পুঠিয়া প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক ও ফাঁসির দাবিতে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন গ্রামবাসী। ধর্ষণের এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তারা।
গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। পুঠিয়ার রাজবাড়ি থেকে প্রতিবাদ মিছিলটি বের করা হয়। এরপর ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের সামনে গিয়ে শেষ হয় মিছিলটি। সেখানে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জাকিরুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণে অভিযুক্ত খলিলুর রহমানকে মদদ দিচ্ছেন একজন জনপ্রতিনিধি। ওই জনপ্রতিনিধির সরাসরি ইন্ধন থাকায় পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করছে না। ফলে ঘটনার ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও থানা-পুলিশ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাই ইউএনও বরাবর আরেকটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৪ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পুঠিয়া উপজেলার কান্দ্রা গুচ্ছ গ্রামের খলিলুর রহমান (৭০) প্রতিবেশী ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় এলাকায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা-চাচাসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তি পলাতক রয়েছেন। ভুক্তভোগী কিশোরীকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি রাখা হয়েছে।
ভুক্তভোগী ওই কিশোরীর মা ও মামলার বাদী বলেন, ‘আমার মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হলো। বিচার চাওয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত খলিলুর রহমানের পরিবারের লোকজন আমার স্বামী ও দেবরকে মারধর করে জখম করেছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর থেকে আমাদের প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।’
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জরিনা বেগম বলেন, ‘প্রভাবশালী একটি মহল ধর্ষণের এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। সেই সঙ্গে বিষয়টি মীমাংসা করার জন্যও চাপ দিচ্ছে একটি চক্র। তাই গ্রামবাসী ভুক্তভোগী পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন।’
এ বিষয়ে পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় ওই কিশোরীর মা তিনজনের নামে থানায় একটি মামলা করেছেন। আমরা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটকের চেষ্টা করছি।’
এদিকে গ্রামবাসীর লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল হাই মোহাম্মদ আনাছ বলেন, ‘সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গণস্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টির আইনগত ও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীর পুঠিয়ায় কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক ও ফাঁসির দাবিতে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন গ্রামবাসী। ধর্ষণের এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তারা।
গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। পুঠিয়ার রাজবাড়ি থেকে প্রতিবাদ মিছিলটি বের করা হয়। এরপর ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের সামনে গিয়ে শেষ হয় মিছিলটি। সেখানে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জাকিরুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণে অভিযুক্ত খলিলুর রহমানকে মদদ দিচ্ছেন একজন জনপ্রতিনিধি। ওই জনপ্রতিনিধির সরাসরি ইন্ধন থাকায় পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করছে না। ফলে ঘটনার ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও থানা-পুলিশ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাই ইউএনও বরাবর আরেকটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৪ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পুঠিয়া উপজেলার কান্দ্রা গুচ্ছ গ্রামের খলিলুর রহমান (৭০) প্রতিবেশী ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় এলাকায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা-চাচাসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তি পলাতক রয়েছেন। ভুক্তভোগী কিশোরীকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি রাখা হয়েছে।
ভুক্তভোগী ওই কিশোরীর মা ও মামলার বাদী বলেন, ‘আমার মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হলো। বিচার চাওয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত খলিলুর রহমানের পরিবারের লোকজন আমার স্বামী ও দেবরকে মারধর করে জখম করেছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর থেকে আমাদের প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।’
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জরিনা বেগম বলেন, ‘প্রভাবশালী একটি মহল ধর্ষণের এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। সেই সঙ্গে বিষয়টি মীমাংসা করার জন্যও চাপ দিচ্ছে একটি চক্র। তাই গ্রামবাসী ভুক্তভোগী পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন।’
এ বিষয়ে পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় ওই কিশোরীর মা তিনজনের নামে থানায় একটি মামলা করেছেন। আমরা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটকের চেষ্টা করছি।’
এদিকে গ্রামবাসীর লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল হাই মোহাম্মদ আনাছ বলেন, ‘সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গণস্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টির আইনগত ও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪