আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মরুর ত্বিন ফল চাষে সফল হয়েছেন মুলাদী উপজেলার দুই তরুণ। তাঁরা হলেন নাজিরপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর গ্রামের রুসাল মৃধা ও কাঞ্চন মিয়া। ইতিমধ্যে তাঁরা বাগান থেকে প্রায় ৩০০ কেজি ত্বিন ফল বিক্রি করেছেন।
জানা গেছে, উচ্চমানের ভেষজগুণসম্পন্ন এই ফলটি মুলাদীতে ছাদ কিংবা টবে শখের বশে চাষ করেছেন কেউ কেউ। তবে বাণিজ্যিকভাবে লাভের উদ্দেশ্যে বাগান করতে দেখা যায় না। এই দুই তরুণ প্রথম এই উদ্যোগ নিলেন।
নাজিরপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর মৃধার ছেলে রুসাল মৃধা ঢাকায় চাকরি করতেন। করোনা শুরু হলে গ্রামে ফিরে আসেন। কিছু একটা করার লক্ষ্যে ভায়রা কাঞ্চন মিয়াকে নিয়ে ২০২১ সালের শুরুর দিকে বরই ও লেবুর বাগান শুরু করেন। পরবর্তীতে ইউটিউবে ত্বিন ফলের চাষ দেখে আগ্রহী হন এবং বাগানে চাষ শুরু করেন। বর্তমানে দুজনের চার বিঘা জমিতে ত্বিন, বরই ও লেবু চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় তিন বিঘা জমিতে ত্বিন ফল চাষ করছেন তাঁরা।
রুসাল মৃধা বলেন, করোনায় বেকার হয়ে হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। ইউটিউবে ত্বিন ফলের চাষ দেখে উদ্বুদ্ধ হই। দিনাজপুর থেকে ৩০০ চারা কিনে ত্বিনের বাগান শুরু করি।
রুসাল মৃধা আরও বলেন, বাগান থেকে যাঁরা ফল কিনতে আসেন, তাদের কাছে প্রতি কেজি ১ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। এ ছাড়া ঢাকায় ত্বিন ফল প্রতি কেজি ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি করা গেছে। এতে বাগান শুরুর দেড় বছরের মধ্যে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা আয় হয়েছে।
অপর বাগানমালিক কাঞ্চন মিয়া বলেন, এ বছর গাছ থেকে প্রায় তিন হাজার কলম চারা তৈরি করেছি। এসব চারার অনেক চাহিদা রয়েছে। প্রতিটি চারা ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি করছি। চারা ক্রেতাদের লাগানো ও পরিচর্যার কৌশল শিখিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, দুই উদ্যোক্তা মুলাদীতে ত্বিন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন। মাঠপর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাঁদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করছেন।
মরুর ত্বিন ফল চাষে সফল হয়েছেন মুলাদী উপজেলার দুই তরুণ। তাঁরা হলেন নাজিরপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর গ্রামের রুসাল মৃধা ও কাঞ্চন মিয়া। ইতিমধ্যে তাঁরা বাগান থেকে প্রায় ৩০০ কেজি ত্বিন ফল বিক্রি করেছেন।
জানা গেছে, উচ্চমানের ভেষজগুণসম্পন্ন এই ফলটি মুলাদীতে ছাদ কিংবা টবে শখের বশে চাষ করেছেন কেউ কেউ। তবে বাণিজ্যিকভাবে লাভের উদ্দেশ্যে বাগান করতে দেখা যায় না। এই দুই তরুণ প্রথম এই উদ্যোগ নিলেন।
নাজিরপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর মৃধার ছেলে রুসাল মৃধা ঢাকায় চাকরি করতেন। করোনা শুরু হলে গ্রামে ফিরে আসেন। কিছু একটা করার লক্ষ্যে ভায়রা কাঞ্চন মিয়াকে নিয়ে ২০২১ সালের শুরুর দিকে বরই ও লেবুর বাগান শুরু করেন। পরবর্তীতে ইউটিউবে ত্বিন ফলের চাষ দেখে আগ্রহী হন এবং বাগানে চাষ শুরু করেন। বর্তমানে দুজনের চার বিঘা জমিতে ত্বিন, বরই ও লেবু চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় তিন বিঘা জমিতে ত্বিন ফল চাষ করছেন তাঁরা।
রুসাল মৃধা বলেন, করোনায় বেকার হয়ে হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। ইউটিউবে ত্বিন ফলের চাষ দেখে উদ্বুদ্ধ হই। দিনাজপুর থেকে ৩০০ চারা কিনে ত্বিনের বাগান শুরু করি।
রুসাল মৃধা আরও বলেন, বাগান থেকে যাঁরা ফল কিনতে আসেন, তাদের কাছে প্রতি কেজি ১ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। এ ছাড়া ঢাকায় ত্বিন ফল প্রতি কেজি ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি করা গেছে। এতে বাগান শুরুর দেড় বছরের মধ্যে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা আয় হয়েছে।
অপর বাগানমালিক কাঞ্চন মিয়া বলেন, এ বছর গাছ থেকে প্রায় তিন হাজার কলম চারা তৈরি করেছি। এসব চারার অনেক চাহিদা রয়েছে। প্রতিটি চারা ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি করছি। চারা ক্রেতাদের লাগানো ও পরিচর্যার কৌশল শিখিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, দুই উদ্যোক্তা মুলাদীতে ত্বিন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন। মাঠপর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাঁদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪