তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে পার্চিং পদ্ধতিতে আমন ধান চাষে ক্ষতিকারক পোকা দমনে সফলতা পেয়েছেন কৃষকেরা। কীটনাশক ছাড়াই পরিবেশবান্ধব পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করে পোকা দমন করায় খুশি তাঁরা। কৃষকেরা বলছেন, এ পদ্ধতি ব্যবহার করায় ফসলের ক্ষতির পরিমাণ অনেক কমে আসবে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আমনের জমিতে বিঘাপ্রতি ৫-৬টি করে ডাল বা কঞ্চি পুঁতে দিয়ে ক্ষতিকর পোকা দমন করছেন চাষিরা।
পার্চিং পদ্ধতি হলো কীটনাশক ছাড়া ডাল বা কঞ্চি স্থাপন করে ফসলের জমির ক্ষতিকর পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে ফসলকে রক্ষা করা। মূলত জমির উঁচু স্থানে পাখি বসার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হয়। এ পদ্ধতি পরিবেশবান্ধব এবং লাভজনক। এর মাধ্যমে কীটনাশকের ব্যবহার ও ফসলের উৎপাদন খরচ কম। বালাইনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখা এবং পোকার বংশবিস্তার কমানো যায়।
এ পদ্ধতির আরও একটি সুবিধা হলো পাখির বিষ্ঠা জমিতে জৈব পদার্থ যোগ করে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ায়। পাখিরা মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা, চুঙ্গি পোকা, ধানের স্কিপা পোকার মথ, শিষ কাটা লেদা পোকা, সবুজ শুঁড় লেদা পোকা, শুঁড় ঘাস ফড়িং, লম্বা শুঁড় ঘাস ফড়িং, উড়চুঙ্গা ধরে খায়।
সাধারণত দেখা যায়, জমিতে সার দেওয়ার পর থেকেই আমন, ইরি ও বোরোসহ বিভিন্ন ফসলের জমিতে নানা ধরনের ক্ষতিকারক পোকা আক্রমণ করে। এত দিন কৃষকেরা এসব পোকার আক্রমণ থেকে ফসল বাঁচাতে কীটনাশকসহ বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে আসছিলেন। এখন প্রাকৃতিক পার্চিং পদ্ধতি কৃষকের মধ্যে আশা জাগিয়েছে।
উপজেলার প্রান্তিক চাষিরা জানান, পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এতে জমির ক্ষতিকারক পোকা ও পোকার ডিম পাখি খেয়ে ফেলায় কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না।
এতে কম খরচে অধিক ফলন পাওয়া যায়।
উপজেলার কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে সরকার থেকে বিনা মূল্যে ধানের হাইব্রিড বীজ দেওয়া হয়েছে। উপজেলার সাত ইউনিয়নে ৭ হাজার ৪৩৫ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, এক গবেষণায় জানা যায়, একটি ফিঙে পাখি সারা দিনে কমপক্ষে ৩০টি করে মাজরা পোকার মথ, ডিম ও পুত্তলি খেয়ে থাকে। একটি পাখির দ্বারা প্রতি মাসে হাজার হাজার পোকা ধ্বংস করা সম্ভব হয়।
ফসল রোপণের পরপরই পার্চিং স্থাপন করতে হয়। সাধারণত বন্ধু পোকামাকড়গুলো খাবার সংগ্রহের জন্য বেশি নড়াচড়া ও চলাফেরা করে। অপরদিকে ক্ষতিকর পোকামাকড় চুপচাপ বসে রস চুষে খায় বা ফসল কেটে বা কুরে কুরে খায় বলে জানান এই কর্মকর্তা।
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে পার্চিং পদ্ধতিতে আমন ধান চাষে ক্ষতিকারক পোকা দমনে সফলতা পেয়েছেন কৃষকেরা। কীটনাশক ছাড়াই পরিবেশবান্ধব পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করে পোকা দমন করায় খুশি তাঁরা। কৃষকেরা বলছেন, এ পদ্ধতি ব্যবহার করায় ফসলের ক্ষতির পরিমাণ অনেক কমে আসবে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আমনের জমিতে বিঘাপ্রতি ৫-৬টি করে ডাল বা কঞ্চি পুঁতে দিয়ে ক্ষতিকর পোকা দমন করছেন চাষিরা।
পার্চিং পদ্ধতি হলো কীটনাশক ছাড়া ডাল বা কঞ্চি স্থাপন করে ফসলের জমির ক্ষতিকর পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে ফসলকে রক্ষা করা। মূলত জমির উঁচু স্থানে পাখি বসার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হয়। এ পদ্ধতি পরিবেশবান্ধব এবং লাভজনক। এর মাধ্যমে কীটনাশকের ব্যবহার ও ফসলের উৎপাদন খরচ কম। বালাইনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখা এবং পোকার বংশবিস্তার কমানো যায়।
এ পদ্ধতির আরও একটি সুবিধা হলো পাখির বিষ্ঠা জমিতে জৈব পদার্থ যোগ করে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ায়। পাখিরা মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা, চুঙ্গি পোকা, ধানের স্কিপা পোকার মথ, শিষ কাটা লেদা পোকা, সবুজ শুঁড় লেদা পোকা, শুঁড় ঘাস ফড়িং, লম্বা শুঁড় ঘাস ফড়িং, উড়চুঙ্গা ধরে খায়।
সাধারণত দেখা যায়, জমিতে সার দেওয়ার পর থেকেই আমন, ইরি ও বোরোসহ বিভিন্ন ফসলের জমিতে নানা ধরনের ক্ষতিকারক পোকা আক্রমণ করে। এত দিন কৃষকেরা এসব পোকার আক্রমণ থেকে ফসল বাঁচাতে কীটনাশকসহ বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে আসছিলেন। এখন প্রাকৃতিক পার্চিং পদ্ধতি কৃষকের মধ্যে আশা জাগিয়েছে।
উপজেলার প্রান্তিক চাষিরা জানান, পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এতে জমির ক্ষতিকারক পোকা ও পোকার ডিম পাখি খেয়ে ফেলায় কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না।
এতে কম খরচে অধিক ফলন পাওয়া যায়।
উপজেলার কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে সরকার থেকে বিনা মূল্যে ধানের হাইব্রিড বীজ দেওয়া হয়েছে। উপজেলার সাত ইউনিয়নে ৭ হাজার ৪৩৫ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, এক গবেষণায় জানা যায়, একটি ফিঙে পাখি সারা দিনে কমপক্ষে ৩০টি করে মাজরা পোকার মথ, ডিম ও পুত্তলি খেয়ে থাকে। একটি পাখির দ্বারা প্রতি মাসে হাজার হাজার পোকা ধ্বংস করা সম্ভব হয়।
ফসল রোপণের পরপরই পার্চিং স্থাপন করতে হয়। সাধারণত বন্ধু পোকামাকড়গুলো খাবার সংগ্রহের জন্য বেশি নড়াচড়া ও চলাফেরা করে। অপরদিকে ক্ষতিকর পোকামাকড় চুপচাপ বসে রস চুষে খায় বা ফসল কেটে বা কুরে কুরে খায় বলে জানান এই কর্মকর্তা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪