শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
প্রভাবশালী ব্যক্তির ইন্ধনেই বগুড়ার শেরপুরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর হামলা করা হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন ও খেতমজুর সমিতি শেরপুর উপজেলা শাখা। গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় স্থানীয় বাসস্ট্যান্ডে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর হামলার প্রতিবাদে তাঁরা মানববন্ধন কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে। সেখানে বক্তারা এ দাবি করেন।
খেতমজুর সমিতি শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নিমাই ঘোষ এতে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে বক্তব্য দেন সিপিবির বগুড়া জেলার সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ফরিদ, সিপিবির শেরপুর উপজেলার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হরিশংকর সাহা, কৃষক সমিতির বগুড়া জেলার সভাপতি সন্তোষ পাল, বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত মাহাত প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা সমাজের সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাঁদের নিজস্ব কোনো জায়গা-জমি নেই। সরকারি খাস জমির ওপর কোনো রকমে বসবাস করে। খাস জমিতে ভূমিহীনদের অধিকার থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের স্থায়ীভাবে ভূমি বরাদ্দ করা হয় না। এর ফলে অধিকাংশ সময়ই স্থানীয় প্রভাবশালীরা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের উচ্ছেদ করে ভূমি দখলের পাঁয়তারা করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৫ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীরা শেরপুরের মির্জাপুরের পুরাতন হাটখোলায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পল্লিতে হামলা চালিয়ে নারী-শিশুসহ ১৫ জনের অধিক নৃগোষ্ঠীকে আহত করেছেন। এখনো দুজন গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হলেও অভিযুক্তদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি দাবি করে বক্তারা বলেন, পুলিশের নির্লিপ্ততার কারণে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে বিচরণ করছে ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।
বক্তারা আরও বলেন, শেরপুরের মির্জাপুরের পুরোনো হাটখোলায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পল্লির ১.১৬ একর খাস জমি দখল করে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি চাতাল তৈরি করেছেন। এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হলেও কোনো প্রতিকার হয়নি। মূলত ওই প্রভাবশালী ব্যক্তির ইন্ধনেই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের ওপর হামলা করা হয়েছে বলে বক্তারা দাবি করেন। তাঁরা অবিলম্বে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। পাশাপাশি দখলকৃত খাসজমি উদ্ধার করে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের বরাদ্দ প্রদানের জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবি জানান।
মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে এক বিক্ষোভ মিছিল শহর প্রদক্ষিণ করে নেতারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর স্মারকলিপি দেন।
প্রভাবশালী ব্যক্তির ইন্ধনেই বগুড়ার শেরপুরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর হামলা করা হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন ও খেতমজুর সমিতি শেরপুর উপজেলা শাখা। গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় স্থানীয় বাসস্ট্যান্ডে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর হামলার প্রতিবাদে তাঁরা মানববন্ধন কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে। সেখানে বক্তারা এ দাবি করেন।
খেতমজুর সমিতি শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নিমাই ঘোষ এতে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে বক্তব্য দেন সিপিবির বগুড়া জেলার সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ফরিদ, সিপিবির শেরপুর উপজেলার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হরিশংকর সাহা, কৃষক সমিতির বগুড়া জেলার সভাপতি সন্তোষ পাল, বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত মাহাত প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা সমাজের সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাঁদের নিজস্ব কোনো জায়গা-জমি নেই। সরকারি খাস জমির ওপর কোনো রকমে বসবাস করে। খাস জমিতে ভূমিহীনদের অধিকার থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের স্থায়ীভাবে ভূমি বরাদ্দ করা হয় না। এর ফলে অধিকাংশ সময়ই স্থানীয় প্রভাবশালীরা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের উচ্ছেদ করে ভূমি দখলের পাঁয়তারা করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৫ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীরা শেরপুরের মির্জাপুরের পুরাতন হাটখোলায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পল্লিতে হামলা চালিয়ে নারী-শিশুসহ ১৫ জনের অধিক নৃগোষ্ঠীকে আহত করেছেন। এখনো দুজন গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হলেও অভিযুক্তদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি দাবি করে বক্তারা বলেন, পুলিশের নির্লিপ্ততার কারণে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে বিচরণ করছে ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।
বক্তারা আরও বলেন, শেরপুরের মির্জাপুরের পুরোনো হাটখোলায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পল্লির ১.১৬ একর খাস জমি দখল করে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি চাতাল তৈরি করেছেন। এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হলেও কোনো প্রতিকার হয়নি। মূলত ওই প্রভাবশালী ব্যক্তির ইন্ধনেই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের ওপর হামলা করা হয়েছে বলে বক্তারা দাবি করেন। তাঁরা অবিলম্বে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। পাশাপাশি দখলকৃত খাসজমি উদ্ধার করে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের বরাদ্দ প্রদানের জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবি জানান।
মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে এক বিক্ষোভ মিছিল শহর প্রদক্ষিণ করে নেতারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর স্মারকলিপি দেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪