কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টিপাতে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার কিছু এলাকায় সৃষ্ট জলাবদ্ধতা এখনো দূর হয়নি। পৌরসভার দড়িসোম এলাকার বিভিন্ন গলিতে এখনো হাঁটুপানি জমে আছে। এতে ওই এলাকায় চলাচল কঠিন হয়ে উঠেছে এলাকাবাসীর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, দড়িসোম এলাকায় পানিনিষ্কাশনের জন্য কোনো ড্রেনেজব্যবস্থা নেই। জলাধারগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় বাড়ির উঠোন, অলিগলিতে পানি জমে রয়েছে। বিকল্প সড়ক না থাকায় নোংরা পানি মাড়িয়ে পথ চলতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
দড়িসোম এলাকার মো. সানি (২৫) বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আগে ডোবা-নালা ছিল। বৃষ্টি হলে পানি গিয়ে ডোবায় জমত; কিন্তু অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে পানিনিষ্কাশনের কোনো জায়গা নেই। তাই একটু বৃষ্টি হলেই ঘরের ভেতর পানি চলে আসছে। দ্রুত এখানে ড্রেনেজব্যবস্থা করা না গেলে ভোগান্তি আরও বাড়বে।’
একই এলাকার মো. রমজান আলী (৫৫) জানান, তিনি শ্বাসকষ্টের রোগী। প্রায় প্রতিদিনই সরকারি হাসপাতালে যেতে হয়। তাঁর ঘর থেকে বের হলেই হাঁটুপানি মাড়িয়ে গেলে তিনি আরও বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ে যাবেন। এ জন্য তিন দিন ধরে স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারছেন না।
পোশাকশ্রমিক তাসলিমা বেগম (৩৫) বলেন, এখন পর্যন্ত রাস্তার পানি নামেনি। জমে থাকা পানি থেকে দুর্গন্ধের পাশাপাশি ময়লাও ভেসে থাকে। এই পানি মাড়িয়ে অফিসে গেলে গা থেকে বিশ্রী গন্ধ আসে, তা খুবই বিব্রতকর। এর প্রতিকার হওয়া জরুরি।
কালীগঞ্জ পৌর মেয়র এস এম রবীন হোসেন বলেন, ‘ঝড়ের পর পৌরসভার জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শন করেছি। স্থানীয় কাউন্সিলরদের নিয়ে আপাত এই দুর্ভোগের নিরসনের করতে চেষ্টা করছি। আশা করছি, অল্প সময়ের মধ্যেই একটা স্থায়ী সমাধান করতে পারব।’
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টিপাতে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার কিছু এলাকায় সৃষ্ট জলাবদ্ধতা এখনো দূর হয়নি। পৌরসভার দড়িসোম এলাকার বিভিন্ন গলিতে এখনো হাঁটুপানি জমে আছে। এতে ওই এলাকায় চলাচল কঠিন হয়ে উঠেছে এলাকাবাসীর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, দড়িসোম এলাকায় পানিনিষ্কাশনের জন্য কোনো ড্রেনেজব্যবস্থা নেই। জলাধারগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় বাড়ির উঠোন, অলিগলিতে পানি জমে রয়েছে। বিকল্প সড়ক না থাকায় নোংরা পানি মাড়িয়ে পথ চলতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
দড়িসোম এলাকার মো. সানি (২৫) বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আগে ডোবা-নালা ছিল। বৃষ্টি হলে পানি গিয়ে ডোবায় জমত; কিন্তু অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে পানিনিষ্কাশনের কোনো জায়গা নেই। তাই একটু বৃষ্টি হলেই ঘরের ভেতর পানি চলে আসছে। দ্রুত এখানে ড্রেনেজব্যবস্থা করা না গেলে ভোগান্তি আরও বাড়বে।’
একই এলাকার মো. রমজান আলী (৫৫) জানান, তিনি শ্বাসকষ্টের রোগী। প্রায় প্রতিদিনই সরকারি হাসপাতালে যেতে হয়। তাঁর ঘর থেকে বের হলেই হাঁটুপানি মাড়িয়ে গেলে তিনি আরও বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ে যাবেন। এ জন্য তিন দিন ধরে স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারছেন না।
পোশাকশ্রমিক তাসলিমা বেগম (৩৫) বলেন, এখন পর্যন্ত রাস্তার পানি নামেনি। জমে থাকা পানি থেকে দুর্গন্ধের পাশাপাশি ময়লাও ভেসে থাকে। এই পানি মাড়িয়ে অফিসে গেলে গা থেকে বিশ্রী গন্ধ আসে, তা খুবই বিব্রতকর। এর প্রতিকার হওয়া জরুরি।
কালীগঞ্জ পৌর মেয়র এস এম রবীন হোসেন বলেন, ‘ঝড়ের পর পৌরসভার জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শন করেছি। স্থানীয় কাউন্সিলরদের নিয়ে আপাত এই দুর্ভোগের নিরসনের করতে চেষ্টা করছি। আশা করছি, অল্প সময়ের মধ্যেই একটা স্থায়ী সমাধান করতে পারব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪