আমিনুল হক, ফুলছড়ি (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে বাজারদরের চেয়ে সরকারি মূল্য কম হওয়ায় চলতি আমন মৌসুমে খাদ্যগুদামে চাল সংগ্রহ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও চাল সরবরাহে খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চুক্তি করেননি মিলমালিকেরা। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, মালিকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুতই সমস্যার সমাধান করা হবে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ফুলছড়ি থেকে সরকারিভাবে ৬৪৭ টন চাল কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা।
এ বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চালকলমালিকদের চুক্তি হওয়ার শেষ দিন ছিল গত ২৬ নভেম্বর। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও উপজেলার ৩৮টি মিলের একটির মালিকও চাল সরবরাহের চুক্তি করেননি। পরে সরকার এ চুক্তির মেয়াদ ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। সময় বর্ধিত করা হলেও মালিকেরা এখনো ৪২ টাকা দরে চাল দিতে নারাজ। তাঁদের দাবি, বাজারমূল্য থেকে সামান্য হলেও বেশি দিয়ে কিনলে তাঁরা সরকারকে চাল দেবেন। সরকারকে চাল দিয়ে ব্যবসায়িক ক্ষতি করতে তাঁরা রাজি নন।
চাতাল ও চালকলের কয়েকজন মালিকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারে চালের দর বেশি। তা ছাড়া মোট বিলের ওপর মালিকদের ২ শতাংশ উৎসে কর ধার্য করা হয়েছে। এ কারণে তাঁরা সরকারি খাদ্যগুদামে চাল দিতে আগ্রহী হচ্ছেন না।
উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি আতাউর রহমান বাদল বলেন, বর্তমান বাজারে প্রতি মণ ধানের মূল্য ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। তাই বাজার থেকে চড়া দামে ধান কিনে গুদামে কম দামে চাল সরবরাহ করা সম্ভব নয়। এ ছাড়া এবার সরবরাহ করা চালের মোট বিলের ওপর ২ শতাংশ হারে উৎসে কর ধার্য করা হয়েছে, যা খুবই দুঃখজনক। ক্ষতি করে কেউ ব্যবসা করবেন না। তাই চালকলমালিকেরা খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন না।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক আবু মুসা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ধান কিনে চাল তৈরির পর (গুণগত মানের) মিটার পাসের জন্য চাল শুকানো ও গুদাম পর্যন্ত পরিবহনে খরচ বেশি হওয়ায় এবং উৎসে কর ধার্য করায় মিলমালিকেরা চাল দিতে আগ্রহী হচ্ছেন না। তবে সরকারিভাবে চাল কেনা সফল করতে মালিকদের বোঝানো হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে তাঁদের সঙ্গে সমঝোতা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে বাজারদরের চেয়ে সরকারি মূল্য কম হওয়ায় চলতি আমন মৌসুমে খাদ্যগুদামে চাল সংগ্রহ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও চাল সরবরাহে খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চুক্তি করেননি মিলমালিকেরা। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, মালিকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুতই সমস্যার সমাধান করা হবে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ফুলছড়ি থেকে সরকারিভাবে ৬৪৭ টন চাল কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা।
এ বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চালকলমালিকদের চুক্তি হওয়ার শেষ দিন ছিল গত ২৬ নভেম্বর। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও উপজেলার ৩৮টি মিলের একটির মালিকও চাল সরবরাহের চুক্তি করেননি। পরে সরকার এ চুক্তির মেয়াদ ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। সময় বর্ধিত করা হলেও মালিকেরা এখনো ৪২ টাকা দরে চাল দিতে নারাজ। তাঁদের দাবি, বাজারমূল্য থেকে সামান্য হলেও বেশি দিয়ে কিনলে তাঁরা সরকারকে চাল দেবেন। সরকারকে চাল দিয়ে ব্যবসায়িক ক্ষতি করতে তাঁরা রাজি নন।
চাতাল ও চালকলের কয়েকজন মালিকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারে চালের দর বেশি। তা ছাড়া মোট বিলের ওপর মালিকদের ২ শতাংশ উৎসে কর ধার্য করা হয়েছে। এ কারণে তাঁরা সরকারি খাদ্যগুদামে চাল দিতে আগ্রহী হচ্ছেন না।
উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি আতাউর রহমান বাদল বলেন, বর্তমান বাজারে প্রতি মণ ধানের মূল্য ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। তাই বাজার থেকে চড়া দামে ধান কিনে গুদামে কম দামে চাল সরবরাহ করা সম্ভব নয়। এ ছাড়া এবার সরবরাহ করা চালের মোট বিলের ওপর ২ শতাংশ হারে উৎসে কর ধার্য করা হয়েছে, যা খুবই দুঃখজনক। ক্ষতি করে কেউ ব্যবসা করবেন না। তাই চালকলমালিকেরা খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন না।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক আবু মুসা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ধান কিনে চাল তৈরির পর (গুণগত মানের) মিটার পাসের জন্য চাল শুকানো ও গুদাম পর্যন্ত পরিবহনে খরচ বেশি হওয়ায় এবং উৎসে কর ধার্য করায় মিলমালিকেরা চাল দিতে আগ্রহী হচ্ছেন না। তবে সরকারিভাবে চাল কেনা সফল করতে মালিকদের বোঝানো হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে তাঁদের সঙ্গে সমঝোতা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪