পূর্বধলা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় সড়ক নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়েছে নদী রক্ষা ব্লক। পূর্বধলা উপজেলার বাজারের অংশে সড়কের দুই পাশে রাখা হয়নি কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা। ফলে একটু বৃষ্টিতেই সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।নির্মাণকাজও চলছে ধীর গতিতে। তদারকিও করা হচ্ছে না ঠিকঠাকভাবে। ফলে কাজের গুণগত মান বজায় না থাকার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জোড়াতালি দিয়ে নির্মাণকাজ করায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলাবাসীর যাতায়াতের একমাত্র সড়ক নেত্রকোনা-গোয়াতলা সড়ক। এ ছাড়া সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর উপজেলার মানুষও এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। কিন্তু সড়কটি প্রায় এক যুগ ধরে চলাচল অনুপযোগী। ফলে দুই উপজেলার লাখ লাখ মানুষকে পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি।
নেত্রকোনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নেত্রকোনা থেকে পূর্বধলা পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কার্যাদেশ দেওয়া হয় ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর। ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা। সড়ক সংস্কারের দায়িত্ব পায় রানা বিল্ডার্স ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নতুন করে সড়কের দুই পাশে ৩ ফুট করে বাড়িয়ে ১৮ ফুট করা হয়েছে। সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার কথা ২০২২ সালের ৩০ জুন।
সরেজমিনে দেখা যায়, নারায়ণডহর বাজার সংলগ্ন সড়কে নদী ভাঙন রক্ষা ব্লক বসানো হয়েছে। কিন্তু সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার আগেও নদী রক্ষা ব্লক ধসে পড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা হেকমত আলী বলেন, কর্তৃপক্ষ সড়কের কাজ যথাযথভাবে তদারকি করছে না। তাই কাজ চলছে দায়সার ভাবে। সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙে যাচ্ছে। সংস্কার শেষে সড়কটি বেশি দিন চলাচলের উপযোগী থাকবে বলে মনে হয় না।’
এ দিকে সড়কের সংস্কার কাজ ধীর গতিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। থানার সামনে থেকে পূর্বধলা বাজার হয়ে জামতলা পর্যন্ত অংশে পিচ ঢালাইয়ের কাজ শুরু হয় এক বছর আগে। কিন্তু স্থানীয়রা সড়কের বাজার অংশটুকু আরসিসি ঢালাইয়ের দাবি জানালে কাজটি বন্ধ হয়ে যায়।
এমনকি বাজারে রাস্তার দুই পাশে রাখা হয়নি কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা। ফলে একটু বৃষ্টিতে সড়কে জমে থাকে পানি। সড়ক হয়ে উঠে চলাচলের অনুপযোগী। সড়ক সম্প্রসারণের জন্য দোকান বা স্থাপনা সরানো হয়নি। ফলে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও ফুটপাত না রেখেই রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে।
পূর্বধলা বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল মোমেন জুয়েল বলেন, সড়কের পাশে নালা ও পথচারীদের চলাচলের ব্যবস্থা না রাখলে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। দেখা দিতে পারে যানজট।
নেত্রকোনা সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে সড়কের নির্মাণকাজ ৫০ ভাগ শেষ হয়েছে। কাজ যথাযথভাবে তদারকি করা হচ্ছে। নারায়ণডহর এলাকায় সড়কের পাশে নদীর বাঁক ও গভীরতা বেশি থাকায় ব্লক ধসে গেছে। তা দ্রুতই মেরামত করা হবে। আর পূর্বধলা বাজারের অংশে সড়কের দুই পাশে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় নালা নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। বাজারের অংশটি আরসিসি ঢালাইয়ের পরিবর্তে ভুলক্রমে পিচ ঢালাইয়ের প্রাক্কলন হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর দাবিতে আরসিসি ঢালাইয়ের অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন আসলে কাজ শুরু হবে। নির্ধারিত সময়েই সড়কের কাজ শেষ হবে।’
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় সড়ক নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়েছে নদী রক্ষা ব্লক। পূর্বধলা উপজেলার বাজারের অংশে সড়কের দুই পাশে রাখা হয়নি কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা। ফলে একটু বৃষ্টিতেই সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।নির্মাণকাজও চলছে ধীর গতিতে। তদারকিও করা হচ্ছে না ঠিকঠাকভাবে। ফলে কাজের গুণগত মান বজায় না থাকার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জোড়াতালি দিয়ে নির্মাণকাজ করায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলাবাসীর যাতায়াতের একমাত্র সড়ক নেত্রকোনা-গোয়াতলা সড়ক। এ ছাড়া সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর উপজেলার মানুষও এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। কিন্তু সড়কটি প্রায় এক যুগ ধরে চলাচল অনুপযোগী। ফলে দুই উপজেলার লাখ লাখ মানুষকে পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি।
নেত্রকোনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নেত্রকোনা থেকে পূর্বধলা পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কার্যাদেশ দেওয়া হয় ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর। ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা। সড়ক সংস্কারের দায়িত্ব পায় রানা বিল্ডার্স ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নতুন করে সড়কের দুই পাশে ৩ ফুট করে বাড়িয়ে ১৮ ফুট করা হয়েছে। সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার কথা ২০২২ সালের ৩০ জুন।
সরেজমিনে দেখা যায়, নারায়ণডহর বাজার সংলগ্ন সড়কে নদী ভাঙন রক্ষা ব্লক বসানো হয়েছে। কিন্তু সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার আগেও নদী রক্ষা ব্লক ধসে পড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা হেকমত আলী বলেন, কর্তৃপক্ষ সড়কের কাজ যথাযথভাবে তদারকি করছে না। তাই কাজ চলছে দায়সার ভাবে। সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙে যাচ্ছে। সংস্কার শেষে সড়কটি বেশি দিন চলাচলের উপযোগী থাকবে বলে মনে হয় না।’
এ দিকে সড়কের সংস্কার কাজ ধীর গতিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। থানার সামনে থেকে পূর্বধলা বাজার হয়ে জামতলা পর্যন্ত অংশে পিচ ঢালাইয়ের কাজ শুরু হয় এক বছর আগে। কিন্তু স্থানীয়রা সড়কের বাজার অংশটুকু আরসিসি ঢালাইয়ের দাবি জানালে কাজটি বন্ধ হয়ে যায়।
এমনকি বাজারে রাস্তার দুই পাশে রাখা হয়নি কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা। ফলে একটু বৃষ্টিতে সড়কে জমে থাকে পানি। সড়ক হয়ে উঠে চলাচলের অনুপযোগী। সড়ক সম্প্রসারণের জন্য দোকান বা স্থাপনা সরানো হয়নি। ফলে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও ফুটপাত না রেখেই রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে।
পূর্বধলা বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল মোমেন জুয়েল বলেন, সড়কের পাশে নালা ও পথচারীদের চলাচলের ব্যবস্থা না রাখলে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। দেখা দিতে পারে যানজট।
নেত্রকোনা সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে সড়কের নির্মাণকাজ ৫০ ভাগ শেষ হয়েছে। কাজ যথাযথভাবে তদারকি করা হচ্ছে। নারায়ণডহর এলাকায় সড়কের পাশে নদীর বাঁক ও গভীরতা বেশি থাকায় ব্লক ধসে গেছে। তা দ্রুতই মেরামত করা হবে। আর পূর্বধলা বাজারের অংশে সড়কের দুই পাশে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় নালা নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। বাজারের অংশটি আরসিসি ঢালাইয়ের পরিবর্তে ভুলক্রমে পিচ ঢালাইয়ের প্রাক্কলন হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর দাবিতে আরসিসি ঢালাইয়ের অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন আসলে কাজ শুরু হবে। নির্ধারিত সময়েই সড়কের কাজ শেষ হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫