চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
দেশের পাখির সবচেয়ে বড় অভয়ারণ্য বলা হয় হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানকে। অন্তত দুই শতাধিক প্রজাতির পাখির এই আশ্রয়কেন্দ্রে তাই সব সময়ই দেখা যায় আলোকচিত্রীদের ভিড়, বিশেষ করে পাখিপ্রেমী যাঁরা। এমনই এক পাখিপ্রেমী আলোকচিত্রীর ক্যামেরায় এবার ধরা পড়েছে নামের মতোই সুন্দর, দুর্লভ এক পাখি।
বসন্তের সুন্দর কিছু মুহূর্ত ধারণ আর নতুন কোনো পাখির সন্ধানের প্রত্যাশায় কয়েক দিন ধরেই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে আসতে শুরু করেছেন পেশাদার আলোকচিত্রীরা। তবে এবার অন্য সবাইকে তাক লাগিয়েছেন মো. তামজিদ আলম নামে এক আলোকচিত্রী। তিনি এমন এক পাখির অনিন্দ্যসুন্দর দৃশ্য ধারণ করেছেন, যা আর কেউ পারেননি। পাখিটির নাম ‘ধূসর ডানা কালো দামা’।
জানতে চাইলে তামজিদ আলম বলেন, ‘সাতছড়ি টাওয়ার থেকে আমরা অনেকেই পাখির ছবি তুলতে যাই। সৌভাগ্যবশত আমার ক্যামেরায় ধূসর ডানা কালো দামা পাখিটি ধরা পড়ে। এটি সারা দেশেই দুর্লভ। আমার আগে কেউ এ ধরনের পরিষ্কার শট নিতে পারেননি।’
পাখিটির বিষয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রধান সুভাস দেব জানান, ধূসর ডানা কালো দামা পাখিটির ইংরেজি নাম ‘গ্রে-উইংড ব্ল্যাকবার্ড’। শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বেই এই পাখি দুর্লভ।
সুভাস দেব আরও জানান, পাখিটির দৈর্ঘ্য ২৯ সেন্টিমিটার এবং ওজন ৮৫ থেকে ১০৫ গ্রাম হয়। সাধারণত পাহাড়ি এলাকায় এই পাখি পাওয়া যায়। এর মাথায়, ঘাড়ে, পিঠে এবং নিচের অংশে কালো দাগ থাকে। নিচের অংশগুলো ধূসর কালো। ডানায় সাদা টিপস আছে। লেজ কালো। হিমালয়ের ১৮০০ থেকে ২৭০০ মিটারের মধ্যে এই পাখি বংশবৃদ্ধি করে।
শীতকালে শুকনো ঝোপঝাড়, জঙ্গল এবং গ্রামের আশপাশে থাকে। কালো দামার প্রধান খাবার পোকামাকড় ও লার্ভা।
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে প্রতি বছরই দুর্লভ পাখির দেখা মিলছে। তবে পাখির আবাস নিরাপদ করতে পারলে এখানে আরও বেশি পাখি পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
দেশের পাখির সবচেয়ে বড় অভয়ারণ্য বলা হয় হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানকে। অন্তত দুই শতাধিক প্রজাতির পাখির এই আশ্রয়কেন্দ্রে তাই সব সময়ই দেখা যায় আলোকচিত্রীদের ভিড়, বিশেষ করে পাখিপ্রেমী যাঁরা। এমনই এক পাখিপ্রেমী আলোকচিত্রীর ক্যামেরায় এবার ধরা পড়েছে নামের মতোই সুন্দর, দুর্লভ এক পাখি।
বসন্তের সুন্দর কিছু মুহূর্ত ধারণ আর নতুন কোনো পাখির সন্ধানের প্রত্যাশায় কয়েক দিন ধরেই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে আসতে শুরু করেছেন পেশাদার আলোকচিত্রীরা। তবে এবার অন্য সবাইকে তাক লাগিয়েছেন মো. তামজিদ আলম নামে এক আলোকচিত্রী। তিনি এমন এক পাখির অনিন্দ্যসুন্দর দৃশ্য ধারণ করেছেন, যা আর কেউ পারেননি। পাখিটির নাম ‘ধূসর ডানা কালো দামা’।
জানতে চাইলে তামজিদ আলম বলেন, ‘সাতছড়ি টাওয়ার থেকে আমরা অনেকেই পাখির ছবি তুলতে যাই। সৌভাগ্যবশত আমার ক্যামেরায় ধূসর ডানা কালো দামা পাখিটি ধরা পড়ে। এটি সারা দেশেই দুর্লভ। আমার আগে কেউ এ ধরনের পরিষ্কার শট নিতে পারেননি।’
পাখিটির বিষয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রধান সুভাস দেব জানান, ধূসর ডানা কালো দামা পাখিটির ইংরেজি নাম ‘গ্রে-উইংড ব্ল্যাকবার্ড’। শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বেই এই পাখি দুর্লভ।
সুভাস দেব আরও জানান, পাখিটির দৈর্ঘ্য ২৯ সেন্টিমিটার এবং ওজন ৮৫ থেকে ১০৫ গ্রাম হয়। সাধারণত পাহাড়ি এলাকায় এই পাখি পাওয়া যায়। এর মাথায়, ঘাড়ে, পিঠে এবং নিচের অংশে কালো দাগ থাকে। নিচের অংশগুলো ধূসর কালো। ডানায় সাদা টিপস আছে। লেজ কালো। হিমালয়ের ১৮০০ থেকে ২৭০০ মিটারের মধ্যে এই পাখি বংশবৃদ্ধি করে।
শীতকালে শুকনো ঝোপঝাড়, জঙ্গল এবং গ্রামের আশপাশে থাকে। কালো দামার প্রধান খাবার পোকামাকড় ও লার্ভা।
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে প্রতি বছরই দুর্লভ পাখির দেখা মিলছে। তবে পাখির আবাস নিরাপদ করতে পারলে এখানে আরও বেশি পাখি পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪