সেতু আছে, কিন্তু দুপাশে নেই সংযোগ সড়ক। এতে সেতুতে উঠতে পারে না কোনো যানবাহন। হেঁটে চলাচল করছে স্থানীয়রা। বিভিন্ন ধরনের নির্মাণসামগ্রী ফেলে রাখা হয়েছে সেতুর ওপর। এতে হেঁটে চলতেও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। এ চিত্র গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বালিয়াপাড়া সেতুর।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২০১৭-১৮ অর্থবছরে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে ২৫ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৯ টাকা ব্যয়ে ৩২ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের চার বছর পার হলেও সেতুতে ওঠার রাস্তা না থাকায় সুফল পাননি স্থানীয়রা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সেতুর দক্ষিণ পাশে রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর পাশে একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প। সেখানে বসবাস করেন কয়েক শ মানুষ। কিন্তু ওঠার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় যানবাহন সেতুতে উঠতে পারে না। সেতুর মাঝখানে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। সেতু দিয়ে কোনো ধরনের পরিবহন চলাচল না করায় দুপাশ ঝোপঝাড়ে ঢেকে যাচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতু থেকে রাস্তা অনেক নিচে থাকায় সেতুতে ওঠা যায় না।
স্থানীয় বাসিন্দা মেহেরুন নেছা বলেন, ‘এ পর্যন্ত সেতু দিয়ে কোনো ধরনের গাড়িঘোড়া উঠতে দেখি না। মানুষ চলাচল করলে তো আর জঙ্গল হতো না। সেতুর দুপাশে ভালো রাস্তা থাকলে মানুষ ভালোভাবে চলাচল করতে পারত। রাস্তা না থাকায় যানবাহন চলাচল করতে পারে না।’
একই গ্রামের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সেতু হলেও ভালো রাস্তা নেই। হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নিতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এত টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণ করা হলেও রাস্তার অভাবে মানুষের উপকারে আসছে না সেতুটি।’
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়ক, সেতু, কালভার্ট নির্মিত হয় মানুষের উপকারের জন্য। কিন্তু কিছু পরিকল্পনার অভাবে অনেক সময় এগুলোর সুফল পান না জনগণ। সেতুটি ব্যবহারের উপযোগী করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে কথা হলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মুহিতুল ইসলাম বলেন, ‘আমি শ্রীপুরে যোগদানের আগেই সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। তবু সরেজমিনে খোঁজখবর নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সেতু আছে, কিন্তু দুপাশে নেই সংযোগ সড়ক। এতে সেতুতে উঠতে পারে না কোনো যানবাহন। হেঁটে চলাচল করছে স্থানীয়রা। বিভিন্ন ধরনের নির্মাণসামগ্রী ফেলে রাখা হয়েছে সেতুর ওপর। এতে হেঁটে চলতেও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। এ চিত্র গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বালিয়াপাড়া সেতুর।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২০১৭-১৮ অর্থবছরে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে ২৫ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৯ টাকা ব্যয়ে ৩২ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের চার বছর পার হলেও সেতুতে ওঠার রাস্তা না থাকায় সুফল পাননি স্থানীয়রা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সেতুর দক্ষিণ পাশে রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর পাশে একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প। সেখানে বসবাস করেন কয়েক শ মানুষ। কিন্তু ওঠার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় যানবাহন সেতুতে উঠতে পারে না। সেতুর মাঝখানে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। সেতু দিয়ে কোনো ধরনের পরিবহন চলাচল না করায় দুপাশ ঝোপঝাড়ে ঢেকে যাচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতু থেকে রাস্তা অনেক নিচে থাকায় সেতুতে ওঠা যায় না।
স্থানীয় বাসিন্দা মেহেরুন নেছা বলেন, ‘এ পর্যন্ত সেতু দিয়ে কোনো ধরনের গাড়িঘোড়া উঠতে দেখি না। মানুষ চলাচল করলে তো আর জঙ্গল হতো না। সেতুর দুপাশে ভালো রাস্তা থাকলে মানুষ ভালোভাবে চলাচল করতে পারত। রাস্তা না থাকায় যানবাহন চলাচল করতে পারে না।’
একই গ্রামের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সেতু হলেও ভালো রাস্তা নেই। হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নিতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এত টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণ করা হলেও রাস্তার অভাবে মানুষের উপকারে আসছে না সেতুটি।’
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়ক, সেতু, কালভার্ট নির্মিত হয় মানুষের উপকারের জন্য। কিন্তু কিছু পরিকল্পনার অভাবে অনেক সময় এগুলোর সুফল পান না জনগণ। সেতুটি ব্যবহারের উপযোগী করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে কথা হলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মুহিতুল ইসলাম বলেন, ‘আমি শ্রীপুরে যোগদানের আগেই সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। তবু সরেজমিনে খোঁজখবর নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪