নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানিতে কোনো সমস্যা আছে কি না সেটি দেখতে ২৪টি পয়েন্টের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। ১৩ জুন শুরু হয়েছে এই নমুনা সংগ্রহ। এখন পর্যন্ত বেশির ভাগ পয়েন্টের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। নমুনা পানিগুলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ল্যাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
গত ৬ মার্চ এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি পরীক্ষা করতে চার সদস্যের কমিটি গঠনের আদেশ দেন উচ্চ আদালত। কমিটিকে পানি পরীক্ষা করে এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। সেই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়াসার ২৪ পয়েন্টের নমুনা নেওয়া হচ্ছে।
বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন এই কমিটিতে আছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জোবাইদুল আলম, বিসিএসআইআরের প্রতিনিধি ড. দীপংকর চক্রবর্তী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি মো. কামরুল হাসান।
নমুনা নেওয়া পয়েন্টগুলো হলো: চট্টগ্রাম ওয়াসার পাঁচটি শোধনাগার, ১০টি বিতরণ পয়েন্ট ও গ্রাহক পর্যায়ে চারটি পয়েন্ট থেকে পানির নমুনা নেওয়া হচ্ছে। এর মধ্য পাঁচ শোধনাগার হলো–রাঙ্গুনিয়ায় অবস্থিত শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার, শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার–২, শেখ রাসেল পানি শোধনাগার, মোহরা পানি শোধনাগার ও কালুরঘাট আয়রন রিমুভ্যাল প্ল্যান্ট ও বুস্টিং স্টেশন। ১০টি বিতরণ পয়েন্ট হলো–পতেঙ্গা, ডিটি রোড, হালিশহর বি ব্লক, হালিশহর ঈদগা কাঁচা রাস্তা, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, জামালখান, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা, চকবাজার পারসিভিল হিল, মুরাদপুরের মোহাম্মদপুর আবাসিক এলাকা ও বাকলিয়ার কেবি আমান আলী রোড।
অন্যদিকে গ্রাহক পর্যায়ে বড়পুল হালিশহর জি ব্লক, মেহেদীবাগের আমীরবাগ আবাসিক এলাকা, চকবাজারের প্যারেড কর্নার ও খাজা রোডের বাদামতল এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে।
কমিটির অন্যতম সদস্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জোবাইদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ওয়াসার ১৩ পয়েন্টের পানির নমুনা নিয়েছি আমরা। সেগুলো পৃথকভাবে তিন জায়গায় পরীক্ষা করা হচ্ছে।’
এখন পর্যন্ত পানিতে কোনো জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে কিনা এমন প্রশ্নে অধ্যাপক জোবাইদুল আলম বলেন, ‘এখনো এই বিষয়টি বলার সময় আসেনি। আগে আমরা সব পয়েন্টের নমুনা সংগ্রহ শেষ করি। এখনো অর্ধেক পয়েন্টের নমুনা নেওয়া বাকি আছে। সব নমুনা সংগ্রহ শেষে পরীক্ষা করেই পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেব। তখন বলা যাবে।’
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানিতে কোনো সমস্যা আছে কি না সেটি দেখতে ২৪টি পয়েন্টের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। ১৩ জুন শুরু হয়েছে এই নমুনা সংগ্রহ। এখন পর্যন্ত বেশির ভাগ পয়েন্টের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। নমুনা পানিগুলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ল্যাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
গত ৬ মার্চ এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি পরীক্ষা করতে চার সদস্যের কমিটি গঠনের আদেশ দেন উচ্চ আদালত। কমিটিকে পানি পরীক্ষা করে এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। সেই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়াসার ২৪ পয়েন্টের নমুনা নেওয়া হচ্ছে।
বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন এই কমিটিতে আছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জোবাইদুল আলম, বিসিএসআইআরের প্রতিনিধি ড. দীপংকর চক্রবর্তী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি মো. কামরুল হাসান।
নমুনা নেওয়া পয়েন্টগুলো হলো: চট্টগ্রাম ওয়াসার পাঁচটি শোধনাগার, ১০টি বিতরণ পয়েন্ট ও গ্রাহক পর্যায়ে চারটি পয়েন্ট থেকে পানির নমুনা নেওয়া হচ্ছে। এর মধ্য পাঁচ শোধনাগার হলো–রাঙ্গুনিয়ায় অবস্থিত শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার, শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার–২, শেখ রাসেল পানি শোধনাগার, মোহরা পানি শোধনাগার ও কালুরঘাট আয়রন রিমুভ্যাল প্ল্যান্ট ও বুস্টিং স্টেশন। ১০টি বিতরণ পয়েন্ট হলো–পতেঙ্গা, ডিটি রোড, হালিশহর বি ব্লক, হালিশহর ঈদগা কাঁচা রাস্তা, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, জামালখান, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা, চকবাজার পারসিভিল হিল, মুরাদপুরের মোহাম্মদপুর আবাসিক এলাকা ও বাকলিয়ার কেবি আমান আলী রোড।
অন্যদিকে গ্রাহক পর্যায়ে বড়পুল হালিশহর জি ব্লক, মেহেদীবাগের আমীরবাগ আবাসিক এলাকা, চকবাজারের প্যারেড কর্নার ও খাজা রোডের বাদামতল এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে।
কমিটির অন্যতম সদস্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জোবাইদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ওয়াসার ১৩ পয়েন্টের পানির নমুনা নিয়েছি আমরা। সেগুলো পৃথকভাবে তিন জায়গায় পরীক্ষা করা হচ্ছে।’
এখন পর্যন্ত পানিতে কোনো জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে কিনা এমন প্রশ্নে অধ্যাপক জোবাইদুল আলম বলেন, ‘এখনো এই বিষয়টি বলার সময় আসেনি। আগে আমরা সব পয়েন্টের নমুনা সংগ্রহ শেষ করি। এখনো অর্ধেক পয়েন্টের নমুনা নেওয়া বাকি আছে। সব নমুনা সংগ্রহ শেষে পরীক্ষা করেই পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেব। তখন বলা যাবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪