আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী রপ্তানির রুটগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ফলে যেসব দেশে নিষেধাজ্ঞা নেই, সেসব নতুন বাজারের দিকে ঝোঁকে দেশটির সোনা উৎপাদনকারীরা। এর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) রুশ সোনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র হয়ে উঠছে।
রাশিয়া থেকে আমদানি হওয়া সোনার চালানের বরাত দিয়ে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়া থেকে প্রায় ১ হাজার সোনার চালান পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত এ সময়ে রাশিয়া থেকে ৪৩০ কোটি ডলারের ৭৫ দশমিক ৭ টন সোনা আমদানি করেছে। এক বছর আগের একই সময়ের চেয়ে যা ১ দশমিক ৩ টন বেশি। এ সময় সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর রুশ সোনার বড় গন্তব্য ছিল চীন ও তুরস্ক। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত দেশ দুটি ২০ টন করে সোনা আমদানি করেছে। শুল্ক তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে রাশিয়ার সোনার ৯৯ দশমিক ৮ শতাংশই ওই তিন দেশে রপ্তানি হয়েছে।
তবে আন্তর্জাতিক দামের তুলনায় রাশিয়া এসব সোনা ছাড়ে রপ্তানি করছে বলে জানা গেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি কোম্পানির ব্যবস্থাপক নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেছেন, রাশিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁদের কাছে প্রায় ১ শতাংশ দাম কম রাখে।
সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের গোল্ড বুলিয়ন কমিটি বলেছে, অবৈধ পণ্য, অর্থ পাচার এবং অনুমোদিত সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার রয়েছে।
ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর কয়েক দিন পরই অনেক বহুজাতিক ব্যাংক, রসদ সরবরাহকারী এবং মূল্যবান ধাতু পরিশোধকেরা রাশিয়ার সোনা লেনদেন পরিচালনা বন্ধ করে দেয়। সেসব লেনদেনের মাধ্যমে চালানটা চলে যেত সোনা ব্যবসার ও মজুতের কেন্দ্র লন্ডনে। ২০২২ সালের ৭ মার্চ থেকে রাশিয়ার উৎপাদিত সোনার বার নিষিদ্ধ করে লন্ডন বুলিয়ন মার্কেট অ্যাসোসিয়েশন। এরপর আগস্টের শেষের দিকে ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও জাপান রাশিয়া থেকে সোনা আমদানি নিষিদ্ধ করে।
রপ্তানির রেকর্ড বিশ্লেষণে দেখা যায়, এসব দেশের নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়ার সোনা উৎপাদনকারীরা সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক ও চীনের মতো নতুন বাজার খুঁজে পায়, যেখানে নিষেধাজ্ঞা নেই।
এদিকে রাশিয়াকে আরও বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্কসহ মস্কোর সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলোকে সতর্ক করেছে ওয়াশিংটন।
রুশ সোনার রপ্তানি অন্য বাজারে স্থানান্তরকে লন্ডনের জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে না।
ব্রিটেনের বাণিজ্য তথ্য অনুসারে, ২০২১ সালে লন্ডনের মোট সোনা আমদানির ২৯ শতাংশ হয়েছে রাশিয়া থেকে, কিন্তু ২০১৮ সালে এ হার ছিল মাত্র ২ শতাংশ।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী রপ্তানির রুটগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ফলে যেসব দেশে নিষেধাজ্ঞা নেই, সেসব নতুন বাজারের দিকে ঝোঁকে দেশটির সোনা উৎপাদনকারীরা। এর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) রুশ সোনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র হয়ে উঠছে।
রাশিয়া থেকে আমদানি হওয়া সোনার চালানের বরাত দিয়ে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়া থেকে প্রায় ১ হাজার সোনার চালান পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত এ সময়ে রাশিয়া থেকে ৪৩০ কোটি ডলারের ৭৫ দশমিক ৭ টন সোনা আমদানি করেছে। এক বছর আগের একই সময়ের চেয়ে যা ১ দশমিক ৩ টন বেশি। এ সময় সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর রুশ সোনার বড় গন্তব্য ছিল চীন ও তুরস্ক। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত দেশ দুটি ২০ টন করে সোনা আমদানি করেছে। শুল্ক তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে রাশিয়ার সোনার ৯৯ দশমিক ৮ শতাংশই ওই তিন দেশে রপ্তানি হয়েছে।
তবে আন্তর্জাতিক দামের তুলনায় রাশিয়া এসব সোনা ছাড়ে রপ্তানি করছে বলে জানা গেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি কোম্পানির ব্যবস্থাপক নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেছেন, রাশিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁদের কাছে প্রায় ১ শতাংশ দাম কম রাখে।
সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের গোল্ড বুলিয়ন কমিটি বলেছে, অবৈধ পণ্য, অর্থ পাচার এবং অনুমোদিত সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার রয়েছে।
ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর কয়েক দিন পরই অনেক বহুজাতিক ব্যাংক, রসদ সরবরাহকারী এবং মূল্যবান ধাতু পরিশোধকেরা রাশিয়ার সোনা লেনদেন পরিচালনা বন্ধ করে দেয়। সেসব লেনদেনের মাধ্যমে চালানটা চলে যেত সোনা ব্যবসার ও মজুতের কেন্দ্র লন্ডনে। ২০২২ সালের ৭ মার্চ থেকে রাশিয়ার উৎপাদিত সোনার বার নিষিদ্ধ করে লন্ডন বুলিয়ন মার্কেট অ্যাসোসিয়েশন। এরপর আগস্টের শেষের দিকে ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও জাপান রাশিয়া থেকে সোনা আমদানি নিষিদ্ধ করে।
রপ্তানির রেকর্ড বিশ্লেষণে দেখা যায়, এসব দেশের নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়ার সোনা উৎপাদনকারীরা সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক ও চীনের মতো নতুন বাজার খুঁজে পায়, যেখানে নিষেধাজ্ঞা নেই।
এদিকে রাশিয়াকে আরও বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্কসহ মস্কোর সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলোকে সতর্ক করেছে ওয়াশিংটন।
রুশ সোনার রপ্তানি অন্য বাজারে স্থানান্তরকে লন্ডনের জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে না।
ব্রিটেনের বাণিজ্য তথ্য অনুসারে, ২০২১ সালে লন্ডনের মোট সোনা আমদানির ২৯ শতাংশ হয়েছে রাশিয়া থেকে, কিন্তু ২০১৮ সালে এ হার ছিল মাত্র ২ শতাংশ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪