খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
প্রথমবারের মতো দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় আধুনিক পদ্ধতিতে ট্রেতে ধানের চারা উৎপাদন শুরু হয়েছে। গত বুধবার উপজেলার পূর্ব গোবিন্দপুর এলাকায় অটোমেটিক রাইস সিটলিং প্লান্টারের চারা উৎপাদন উদ্বোধন করেন কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব রায়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার।
কৃষি অফিস সূত্র জানায়, কৃষি বিভাগের সহায়তায় চলতি মৌসুমে পূর্ব গোবিন্দপুর এলাকায় ৫০ একর জমিতে ব্রি-ধান ৮৯ জাতের চাষ করা হবে। এ কারণে মাঠে ২ হাজার ২০০ ট্রেতে বীজ বপন করা হয়েছে। এ বছর ট্রেতে বীজতলা, যন্ত্রের মাধ্যমে চারা রোপণ, কম্বাইন্ড হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা ও মাড়াই হবে। অর্থাৎ আধুনিক পদ্ধতিতেই কৃষিকাজ সম্পন্ন হবে। এ পদ্ধতিতে চাষিরা কম খরচে সহজে ধান ঘরে তুলতে পারবেন। আধুনিক পদ্ধতিতে এই প্রথমবার চারা তৈরির কাজ সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে কৃষি বিভাগ।
অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার আজকের পত্রিকাকে জানান, সনাতন পদ্ধতিতে ৩৫-৪০ দিনের চারা রোপণ করতে হয়। আর ট্রেতে পরিমাণমতো জৈব সার ব্যবহার করে বীজতলা তৈরির ২৫-৩০ দিন পর চারা মাদুরের মতো করে তোলা যায়। এরপর রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে মাঠে রোপণ করা হয়। এই পদ্ধতিতে দুজন শ্রমিক একটি রোপণ মেশিন দিয়ে দিনে প্রায় ১৫ বিঘা জমিতে ধানের চারা রোপণ করতে পারেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বাসুদেব রায় জানান, সহজে ফসল উৎপাদনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে এটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া এ কার্যক্রমে সহজে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষকদের অধিক ফলন কম খরচে ঘরে তোলা সম্ভব।
ট্রে পদ্ধতিতে চারা কুয়াশা বা শৈত্যপ্রবাহে নষ্ট হয় না, বরং তা সুস্থ ও সবল হয়। বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে যেভাবে ফসলি জমি কমতে শুরু করেছে, এ অবস্থায় ট্রে পদ্ধতি সময়োপযোগী। এই আধুনিক প্রযুক্তি প্রসারে ট্রেতে চারা উৎপাদনের ফলে ধানের উৎপাদন খরচ কম, শ্রমিকসংকট দূর এবং সময় সাশ্রয় হবে।
প্রথমবারের মতো দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় আধুনিক পদ্ধতিতে ট্রেতে ধানের চারা উৎপাদন শুরু হয়েছে। গত বুধবার উপজেলার পূর্ব গোবিন্দপুর এলাকায় অটোমেটিক রাইস সিটলিং প্লান্টারের চারা উৎপাদন উদ্বোধন করেন কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব রায়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার।
কৃষি অফিস সূত্র জানায়, কৃষি বিভাগের সহায়তায় চলতি মৌসুমে পূর্ব গোবিন্দপুর এলাকায় ৫০ একর জমিতে ব্রি-ধান ৮৯ জাতের চাষ করা হবে। এ কারণে মাঠে ২ হাজার ২০০ ট্রেতে বীজ বপন করা হয়েছে। এ বছর ট্রেতে বীজতলা, যন্ত্রের মাধ্যমে চারা রোপণ, কম্বাইন্ড হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা ও মাড়াই হবে। অর্থাৎ আধুনিক পদ্ধতিতেই কৃষিকাজ সম্পন্ন হবে। এ পদ্ধতিতে চাষিরা কম খরচে সহজে ধান ঘরে তুলতে পারবেন। আধুনিক পদ্ধতিতে এই প্রথমবার চারা তৈরির কাজ সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে কৃষি বিভাগ।
অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার আজকের পত্রিকাকে জানান, সনাতন পদ্ধতিতে ৩৫-৪০ দিনের চারা রোপণ করতে হয়। আর ট্রেতে পরিমাণমতো জৈব সার ব্যবহার করে বীজতলা তৈরির ২৫-৩০ দিন পর চারা মাদুরের মতো করে তোলা যায়। এরপর রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে মাঠে রোপণ করা হয়। এই পদ্ধতিতে দুজন শ্রমিক একটি রোপণ মেশিন দিয়ে দিনে প্রায় ১৫ বিঘা জমিতে ধানের চারা রোপণ করতে পারেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বাসুদেব রায় জানান, সহজে ফসল উৎপাদনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে এটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া এ কার্যক্রমে সহজে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষকদের অধিক ফলন কম খরচে ঘরে তোলা সম্ভব।
ট্রে পদ্ধতিতে চারা কুয়াশা বা শৈত্যপ্রবাহে নষ্ট হয় না, বরং তা সুস্থ ও সবল হয়। বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে যেভাবে ফসলি জমি কমতে শুরু করেছে, এ অবস্থায় ট্রে পদ্ধতি সময়োপযোগী। এই আধুনিক প্রযুক্তি প্রসারে ট্রেতে চারা উৎপাদনের ফলে ধানের উৎপাদন খরচ কম, শ্রমিকসংকট দূর এবং সময় সাশ্রয় হবে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫