োগ রয়েছে মাত্র আট থেকে ৯ জন করে। যার ফলে রোগীর চাপ সামাল দিয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রচণ্ড বেগ পেতে নার্সদের।
ভর্তিকৃত কয়েকজন রোগী ও তাদের স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, হাসপাতালে শিশুদের ভর্তি করানোর পর থেকে এক্সরেসহ বিভিন্ন ওষুধ নার্সদের দেওয়া ব্যবস্থাপনা দেখে বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। তবে চিকিৎসক ও নার্সদের ভালো সেবা পাওয়ায় বেশির ভাগ শিশুই সুস্থ্য হয়ে উঠছে।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালটি নামেই ২৫০ শয্যা। কিন্তু যে পরিমান জনবল রয়েছে তাদের দিয়ে ১৫০ শয্যা হাসপাতাল পরিচালনা করা যায়। শুধু শিশু ওয়ার্ড নয়, হাসপাতালের প্রতিটি ওয়ার্ডে জনবল সংকট চরম আকারে। রোগীদের সেবার মান বৃদ্ধিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে জনবল নিয়োগের দাবি সেবা প্রত্যাশীদের।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়ির স্টাফ নার্স নিলুফা আক্তার বলেন, হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ৯০ ভাগ ওষুধই বর্তমানে স্টকে রয়েছে। কয়েকটি ওষুধের মাঝে মাঝে সংকট হয়, পরবর্তীতে চাহিদাপত্র দিলে তার সরবরাহ দেওয়া হয়। তবে জনবল কম থাকায় চিকিৎসা সেবা দিতে অনেক সময় হিমসিম খেতে হচ্ছে। প্রতিদিন যে পরিমাণ রোগী ভর্তি হচ্ছে তাতে একজন নার্সকে গড়ে ১০ থেকে ১৫ জনের বেশি রোগীকে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
নোয়াখালীতে ঘন কুয়াশার সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদিন বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। ঠান্ডাজনিত রোগে বয়ষ্কদের তুলনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও নবজাতকরা। ডিসেম্বরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে শুধু নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে সাত শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ভর্তিকৃত রোগীদের অভিযোগ দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চিকিৎসক ও নার্সদের কাছ থেকে ভালো সেবা পেলেও বেশির ভাগ ওষুধ কিনতে হচ্ছে বাইরে থেকে। তবে দায়িত্বরতরা বলছেন ঠান্ডাজনিত সমস্যা ব্যবহৃত কয়েকটি ওষুধের সংকট থাকলেও প্রায় ৯০ভাগ ওষুধ পর্যাপ্ত পরিমানে স্টক রয়েছে।
জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে জেলায় নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুন। নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের শিশুদের জন্য বরাদ্দকৃত চার ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদিন গড়ে ভর্তি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০জন শিশু। যাদের মধ্যে বেশির ভাগই নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। পহেলা ডিসেম্বর থেকে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সাত শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে বেশির ভাগের বয়স এক মাসেরও কম।
হাসপাতালের তথ্যমতে, শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গত কয়েকদিন হাসাপাতালে ঠান্ডা জনিত শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিন গড়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে অর্ধশতাধিক শিশু রোগী। চলতি মাসের ৬ ডিসেম্বর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায় সুবর্ণচর উপজেলার চরমজিদ গ্রামের ১০মাস বয়সী শিশু তামিম, ১০ ডিসেম্বর মারা যায় নোয়াখালী পৌর এলাকার সুজাপুর এলাকার দুই দিন বয়সী শিশু হারুন, ১১ তারিখে মৃত্যু হয় এক মাস বয়সী শিশু হাবিবুর হরমানের। ১৮ তারিখে সাদিয়া (৩) মাস, ২১ তারিখে মরিয়ম (৩) ও ২২ তারিখে মারা যায় সাত মাস বয়সী ফাহাদ হোসেন।
দুটি শিশু ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য ১৪টি করে ২৮টি বেড রয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রায় ২০জন করে নার্সের প্রয়োজন থাকলেও তার বিপরীতে নিয়োগ রয়েছে মাত্র আট থেকে ৯ জন করে। যার ফলে রোগীর চাপ সামাল দিয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রচণ্ড বেগ পেতে নার্সদের।
ভর্তিকৃত কয়েকজন রোগী ও তাদের স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, হাসপাতালে শিশুদের ভর্তি করানোর পর থেকে এক্সরেসহ বিভিন্ন ওষুধ নার্সদের দেওয়া ব্যবস্থাপনা দেখে বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। তবে চিকিৎসক ও নার্সদের ভালো সেবা পাওয়ায় বেশির ভাগ শিশুই সুস্থ্য হয়ে উঠছে।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালটি নামেই ২৫০ শয্যা। কিন্তু যে পরিমান জনবল রয়েছে তাদের দিয়ে ১৫০ শয্যা হাসপাতাল পরিচালনা করা যায়। শুধু শিশু ওয়ার্ড নয়, হাসপাতালের প্রতিটি ওয়ার্ডে জনবল সংকট চরম আকারে। রোগীদের সেবার মান বৃদ্ধিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে জনবল নিয়োগের দাবি সেবা প্রত্যাশীদের।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়ির স্টাফ নার্স নিলুফা আক্তার বলেন, হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ৯০ ভাগ ওষুধই বর্তমানে স্টকে রয়েছে। কয়েকটি ওষুধের মাঝে মাঝে সংকট হয়, পরবর্তীতে চাহিদাপত্র দিলে তার সরবরাহ দেওয়া হয়। তবে জনবল কম থাকায় চিকিৎসা সেবা দিতে অনেক সময় হিমসিম খেতে হচ্ছে। প্রতিদিন যে পরিমাণ রোগী ভর্তি হচ্ছে তাতে একজন নার্সকে গড়ে ১০ থেকে ১৫ জনের বেশি রোগীকে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৪ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫