বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
বোরো ধান কাটা শেষ না হতেই নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার কৃষকেরা আউশ ধান চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা আউশ ধান চাষে আগ্রহী হয়েছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এ বছর উপজেলায় আউশ ধানের আবাদ হচ্ছে ৩৮ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬২ মেট্রিক টন। কৃষকদের দাবি গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি জমিতে আউশ ধানের চাষ হচ্ছে। আউশ ধান চাষের উপযুক্ত সময় বৈশাখ মাস থেকে শুরু করে ভাদ্র মাসের মাঝামাঝি সময়। ৫ মাসের আয়ুস্কালে কৃষকেরা ধানের ফলন পেয়ে থাকেন। বর্তমানে বারহাট্টা উপজেলায় আউশ ধান চাষ ও চারার পরিচর্চায় ব্যস্ত কৃষকেরা।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বারহাট্টা সদর ইউনিয়ন, আসমা ইউনিয়ন, সিংধা ইউনিয়ন, সাহতা ইউনিয়ন ও বাউসি ইউনিয়নের কৃষকেরা আউশ ধান আবাদে ব্যস্ত। তাঁরা জমি প্রস্তুতকরণ ও বীজ রোপণে তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্যয় করেছেন।
উপজেলার বীর পাগলী গ্রামের কৃষক এরশাদুর রহমান বলেন, ‘১০ থেকে ১২ দিন আগে থেকে আউশ ধান বুনা শুরু করেছেন তিনি।’ সাহতা ইউনিয়নের কৃষক জলিল মিয়া, সুবাস চন্দ্র ও শাহীন মৃধা বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই প্রায় চার কাঠা করে জমিতে আউশ ধানের চারা রোপণ শেষ করেছি। বাকি জমি প্রস্তুত শেষ হয়েছে। দ্রুত রোপন শুরু করব।’
বাউসি ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘৫ একর জমিতে আউশ ধানের চারা রোপণ করেছি। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে আউশ ধান চাষ করতে সার ও বীজ পেয়েছি। আশা করি লাভবান হব।’
বারহাট্টা উপজেলা কৃষি অফিসার রাকিবুল হাসান করিম বলেন, ‘৩৮ হেক্টর জমিতে আউশ ধান চাষ হচ্ছে এই মৌসুমে। আশা করি আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, ‘কৃষকদের আউশ ধান চাষে উৎসাহ দিতে ২০০ জন কৃষককে সার ও বীজ দেওয়া হয়েছে। কৃষকেরা লাভবান হলে সামনের মৌসুমে আউশ ধানের চাষ আরও বাড়তে পারে বলেও জানান এই কৃষি কর্মকর্তা।’
বোরো ধান কাটা শেষ না হতেই নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার কৃষকেরা আউশ ধান চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা আউশ ধান চাষে আগ্রহী হয়েছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এ বছর উপজেলায় আউশ ধানের আবাদ হচ্ছে ৩৮ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬২ মেট্রিক টন। কৃষকদের দাবি গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি জমিতে আউশ ধানের চাষ হচ্ছে। আউশ ধান চাষের উপযুক্ত সময় বৈশাখ মাস থেকে শুরু করে ভাদ্র মাসের মাঝামাঝি সময়। ৫ মাসের আয়ুস্কালে কৃষকেরা ধানের ফলন পেয়ে থাকেন। বর্তমানে বারহাট্টা উপজেলায় আউশ ধান চাষ ও চারার পরিচর্চায় ব্যস্ত কৃষকেরা।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বারহাট্টা সদর ইউনিয়ন, আসমা ইউনিয়ন, সিংধা ইউনিয়ন, সাহতা ইউনিয়ন ও বাউসি ইউনিয়নের কৃষকেরা আউশ ধান আবাদে ব্যস্ত। তাঁরা জমি প্রস্তুতকরণ ও বীজ রোপণে তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্যয় করেছেন।
উপজেলার বীর পাগলী গ্রামের কৃষক এরশাদুর রহমান বলেন, ‘১০ থেকে ১২ দিন আগে থেকে আউশ ধান বুনা শুরু করেছেন তিনি।’ সাহতা ইউনিয়নের কৃষক জলিল মিয়া, সুবাস চন্দ্র ও শাহীন মৃধা বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই প্রায় চার কাঠা করে জমিতে আউশ ধানের চারা রোপণ শেষ করেছি। বাকি জমি প্রস্তুত শেষ হয়েছে। দ্রুত রোপন শুরু করব।’
বাউসি ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘৫ একর জমিতে আউশ ধানের চারা রোপণ করেছি। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে আউশ ধান চাষ করতে সার ও বীজ পেয়েছি। আশা করি লাভবান হব।’
বারহাট্টা উপজেলা কৃষি অফিসার রাকিবুল হাসান করিম বলেন, ‘৩৮ হেক্টর জমিতে আউশ ধান চাষ হচ্ছে এই মৌসুমে। আশা করি আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, ‘কৃষকদের আউশ ধান চাষে উৎসাহ দিতে ২০০ জন কৃষককে সার ও বীজ দেওয়া হয়েছে। কৃষকেরা লাভবান হলে সামনের মৌসুমে আউশ ধানের চাষ আরও বাড়তে পারে বলেও জানান এই কৃষি কর্মকর্তা।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪