মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাতাসে এখন ম-ম গন্ধ। যেদিকে দৃষ্টি যায় গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে মুকুল। বাগানের সারি সারি আমগাছে মুকুলের গন্ধ পাল্টে দিয়েছে উপজেলার চিত্র। আর আমগাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটছে এ অঞ্চলের চাষিদের। তাঁরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার আমের ভালো ফলন পাবেন।
উপজেলার একাধিক আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি গাছে এখন মুকুলের সমারোহ। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী কীটনাশক স্প্রে করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। এতে পোকা যেমন দূর হবে, তেমনি গাছে দেখা দেবে স্বাস্থ্যকর মুকুল। ফলনও ভালো আসবে। বাগান ছাড়াও বসত বাড়ি, রাস্তার পাশের গাছগুলোতেও হলুদ আর সবুজ মিলিয়ে কেবলই মুকুল। মুকুলে মুকুলে ছেয়ে আছে গাছের প্রতিটি ডালপালা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলায় প্রায় ১২৪ হেক্টর জমিতে আম চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। উপজেলা বারি-৪, আম রুপালি, ফজলি, ল্যাংড়া, হিমসাগর, গোপাল ভোগসহ বিভিন্ন প্রজাতির আম চাষ করা হয়। গত বছর ১ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়েছিল। এবার লক্ষ্যমাত্রা ২ হাজার ১০০ মেট্রিক টন।
উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের আমচাষি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ৩ বিঘা জমিতে আম চাষ করছি। গাছে প্রচুর মুকুল ধরেছে। বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন পাব।’
যদুবয়রা ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামের আছির উদ্দিন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে আছে। ঘন কুয়াশার কবলে না পড়লে ভালো ফলন পাওয়া যাবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীস কুমার দাস বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূল ও ভালো ফলন পাওয়ায় আম চাষে আগ্রহ বেড়েছে। এ বছর আমের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২৪ হেক্টর জমি। আশা করছি, এবারও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে। কৃষক এখন পরিচর্যার কাজ করছেন। কৃষি অফিসের সব সুযোগ-সুবিধা কৃষকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। আশা করছি, এ বছরও আমের ভালো ফলন পাবেন কৃষক।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাতাসে এখন ম-ম গন্ধ। যেদিকে দৃষ্টি যায় গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে মুকুল। বাগানের সারি সারি আমগাছে মুকুলের গন্ধ পাল্টে দিয়েছে উপজেলার চিত্র। আর আমগাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটছে এ অঞ্চলের চাষিদের। তাঁরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার আমের ভালো ফলন পাবেন।
উপজেলার একাধিক আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি গাছে এখন মুকুলের সমারোহ। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী কীটনাশক স্প্রে করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। এতে পোকা যেমন দূর হবে, তেমনি গাছে দেখা দেবে স্বাস্থ্যকর মুকুল। ফলনও ভালো আসবে। বাগান ছাড়াও বসত বাড়ি, রাস্তার পাশের গাছগুলোতেও হলুদ আর সবুজ মিলিয়ে কেবলই মুকুল। মুকুলে মুকুলে ছেয়ে আছে গাছের প্রতিটি ডালপালা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলায় প্রায় ১২৪ হেক্টর জমিতে আম চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। উপজেলা বারি-৪, আম রুপালি, ফজলি, ল্যাংড়া, হিমসাগর, গোপাল ভোগসহ বিভিন্ন প্রজাতির আম চাষ করা হয়। গত বছর ১ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়েছিল। এবার লক্ষ্যমাত্রা ২ হাজার ১০০ মেট্রিক টন।
উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের আমচাষি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ৩ বিঘা জমিতে আম চাষ করছি। গাছে প্রচুর মুকুল ধরেছে। বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন পাব।’
যদুবয়রা ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামের আছির উদ্দিন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে আছে। ঘন কুয়াশার কবলে না পড়লে ভালো ফলন পাওয়া যাবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীস কুমার দাস বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূল ও ভালো ফলন পাওয়ায় আম চাষে আগ্রহ বেড়েছে। এ বছর আমের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২৪ হেক্টর জমি। আশা করছি, এবারও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে। কৃষক এখন পরিচর্যার কাজ করছেন। কৃষি অফিসের সব সুযোগ-সুবিধা কৃষকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। আশা করছি, এ বছরও আমের ভালো ফলন পাবেন কৃষক।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪