তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
দেশের সব জেলা শহর ও বিভাগীয় শহরে দৃষ্টিনন্দন পার্ক করা হচ্ছে। সরকারের এই প্রকল্পের নাম ‘সারা দেশে ১০০ পার্ক নির্মাণ’। এসব পার্কে থাকবে জলাধার, ব্যায়ামের সুবিধা, শিশু কর্নার, ইকোপার্ক, শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য আলাদা জোন। ৮০টি পার্কের জন্য মাঠপর্যায় থেকে ৭২৭ দশমিক ২০ একর জমির প্রস্তাব এসেছে।
সূত্র বলেছে, পার্কের ল্যান্ডস্কেপ নকশা তৈরি শুরু করেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান স্থাপত্য অধিদপ্তর। প্রাথমিকভাবে নমুনা হিসেবে ময়মনসিংহ, জামালপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার পার্কের পৃথক তিনটি নকশা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এগুলো অনুমোদন করলে সারা দেশে পার্কের নকশার কাজ শুরু হবে। সম্প্রতি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (প্রকল্প সার্কেল-১) মো. খালেদ হোসাইন গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশে ১০০ পার্ক নির্মাণ’ নামে একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। মাঠপর্যায় থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী পার্ক স্থাপনের জন্য প্রস্তাবিত বেশির ভাগ জমিই গণপূর্ত অধিদপ্তরের। কিছু খাসজমিও আছে। এমন ৩০টি স্থানের ডিজিটাল সার্ভে সম্পন্ন করে স্থাপত্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
পূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পরিকল্পিত সবুজায়নের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য সারা দেশে পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ৮০টি স্থানের প্রস্তাব পাওয়া গেছে। এসব স্থানে মোট জমির পরিমাণ ৭২৭ দশমিক ২০ একর। পার্কের সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য কী কী থাকবে, তা নির্ধারণ করা হয়েছে। এলাকাভিত্তিক চাহিদাও নিরূপণ করা হয়েছে। সব পার্ক একই রকম হবে না। জমির পরিমাণ ও শ্রেণির ওপর ভিত্তি করে একেকটি পার্ক একেক রকম হবে। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন আবাসন প্রকল্প এবং অর্থনৈতিক অঞ্চলের পাশে উন্মুক্ত স্থান পার্ক নির্মাণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে।
ওই সভায় উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা জানান, সভায় কেউ কেউ সারা দেশে একসঙ্গে কাজ না করে জোনভিত্তিক প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়নের কথাও বলেন। যেখানে নিচু জমি আছে, তা মাটি ভরাট না করে পার্কের ল্যান্ডস্কেপ নকশা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার এবং পাহাড়ি এলাকায় পাহাড় সংরক্ষণের জন্য নকশা প্রস্তুতকারীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেখানে বড় আয়তনের জমি আছে, সেখানে রিসোর্ট বা পিকনিক স্পট করে অব্যবহৃত জমির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার কথাও সভায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের মোট ভূখণ্ড ও বনভূমির অনুপাতের ভারসাম্য রক্ষার বিষয়টিও গুরুত্ব পাচ্ছে এই পরিকল্পনায়।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, পার্কের জন্য কমপক্ষে এক একর জায়গাকে আদর্শ বিবেচনা করা হয়েছে। পরিবেশ সংরক্ষণ নীতিমালা যথাযথ প্রতিপালন করে বনভূমির পরিমাণ বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পর্যটন, জলাধারসহ অন্যান্য বৈশিষ্ট্য পার্ক নির্মাণে গুরুত্ব পাবে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামীম আখতার বলেন, অধিদপ্তরের যেসব জমিতে অন্য প্রকল্প নেওয়া হয়নি, সেসব জমি পার্কের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা হবে। জমির দখল, সম্ভাব্য ভূমি উন্নয়ন, স্থানীয় প্রভাবশালীদের প্রভাব–সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই কাজ করা হবে।
দেশের সব জেলা শহর ও বিভাগীয় শহরে দৃষ্টিনন্দন পার্ক করা হচ্ছে। সরকারের এই প্রকল্পের নাম ‘সারা দেশে ১০০ পার্ক নির্মাণ’। এসব পার্কে থাকবে জলাধার, ব্যায়ামের সুবিধা, শিশু কর্নার, ইকোপার্ক, শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য আলাদা জোন। ৮০টি পার্কের জন্য মাঠপর্যায় থেকে ৭২৭ দশমিক ২০ একর জমির প্রস্তাব এসেছে।
সূত্র বলেছে, পার্কের ল্যান্ডস্কেপ নকশা তৈরি শুরু করেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান স্থাপত্য অধিদপ্তর। প্রাথমিকভাবে নমুনা হিসেবে ময়মনসিংহ, জামালপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার পার্কের পৃথক তিনটি নকশা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এগুলো অনুমোদন করলে সারা দেশে পার্কের নকশার কাজ শুরু হবে। সম্প্রতি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (প্রকল্প সার্কেল-১) মো. খালেদ হোসাইন গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশে ১০০ পার্ক নির্মাণ’ নামে একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। মাঠপর্যায় থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী পার্ক স্থাপনের জন্য প্রস্তাবিত বেশির ভাগ জমিই গণপূর্ত অধিদপ্তরের। কিছু খাসজমিও আছে। এমন ৩০টি স্থানের ডিজিটাল সার্ভে সম্পন্ন করে স্থাপত্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
পূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পরিকল্পিত সবুজায়নের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য সারা দেশে পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ৮০টি স্থানের প্রস্তাব পাওয়া গেছে। এসব স্থানে মোট জমির পরিমাণ ৭২৭ দশমিক ২০ একর। পার্কের সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য কী কী থাকবে, তা নির্ধারণ করা হয়েছে। এলাকাভিত্তিক চাহিদাও নিরূপণ করা হয়েছে। সব পার্ক একই রকম হবে না। জমির পরিমাণ ও শ্রেণির ওপর ভিত্তি করে একেকটি পার্ক একেক রকম হবে। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন আবাসন প্রকল্প এবং অর্থনৈতিক অঞ্চলের পাশে উন্মুক্ত স্থান পার্ক নির্মাণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে।
ওই সভায় উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা জানান, সভায় কেউ কেউ সারা দেশে একসঙ্গে কাজ না করে জোনভিত্তিক প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়নের কথাও বলেন। যেখানে নিচু জমি আছে, তা মাটি ভরাট না করে পার্কের ল্যান্ডস্কেপ নকশা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার এবং পাহাড়ি এলাকায় পাহাড় সংরক্ষণের জন্য নকশা প্রস্তুতকারীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেখানে বড় আয়তনের জমি আছে, সেখানে রিসোর্ট বা পিকনিক স্পট করে অব্যবহৃত জমির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার কথাও সভায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের মোট ভূখণ্ড ও বনভূমির অনুপাতের ভারসাম্য রক্ষার বিষয়টিও গুরুত্ব পাচ্ছে এই পরিকল্পনায়।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, পার্কের জন্য কমপক্ষে এক একর জায়গাকে আদর্শ বিবেচনা করা হয়েছে। পরিবেশ সংরক্ষণ নীতিমালা যথাযথ প্রতিপালন করে বনভূমির পরিমাণ বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পর্যটন, জলাধারসহ অন্যান্য বৈশিষ্ট্য পার্ক নির্মাণে গুরুত্ব পাবে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামীম আখতার বলেন, অধিদপ্তরের যেসব জমিতে অন্য প্রকল্প নেওয়া হয়নি, সেসব জমি পার্কের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা হবে। জমির দখল, সম্ভাব্য ভূমি উন্নয়ন, স্থানীয় প্রভাবশালীদের প্রভাব–সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই কাজ করা হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৭ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫