পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
আবহাওয়ার অনুকূল থাকায় পাটকেলঘাটায় উঁচু জমিতে আমন চাষে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক। অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে কৃষক পাট কেটে ধান চাষ করেছেন। এ বছর চাষ করা হয়েছে ব্রি-৭৫ জাতের ধান।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৮ হাজার ৭শ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ভারী বর্ষণে নিচু এলাকার জমির ধান ডুবে গেলেও উঁচু জমিতে ধানের ফলন বেল ভালো হবে বলে ধারণা করছে কৃষক।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় সব কৃষকই পাট কেটে জমিতে ধান রোপণ করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার পাটকেলঘাটার জুজখোলা গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান, আসাদুল গাজি জানায়, গত বছর ভালো ফলন হওয়ায় এ বছর তিনি ব্রি-৭৫ ও ব্রি ধান-৪৯ রোপণ করছেন। তিনি জানান, নিজের সামান্য জমি থাকলেও অন্যের জমিতে বর্গা চাষ করেন তিনি।
কৃষক শফিদুল ইসলাম জানান আমাদের এলাকা জমি গুলো নিচু একটু বৃষ্টি হলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় সহজে পানি নামতে পারে না তাই আমরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে বিআর-১০ ও ৫২ এই ধান গুলো চাষ করি। তা ছাড়া পাটকাটা উঁচু জমিতে ব্রি-২৮ ৩৩,৭৫ জাতের চাষ করি। বিঘা প্রতি উৎপাদন খরচ হবে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। সেচ না লাগায় খরচ একটু কম।
আমতলাডঙ্গা গ্রামের কৃষক শহিদুল গাজী বলেন, এক বিঘা জমির রোপণের জন্য চাষ দিতে হচ্ছে ২ থেকে ৩টি করে। এ জন্য বিঘা প্রতি এবার সবকিছু মিলে উৎপাদন খরচ হতে পারে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা।
স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কল্যাণ পাল জানান, আমরা কৃষকদের সুষম মাত্রা সার ব্যবহার, জৈব ও অজৈব, গুটি ইউরিয়া সার প্রয়োগ, পার্সিং আলোক ফাঁদ স্থাপনের মাধ্যমে ক্ষতিকর পোকা-মাকড় উপস্থিতি নির্ণয় বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছি।
তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম জানান, এ বছরে আবহাওয়া রোপণ আমনের জন্য বেশ উপযোগী। বৃষ্টির কারণে নিচু এলাকায় কৃষকের আমনের ক্ষতি হলেও উঁচু জমিতে ধানের ফলন বেশ ভালো হবে।
আবহাওয়ার অনুকূল থাকায় পাটকেলঘাটায় উঁচু জমিতে আমন চাষে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক। অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে কৃষক পাট কেটে ধান চাষ করেছেন। এ বছর চাষ করা হয়েছে ব্রি-৭৫ জাতের ধান।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৮ হাজার ৭শ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ভারী বর্ষণে নিচু এলাকার জমির ধান ডুবে গেলেও উঁচু জমিতে ধানের ফলন বেল ভালো হবে বলে ধারণা করছে কৃষক।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় সব কৃষকই পাট কেটে জমিতে ধান রোপণ করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার পাটকেলঘাটার জুজখোলা গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান, আসাদুল গাজি জানায়, গত বছর ভালো ফলন হওয়ায় এ বছর তিনি ব্রি-৭৫ ও ব্রি ধান-৪৯ রোপণ করছেন। তিনি জানান, নিজের সামান্য জমি থাকলেও অন্যের জমিতে বর্গা চাষ করেন তিনি।
কৃষক শফিদুল ইসলাম জানান আমাদের এলাকা জমি গুলো নিচু একটু বৃষ্টি হলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় সহজে পানি নামতে পারে না তাই আমরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে বিআর-১০ ও ৫২ এই ধান গুলো চাষ করি। তা ছাড়া পাটকাটা উঁচু জমিতে ব্রি-২৮ ৩৩,৭৫ জাতের চাষ করি। বিঘা প্রতি উৎপাদন খরচ হবে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। সেচ না লাগায় খরচ একটু কম।
আমতলাডঙ্গা গ্রামের কৃষক শহিদুল গাজী বলেন, এক বিঘা জমির রোপণের জন্য চাষ দিতে হচ্ছে ২ থেকে ৩টি করে। এ জন্য বিঘা প্রতি এবার সবকিছু মিলে উৎপাদন খরচ হতে পারে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা।
স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কল্যাণ পাল জানান, আমরা কৃষকদের সুষম মাত্রা সার ব্যবহার, জৈব ও অজৈব, গুটি ইউরিয়া সার প্রয়োগ, পার্সিং আলোক ফাঁদ স্থাপনের মাধ্যমে ক্ষতিকর পোকা-মাকড় উপস্থিতি নির্ণয় বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছি।
তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম জানান, এ বছরে আবহাওয়া রোপণ আমনের জন্য বেশ উপযোগী। বৃষ্টির কারণে নিচু এলাকায় কৃষকের আমনের ক্ষতি হলেও উঁচু জমিতে ধানের ফলন বেশ ভালো হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪