শৈহ্লাচিং মারমা, রুমা (বান্দরবান)
পাড়া প্রতিষ্ঠার ৪২ বছর পর বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে যাচ্ছেন বান্দরবানের রুমা সদর ইউনিয়নের মুনলাইপাড়ার বাসিন্দারা। এখন পাড়ার প্রাঙ্গণে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়কমন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিংকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি চলছে। আজ শুক্রবার মন্ত্রী মুলাইপাড়া বিদ্যুতের লাইনটি উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের আওতায় ওই লাইনে সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে পাড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ পেয়ে খুশি পাড়াবাসী।
গত বুধবার বিকেলে মুনলাইপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, পাড়ার মাঝ দিয়ে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার চলে গেছে বগা লেক রাস্তায়। লাইনটি থানাপাড়া থেকে চুংচয় রেস্টুরেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত।
পাড়ার প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রেমাক্রী-প্রাংসা ইউপি চেয়ারম্যান রিয়ালদৌ বম (৭১) বলেন, মুনলাইপাড়াটি ১৯৮০ সালের দিকে পাঁচটি পরিবার নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে এতে ৬৫টি পরিবারের লোকজন বসবাস করছেন। রুমা সদর থেকে দূরত্ব মাত্র পাঁচ কিলোমিটার হলেও এত দিন পাড়াটি বিদ্যুতের আওতায় ছিল না।
রিয়ালদৌ বম বলেন, ১০-১২ বছর আগে সবার কাছ থেকে টাকা তুলে পাড়ায় বিদ্যুৎ আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় পাড়ার কার্বারিসহ দুজন দালালের খপ্পরে পড়ে ২০ হাজার টাকা খোয়া যায়। তারপর বেশ কয়েক বছর কোথাও যোগাযোগ করা হয়নি। তবে বিদ্যুতের প্রয়োজন বাড়তেই থাকে। এবার বিদ্যুতের লাইন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। তাই এটি পাড়াবাসীর জন্য বিরাট সুসংবাদ।
পাড়ার প্রবীণ নারী রুয়াতজিং বম (৬২) ও থোয়াইলিয়ান বম (৬৬) ১৯৮০ সালে পাড়া প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে মুনলাইপাড়ায় আছেন। তাঁরা বলেন, ৪২ বছর পরে হলেও বিদ্যুৎ সংযোগ হচ্ছে, এই খুশি বলে বোঝানো যাবে না।
লমজুয়াল বম (৩৫) বলেন, বাসায় বিদ্যুতের মিটারের জন্য ইতিমধ্যে টাকা জমা দিয়েছেন। বাসায় সোলার প্যানেল থাকলেও সীমিত আকারে ব্যবহার করতে পারেন। তবে বিদ্যুৎ সংযোগ পেলে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনেক কাজ করা যাবে।
মুনলাইপাড়া পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবেন বম বলেন, ‘পাড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগের পর কোনো পরিবার যাতে অবৈধভাবে সংযোগ না নেয়, এ বিষয়ে বাসিন্দাদের মধ্যে কথা হয়েছে। শুরুতে এক সঙ্গে পাড়ার ৬৫ পরিবারের জন্য মিটার কেনা সম্ভব হবে না, তবে অননুমোদিত সংযোগ না নিয়ে বাড়ির পাশের বা নিকটতম আত্মীয়ের সঙ্গে যৌথভাবে সংযোগ নেওয়া যায় কি না, বিষয়টি ভাবার জন্য সবাইকে বলা হয়েছে।’
পাড়া প্রতিষ্ঠার ৪২ বছর পর বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে যাচ্ছেন বান্দরবানের রুমা সদর ইউনিয়নের মুনলাইপাড়ার বাসিন্দারা। এখন পাড়ার প্রাঙ্গণে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়কমন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিংকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি চলছে। আজ শুক্রবার মন্ত্রী মুলাইপাড়া বিদ্যুতের লাইনটি উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের আওতায় ওই লাইনে সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে পাড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ পেয়ে খুশি পাড়াবাসী।
গত বুধবার বিকেলে মুনলাইপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, পাড়ার মাঝ দিয়ে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার চলে গেছে বগা লেক রাস্তায়। লাইনটি থানাপাড়া থেকে চুংচয় রেস্টুরেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত।
পাড়ার প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রেমাক্রী-প্রাংসা ইউপি চেয়ারম্যান রিয়ালদৌ বম (৭১) বলেন, মুনলাইপাড়াটি ১৯৮০ সালের দিকে পাঁচটি পরিবার নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে এতে ৬৫টি পরিবারের লোকজন বসবাস করছেন। রুমা সদর থেকে দূরত্ব মাত্র পাঁচ কিলোমিটার হলেও এত দিন পাড়াটি বিদ্যুতের আওতায় ছিল না।
রিয়ালদৌ বম বলেন, ১০-১২ বছর আগে সবার কাছ থেকে টাকা তুলে পাড়ায় বিদ্যুৎ আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় পাড়ার কার্বারিসহ দুজন দালালের খপ্পরে পড়ে ২০ হাজার টাকা খোয়া যায়। তারপর বেশ কয়েক বছর কোথাও যোগাযোগ করা হয়নি। তবে বিদ্যুতের প্রয়োজন বাড়তেই থাকে। এবার বিদ্যুতের লাইন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। তাই এটি পাড়াবাসীর জন্য বিরাট সুসংবাদ।
পাড়ার প্রবীণ নারী রুয়াতজিং বম (৬২) ও থোয়াইলিয়ান বম (৬৬) ১৯৮০ সালে পাড়া প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে মুনলাইপাড়ায় আছেন। তাঁরা বলেন, ৪২ বছর পরে হলেও বিদ্যুৎ সংযোগ হচ্ছে, এই খুশি বলে বোঝানো যাবে না।
লমজুয়াল বম (৩৫) বলেন, বাসায় বিদ্যুতের মিটারের জন্য ইতিমধ্যে টাকা জমা দিয়েছেন। বাসায় সোলার প্যানেল থাকলেও সীমিত আকারে ব্যবহার করতে পারেন। তবে বিদ্যুৎ সংযোগ পেলে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনেক কাজ করা যাবে।
মুনলাইপাড়া পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবেন বম বলেন, ‘পাড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগের পর কোনো পরিবার যাতে অবৈধভাবে সংযোগ না নেয়, এ বিষয়ে বাসিন্দাদের মধ্যে কথা হয়েছে। শুরুতে এক সঙ্গে পাড়ার ৬৫ পরিবারের জন্য মিটার কেনা সম্ভব হবে না, তবে অননুমোদিত সংযোগ না নিয়ে বাড়ির পাশের বা নিকটতম আত্মীয়ের সঙ্গে যৌথভাবে সংযোগ নেওয়া যায় কি না, বিষয়টি ভাবার জন্য সবাইকে বলা হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪