মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া
কদমকে বর্ষার ফুল হিসেবেই আমরা চিনি। তবে চলতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসেই আগৈলঝাড়া উপজেলার বিভিন্ন সড়কের পাশে এখন কদমের হলুদে সেজেছে প্রকৃতি। বিভিন্ন স্থানে দেখা মিলছে কদম ফুলের।
উপজেলার আগৈলঝাড়া-পয়সারহাট সড়কের দুই পাশের কদম গ্রামগুলোতে সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে হলুদ কদম ফুল। অনেক শিক্ষার্থীকেই দেখা গেছে কদম ফুল হাতে নিয়ে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে।
কদম নামটি এসেছে সংস্কৃত নাম কদম্ব থেকে। প্রাচীন সাহিত্যের একটি বিশাল অংশজুড়ে রয়েছে কদম ফুলের আধিপত্য।
ফুলের বাহার যতই থাক, কদমের মূল্য তেমন নেই। দ্রুত বেড়ে উঠলেও এর কাঠ নরম। কদম গাছের কাঠ দিয়ে তৈরি হয় দেশলাই।
কদম ফুলের আদি নিবাস ভারতের উষ্ণ অঞ্চল, চীন ও মালয়ে। কদম গাছের পাতা লম্বা, উজ্জ্বল সবুজ ও চকচকে। বসন্তের শুরুতে গাছে নতুন পাতা গজায় এবং শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। কদম ফুল গোলাকার। পুরো ফুলটিকে একটি ফুল মনে হলেও এটি আসলে অসংখ্য ফুলের গুচ্ছ। এ ফুলের ভেতরে রয়েছে মাংসল পুষ্পাধার, যাতে হলুদ রঙের ফানেলের মতো পাপড়িগুলো আটকে থাকে। পাপড়ির মাথায় থাকে সাদা রঙের পরাগদন্ড। ফল বাদুড় ও কাঠবিড়ালির প্রিয় খাদ্য। ওরাই বীজ ছড়ায়।
উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজল দাশ গুপ্ত জানান, বাংলার হাজার ফুলের মধ্যে কদমের সৌন্দর্য অন্যতম। আপাতদৃষ্টিতে গোল আকৃতির যে একেকটি কদম ফুল দেখি সেটি আসলে অজস্র ফুলের সমারোহ। কদম মূলত বর্ষার ফুল হলেও ফোঁটা শুরু করে জ্যৈষ্ঠের শুরু থেকেই। তবে আষাঢ় মাসেই এ ফুলের সমারোহ বেশি হয়। কদমফুল ছাড়া বাংলাদেশে বর্ষাকাল যেন অসমাপ্ত।
স্থানীয় চিকিৎসক মলয় ঘটক বলেন, সাধারণ কদম ও কেলিকদম গাছের ছাল, কাণ্ড, ফল, ফুল ও ফুলের রেণু ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কালের বিবর্তনে হ্রাস পাচ্ছে কদম গাছের সংখ্যা। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও প্রকৃতির সৌন্দর্য রক্ষায় কদমগাছ রোপণ ও এর রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি।
কদমকে বর্ষার ফুল হিসেবেই আমরা চিনি। তবে চলতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসেই আগৈলঝাড়া উপজেলার বিভিন্ন সড়কের পাশে এখন কদমের হলুদে সেজেছে প্রকৃতি। বিভিন্ন স্থানে দেখা মিলছে কদম ফুলের।
উপজেলার আগৈলঝাড়া-পয়সারহাট সড়কের দুই পাশের কদম গ্রামগুলোতে সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে হলুদ কদম ফুল। অনেক শিক্ষার্থীকেই দেখা গেছে কদম ফুল হাতে নিয়ে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে।
কদম নামটি এসেছে সংস্কৃত নাম কদম্ব থেকে। প্রাচীন সাহিত্যের একটি বিশাল অংশজুড়ে রয়েছে কদম ফুলের আধিপত্য।
ফুলের বাহার যতই থাক, কদমের মূল্য তেমন নেই। দ্রুত বেড়ে উঠলেও এর কাঠ নরম। কদম গাছের কাঠ দিয়ে তৈরি হয় দেশলাই।
কদম ফুলের আদি নিবাস ভারতের উষ্ণ অঞ্চল, চীন ও মালয়ে। কদম গাছের পাতা লম্বা, উজ্জ্বল সবুজ ও চকচকে। বসন্তের শুরুতে গাছে নতুন পাতা গজায় এবং শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। কদম ফুল গোলাকার। পুরো ফুলটিকে একটি ফুল মনে হলেও এটি আসলে অসংখ্য ফুলের গুচ্ছ। এ ফুলের ভেতরে রয়েছে মাংসল পুষ্পাধার, যাতে হলুদ রঙের ফানেলের মতো পাপড়িগুলো আটকে থাকে। পাপড়ির মাথায় থাকে সাদা রঙের পরাগদন্ড। ফল বাদুড় ও কাঠবিড়ালির প্রিয় খাদ্য। ওরাই বীজ ছড়ায়।
উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজল দাশ গুপ্ত জানান, বাংলার হাজার ফুলের মধ্যে কদমের সৌন্দর্য অন্যতম। আপাতদৃষ্টিতে গোল আকৃতির যে একেকটি কদম ফুল দেখি সেটি আসলে অজস্র ফুলের সমারোহ। কদম মূলত বর্ষার ফুল হলেও ফোঁটা শুরু করে জ্যৈষ্ঠের শুরু থেকেই। তবে আষাঢ় মাসেই এ ফুলের সমারোহ বেশি হয়। কদমফুল ছাড়া বাংলাদেশে বর্ষাকাল যেন অসমাপ্ত।
স্থানীয় চিকিৎসক মলয় ঘটক বলেন, সাধারণ কদম ও কেলিকদম গাছের ছাল, কাণ্ড, ফল, ফুল ও ফুলের রেণু ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কালের বিবর্তনে হ্রাস পাচ্ছে কদম গাছের সংখ্যা। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও প্রকৃতির সৌন্দর্য রক্ষায় কদমগাছ রোপণ ও এর রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪