জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারীর চারটি সংসদীয় আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) ভরাডুবি হয়েছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জেলার সব কটি আসন হাতছাড়া হলো জাপার। এর মধ্যে এবার নীলফামারী-২ আসনে জাপার মনোনীত প্রার্থীর জামানত বাতিল হয়েছে। এমন ভরাডুবির জন্য সরকারের লেজুড়বৃত্তি, দলীয় নেতা-কর্মীদের অবমূল্যায়ন এবং নির্বাচিত হয়ে এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখায় এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।
জাতীয় পার্টির একটি সূত্রে জানা গেছে, একসময় জেলার রাজনীতিতে জাতীয় পার্টির প্রভাব ছিল। এরশাদের পতনের পরও ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জেলার চারটি আসনের মধ্যে তিনটিই ছিল জাপার দখলে। ২০০১ সালের নির্বাচনে হাতছাড়া হয়ে যায় সব কটি আসন। এরপর ২০০৮ সালে দুটি, ২০১৪ সালে একটি এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে দুটি আসনে নির্বাচিত হন লাঙ্গলের প্রার্থী।
জাতীয় পার্টির ভরাডুবির নেপথ্যে: জেলার চারটি আসনেই জাতীয় পাটির ভরাডুবির কারণ হিসেবে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বলেন, এসব আসন থেকে এর আগে যাঁরা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তাঁরা দলীয় নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেননি। এ ছাড়া নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকায় না আসা, জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকায় সাধারণ ভোটাররা মুখ ফিরে নিয়েছেন। সর্বোপরি দলটি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকার কারণে গৃহপালিত দলের উপাধি পাওয়ায় জনগণ এবার তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
সৈয়দপুর শহরে বসবাসরত কলেজশিক্ষক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ মারা যাওয়ার পর দলটির প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। সরকারের লেজুড়বৃত্তি রাজনীতি ও দালালি করায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের সাধারণ মানুষের কাছেও দলটি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ফলে এবারের নির্বাচনে জেলার চারটি আসনে ভরাডুবি হয়েছে।’
নীলফামারী জেলা জাতীয় পার্টির প্রচার সম্পাদক আব্দুল হান্নান বলেন, ‘জাতীয় পার্টি দীর্ঘ সময় ধরে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করার কারণে অনেকে মনে করেন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের গৃহপালিত দল। যাঁরা সংসদ সদস্য ছিলেন তাঁরা এলাকায় কম এসেছেন এবং দলীয় কোন্দল আমাদের ফল বিপর্যয়ের মূল কারণ।’
তবে জাপার প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে এমনটি বলতে নারাজ জাপার জেলা সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ পারভেজ। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীরা সম্মানজনক ভোট পেয়েছেন।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারীর চারটি সংসদীয় আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) ভরাডুবি হয়েছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জেলার সব কটি আসন হাতছাড়া হলো জাপার। এর মধ্যে এবার নীলফামারী-২ আসনে জাপার মনোনীত প্রার্থীর জামানত বাতিল হয়েছে। এমন ভরাডুবির জন্য সরকারের লেজুড়বৃত্তি, দলীয় নেতা-কর্মীদের অবমূল্যায়ন এবং নির্বাচিত হয়ে এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখায় এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।
জাতীয় পার্টির একটি সূত্রে জানা গেছে, একসময় জেলার রাজনীতিতে জাতীয় পার্টির প্রভাব ছিল। এরশাদের পতনের পরও ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জেলার চারটি আসনের মধ্যে তিনটিই ছিল জাপার দখলে। ২০০১ সালের নির্বাচনে হাতছাড়া হয়ে যায় সব কটি আসন। এরপর ২০০৮ সালে দুটি, ২০১৪ সালে একটি এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে দুটি আসনে নির্বাচিত হন লাঙ্গলের প্রার্থী।
জাতীয় পার্টির ভরাডুবির নেপথ্যে: জেলার চারটি আসনেই জাতীয় পাটির ভরাডুবির কারণ হিসেবে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বলেন, এসব আসন থেকে এর আগে যাঁরা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তাঁরা দলীয় নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেননি। এ ছাড়া নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকায় না আসা, জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকায় সাধারণ ভোটাররা মুখ ফিরে নিয়েছেন। সর্বোপরি দলটি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকার কারণে গৃহপালিত দলের উপাধি পাওয়ায় জনগণ এবার তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
সৈয়দপুর শহরে বসবাসরত কলেজশিক্ষক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ মারা যাওয়ার পর দলটির প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। সরকারের লেজুড়বৃত্তি রাজনীতি ও দালালি করায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের সাধারণ মানুষের কাছেও দলটি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ফলে এবারের নির্বাচনে জেলার চারটি আসনে ভরাডুবি হয়েছে।’
নীলফামারী জেলা জাতীয় পার্টির প্রচার সম্পাদক আব্দুল হান্নান বলেন, ‘জাতীয় পার্টি দীর্ঘ সময় ধরে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করার কারণে অনেকে মনে করেন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের গৃহপালিত দল। যাঁরা সংসদ সদস্য ছিলেন তাঁরা এলাকায় কম এসেছেন এবং দলীয় কোন্দল আমাদের ফল বিপর্যয়ের মূল কারণ।’
তবে জাপার প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে এমনটি বলতে নারাজ জাপার জেলা সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ পারভেজ। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীরা সম্মানজনক ভোট পেয়েছেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪