বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলায় অতিরিক্ত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ডুবে যাচ্ছে কৃষকের পাকা ধান। এভাবে টানা বর্ষণ অব্যাহত থাকলে উপজেলার সাত ইউনিয়নে এখনো কাটার বাকি ৩ হাজার ৭৪৫ হেক্টর জমির ধান সম্পূর্ণ ডুবে যাবে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বলা হয়েছে, চিরাম ও সাহতাসহ সাত ইউনিয়নেই বেশকিছু জমির ধান পানিতে ডুবে গেছে। তবে যেসব জমি পানিতে ডোবেনি, সেসবের ধান দ্রুত কেটে ঘরে তুলতে কৃষকদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার ধনাইখালী, কংশ, গুমাই ও বিশনাই নদে প্রতিদিন পাহাড়ি ঢলের পানি বাড়ছে। কৃষকেরা তাঁদের দুরবস্থার জন্য পাহাড়ি ঢল ও ধান কাটার শ্রমিক না থাকার বিষয়টি উল্লেখ করছেন। তা ছাড়া বৃষ্টি না কমায় যেসব ধান কাটা হয়েছিল, সেগুলো নিয়েও দুশ্চিন্তায় কৃষকেরা।
বারহাট্টা উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এবার উপজেলায় ১৪ হাজার ৯৮৫ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত মোট ১১ হাজার ২৪০ হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে। এখনো প্রায় ৩ হাজার ৭৪৫ হেক্টর ধান কাটা বাকি। এবার উপজেলায় ৪ দশমিক ৭২ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে এমনিতেই বারহাট্টা উপজেলার চিরাম, সাহতা, রায়পুর, বারহাট্টা সদর, আসমা, সিংধা ও বাউসি ইউনিয়নের বিলগুলোয় পানি বাড়তে শুরু করে। তার ওপর সাত দিন টানা বর্ষণে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে প্রায় ২ হাজার ২৫ হেক্টর জমির ধান তলিয়ে গেছে। আরও কয়েক শ হেক্টর জমির ধান তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে—এমনটাই দাবি ভুক্তভোগী কৃষকদের। এ অবস্থায় স্থানীয় কৃষকেরা জমির ধান কাটতে ব্যস্ত। পানি বেড়ে যাওয়ায় শ্রমিকপ্রতি কৃষকদের গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।
চিরাম ইউনিয়নের যাদবপুর গ্রামের কৃষক আবুল কাশেম বলেন, ‘আমাদের এলাকার কৃষকদের অবস্থা খুব খারাপ। আমরা জমির অর্ধেক ধান দিয়েও ধান কাটার শ্রমিক পাচ্ছি না। কেউই ধান কেটে দিতে চায় না। আমরা এখন কী করব বুঝতে পারছি না।’
একই গ্রামের কৃষক ইউনুছ আলী বলেন, ‘উজানি ঢল আমাদের শেষ করে দিচ্ছে। আর কয়েকটা দিন সময় পেলেই জমির ধান কেটে বাড়িতে তোলা যেত। কিন্তু উজান থেকে নেমে আসা পানি আমাদের সবকিছু নিয়ে গেছে। এখন যা আছে, তা-ও তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় রয়েছি।’
বারহাট্টা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান বলেন, উপজেলার রায়পুর, চিরাম ও সাহতাসহ সাত ইউনিয়নেই বেশকিছু জমির ধান পানিতে ডুবে গেছে। তবে যেসব জমি ডোবেনি সেসবের ধান দ্রুত কেটে ঘরে তুলতে কৃষকদের তাগিদ দিয়েছি। আর ডুবে যাওয়া ধানও দ্রুত কাটতে বলা হয়েছে। যেসব এলাকা থেকে মেশিনের জন্য ফোন করা হচ্ছে, সে এলাকাতেই মেশিন পাঠিয়ে কৃষকদের দ্রুত ধান কাটতে সাহায্য করা হচ্ছে।’
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলায় অতিরিক্ত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ডুবে যাচ্ছে কৃষকের পাকা ধান। এভাবে টানা বর্ষণ অব্যাহত থাকলে উপজেলার সাত ইউনিয়নে এখনো কাটার বাকি ৩ হাজার ৭৪৫ হেক্টর জমির ধান সম্পূর্ণ ডুবে যাবে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বলা হয়েছে, চিরাম ও সাহতাসহ সাত ইউনিয়নেই বেশকিছু জমির ধান পানিতে ডুবে গেছে। তবে যেসব জমি পানিতে ডোবেনি, সেসবের ধান দ্রুত কেটে ঘরে তুলতে কৃষকদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার ধনাইখালী, কংশ, গুমাই ও বিশনাই নদে প্রতিদিন পাহাড়ি ঢলের পানি বাড়ছে। কৃষকেরা তাঁদের দুরবস্থার জন্য পাহাড়ি ঢল ও ধান কাটার শ্রমিক না থাকার বিষয়টি উল্লেখ করছেন। তা ছাড়া বৃষ্টি না কমায় যেসব ধান কাটা হয়েছিল, সেগুলো নিয়েও দুশ্চিন্তায় কৃষকেরা।
বারহাট্টা উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এবার উপজেলায় ১৪ হাজার ৯৮৫ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত মোট ১১ হাজার ২৪০ হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে। এখনো প্রায় ৩ হাজার ৭৪৫ হেক্টর ধান কাটা বাকি। এবার উপজেলায় ৪ দশমিক ৭২ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে এমনিতেই বারহাট্টা উপজেলার চিরাম, সাহতা, রায়পুর, বারহাট্টা সদর, আসমা, সিংধা ও বাউসি ইউনিয়নের বিলগুলোয় পানি বাড়তে শুরু করে। তার ওপর সাত দিন টানা বর্ষণে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে প্রায় ২ হাজার ২৫ হেক্টর জমির ধান তলিয়ে গেছে। আরও কয়েক শ হেক্টর জমির ধান তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে—এমনটাই দাবি ভুক্তভোগী কৃষকদের। এ অবস্থায় স্থানীয় কৃষকেরা জমির ধান কাটতে ব্যস্ত। পানি বেড়ে যাওয়ায় শ্রমিকপ্রতি কৃষকদের গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।
চিরাম ইউনিয়নের যাদবপুর গ্রামের কৃষক আবুল কাশেম বলেন, ‘আমাদের এলাকার কৃষকদের অবস্থা খুব খারাপ। আমরা জমির অর্ধেক ধান দিয়েও ধান কাটার শ্রমিক পাচ্ছি না। কেউই ধান কেটে দিতে চায় না। আমরা এখন কী করব বুঝতে পারছি না।’
একই গ্রামের কৃষক ইউনুছ আলী বলেন, ‘উজানি ঢল আমাদের শেষ করে দিচ্ছে। আর কয়েকটা দিন সময় পেলেই জমির ধান কেটে বাড়িতে তোলা যেত। কিন্তু উজান থেকে নেমে আসা পানি আমাদের সবকিছু নিয়ে গেছে। এখন যা আছে, তা-ও তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় রয়েছি।’
বারহাট্টা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান বলেন, উপজেলার রায়পুর, চিরাম ও সাহতাসহ সাত ইউনিয়নেই বেশকিছু জমির ধান পানিতে ডুবে গেছে। তবে যেসব জমি ডোবেনি সেসবের ধান দ্রুত কেটে ঘরে তুলতে কৃষকদের তাগিদ দিয়েছি। আর ডুবে যাওয়া ধানও দ্রুত কাটতে বলা হয়েছে। যেসব এলাকা থেকে মেশিনের জন্য ফোন করা হচ্ছে, সে এলাকাতেই মেশিন পাঠিয়ে কৃষকদের দ্রুত ধান কাটতে সাহায্য করা হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪