মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
কলা চাষ করে সফল হয়েছেন জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার শাহিনুর রহমান। ১৫ বছর ধরে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ৬৬ শতক জমিতে কলা চাষ করছেন তিনি। কলা চাষে শাহিনুরের সফলতা দেখে উপজেলার দুরমুঠ, শ্যামপুর ও কুলিয়া ইউনিয়নে অনেকেই এখন কলা চাষ করছেন। অন্য যেকোনো ফসলের চেয়ে কলা চাষে দ্রুত লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় উপজেলায় কলা চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৩০ হেক্টর জমিতে কলা চাষ হয়েছে। এর মধ্যে কুলিয়া, দুরমুঠ ও শ্যামপুর ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়।
সরেজমিনে শ্যামপুর ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, বিস্তৃত জমিতে কলার বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত মালিক-শ্রমিকেরা। অনেকে আবার বাগান থেকে কলা কেটে বিক্রির জন্য বাছাই করছেন। ব্রহ্মপুত্রের তীর ও পতিত জমিতে করা হয়েছে অসংখ্য কলার বাগান।
কলাচাষি মো. শাহিনুর বলেন, ‘১৫ বছর আগে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ৬৬ শতক জমিতে কলার বাগান করেছিলাম। কলা চাষের কয়েক বছরের মধ্যেই সফলতা পেয়েছি। কলা চাষে আমার ভাগ্য অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, কলা চাষে তেমন খরচ হয় না, লাভও বেশি অন্য ফসলের তুলনায়। এক বিঘা জমিতে ৪০০ থেকে ৫০০টি চারা গাছ লাগানো যায়। এক বিঘা জমিতে বছরে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়। আর এক বিঘা জমি থেকে কলা বিক্রি করা যাবে কমপক্ষে দেড় লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রায় সারা বছর কলার চাহিদা থাকায় পাইকারেরা বাগানে এসে ট্রাকভর্তি কলা নিয়ে যান। এ অঞ্চলে বিষমুক্ত কলা উৎপাদনের কারণে ভোক্তাদের কাছে জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল বলেন, উপজেলায় কুলিয়া, দুরমুঠ ও শ্যামপুর ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় কলার। কৃষি বিভাগ সব সময় কলাচাষিদের সঠিক পরামর্শ দিয়ে থাকে। অল্প পরিশ্রম ও কম খরচে চাষ করা যায় বলে কলা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের।
কলা চাষ করে সফল হয়েছেন জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার শাহিনুর রহমান। ১৫ বছর ধরে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ৬৬ শতক জমিতে কলা চাষ করছেন তিনি। কলা চাষে শাহিনুরের সফলতা দেখে উপজেলার দুরমুঠ, শ্যামপুর ও কুলিয়া ইউনিয়নে অনেকেই এখন কলা চাষ করছেন। অন্য যেকোনো ফসলের চেয়ে কলা চাষে দ্রুত লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় উপজেলায় কলা চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৩০ হেক্টর জমিতে কলা চাষ হয়েছে। এর মধ্যে কুলিয়া, দুরমুঠ ও শ্যামপুর ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়।
সরেজমিনে শ্যামপুর ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, বিস্তৃত জমিতে কলার বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত মালিক-শ্রমিকেরা। অনেকে আবার বাগান থেকে কলা কেটে বিক্রির জন্য বাছাই করছেন। ব্রহ্মপুত্রের তীর ও পতিত জমিতে করা হয়েছে অসংখ্য কলার বাগান।
কলাচাষি মো. শাহিনুর বলেন, ‘১৫ বছর আগে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ৬৬ শতক জমিতে কলার বাগান করেছিলাম। কলা চাষের কয়েক বছরের মধ্যেই সফলতা পেয়েছি। কলা চাষে আমার ভাগ্য অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, কলা চাষে তেমন খরচ হয় না, লাভও বেশি অন্য ফসলের তুলনায়। এক বিঘা জমিতে ৪০০ থেকে ৫০০টি চারা গাছ লাগানো যায়। এক বিঘা জমিতে বছরে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়। আর এক বিঘা জমি থেকে কলা বিক্রি করা যাবে কমপক্ষে দেড় লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রায় সারা বছর কলার চাহিদা থাকায় পাইকারেরা বাগানে এসে ট্রাকভর্তি কলা নিয়ে যান। এ অঞ্চলে বিষমুক্ত কলা উৎপাদনের কারণে ভোক্তাদের কাছে জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল বলেন, উপজেলায় কুলিয়া, দুরমুঠ ও শ্যামপুর ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় কলার। কৃষি বিভাগ সব সময় কলাচাষিদের সঠিক পরামর্শ দিয়ে থাকে। অল্প পরিশ্রম ও কম খরচে চাষ করা যায় বলে কলা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪